আপডেট :

        ট্রাম্পের শুল্ক আরোপের হুমকিতে কাঁপছে ভারত

        আধ্যাত্মিক নেতা আগা খানের মৃত্যু

        গাজার দখল নিতে চান ট্রাম্প

        যুক্তরাষ্ট্রের শুল্কের জবাব দিতে চীনের ৫ পদক্ষেপ

        ‘সিরিয়াস গার্লফ্রেন্ড’ পলাকে নিয়ে উচ্ছ্বসিত বিল গেটস

        বাংলায় রায় হাইকোর্ট এর

        গাজীপুরে বেক্সিমকোর কারখানা বন্ধ ঘোষণা

        নির্বাচনের ছাড়া এই মুহূর্তে বিএনপির কোনো রাজনীতি নেই

        হাসিনাকে হত্যাচেষ্টা মামলার রায় আজ

        আসছে নতুন দল: উপদেষ্টা নাহিদ

        ঢাকায় এসে নিখোঁজ হওয়া সুবাকে দেখা গেল ক্যামেরায়

        ভোটার তালিকা হালনাগাদ কার্যক্রমে নাগরিকদের তথ্য সংগ্রহ

        ইমিগ্রেন্ট ছাড়া একদিন: লস এঞ্জেলেসের প্রতিবাদ রাতেও অব্যাহত

        ভোটার তালিকা হালনাগাদ কার্যক্রমে নাগরিকদের তথ্য সংগ্রহ

        মেক্সিকো ও কানাডার পণ্যে শুল্ক আরোপ স্থগিত, চীনের সঙ্গেও আলোচনা হবে

        যুক্তরাষ্ট্রের পণ্যে পাল্টা শুল্ক চীনের

        নিউইয়র্কে বাড়ির সামনে বাংলাদেশিকে গুলি

        হাসিনা-রেহানাদের ৪ বাগানবাড়ি, আছে ডুপ্লেক্স ভবনও

        বাংলাদেশ ব্যাংকের সব কর্মকর্তার লকার ফ্রিজ করার নির্দেশ

        এবার ইউরোপে শুল্ক আরোপের হুমকি

জনসন অ্যান্ড জনসনকে ২৩০ মিলিয়ন ডলার জরিমানা!

জনসন অ্যান্ড জনসনকে ২৩০ মিলিয়ন ডলার জরিমানা!

ছবি: এলএবাংলাটাইমস

যুক্তরাষ্ট্রের ওষুধ প্রস্তুতকারক প্রতিষ্ঠান জনসন অ্যান্ড জনসনকে ২৩০ মিলিয়ন ডলার জরিমানা করা হয়েছে। নিউ ইয়র্ক রাজ্যের করা মামলার প্রেক্ষিতে এই জরিমানা গুণতে হচ্ছে প্রতিষ্ঠানটিকে।

মামলায় বলা হয়, নিউ ইয়র্ক শহরে ব্যথানাশক মাদক অপিওইডের বিস্তার ঘটানোর কারণ জনসন অ্যান্ড জনসন।

জরিমানা দিয়ে মামলা থেকে অব্যাহতি পেতে রাজি হলেও এই ধরণের অভিযোগ সম্পূর্ণ অস্বীকার করেছে প্রতিষ্ঠানটি। এর আগে নিউ ইয়র্ক ৫ বিলিয়ন ডলারের ক্ষতিপূরণ মামলা করে।

একই সাথে দেশজুড়ে জে অ্যান্ড জে'র তৈরি কোনো ব্যথানাশক বিক্রি বন্ধের দাবিও তোলা হয়।

নিউ ইয়র্কের অ্যাটর্নি জেনারেল লেশিশিয়া জেমস বলেন, 'এই ব্যথানাশকটি কমিউনিটির একটি বড় অংশের ব্যাপক ক্ষতি করেছে এবং ভবিষ্যতে পুরো দেশে এই ভয়াবহ মাদক ছড়িয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা আছে'।

তিনি বলেন, 'জনসন অ্যান্ড জনসন এটির বিস্তারে প্রভাব রেখেছে। তবে এখন থেকে দেশের কোথাও এই মাদক বিক্রি হবে না'।

ব্যথানাশক এই ওষুধটি পপি থেকে তৈরি হয়। এটি সাময়িক সময়ের জন্য মতিষ্ক ও ব্রেইনের মধ্যকার যোগাযোগ বন্ধ করে ব্যথাহীন অনুভূতি প্রদান করে।

যুক্তরাষ্ট্রে এই ওষুধের বৈধতা নিয়ে বিতর্ক রয়েছে। এটি প্রেসক্রিপশনের মাধ্যমেও পাওয়া যায়, আবার হেরোইনের মতো কালোবাজারেও বিক্রি হয়।

ইউএস সেন্টারস ফর ডিজিজ কন্ট্রোল অ্যান্ড প্রিভেনশন (সিডিসি) সূত্র জানিয়েছে, ১৯৯৯ থেকে ২০১৯ পর্যন্ত এই ব্যথানাশক ওষুদের ওভারডোজে অর্ধ মিলিয়ন মানুষের মৃত্যু হয়েছে।

জনসন অ্যান্ড জনসনের পাশাপাশি অন্যান্য আরো বেশকিছু ওষুধ প্রস্তুতকারক প্রতিষ্ঠানকে বেশ বড় অংকের জরিমানা করা হয়েছে।

এলএবাংলাটাইমস/ওএম

শেয়ার করুন

পাঠকের মতামত