আপডেট :

        ডোমিনিকান রিপাবলিকে নিখোঁজ সুদিক্ষা কোনানকির সন্ধানে জোর তল্লাশি চলছে

        লস এঞ্জেলেসে ট্রান্সজেন্ডার নারীকে গুলি করে হত্যার ঘটনায় LAPD-এর বিরুদ্ধে পরিবারের মামলা

        কলাম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের দ্বিতীয় প্রো-প্যালেস্টাইন কর্মী গ্রেফতার

        জিন হ্যাকম্যানের কুকুরের মৃত্যু ক্ষুধা ও পানিশূন্যতার কারণে, প্রতিবেদন প্রকাশ

        ক্যালিফোর্নিয়ায় স্টেট ফার্মের ২২% হোম ইন্স্যুরেন্স বৃদ্ধির অনুমোদন

        ট্রাম্পের এন্টি-DEI নির্বাহী আদেশ কার্যকর করার অনুমতি দিল আপিল আদালত

        পাসাডেনা হাসপাতালে সহিংসতার হুমকিতে লকডাউন, এক ব্যক্তি গ্রেপ্তার

        স্বর্ণের দাম আউন্সপ্রতি ৩ হাজার ডলার

        ব্রাউজারে পাসওয়ার্ড নিরাপত্তা

        ব্রাউজারে পাসওয়ার্ড নিরাপত্তা

        দশকের পর দশক ধরে বৈষম্য ও নিপীড়নের শিকার রোহিঙ্গারা

        অর্থনীতির উন্নয়নে পুঁজিবাজারকে এগিয়ে নিতে হবে

        মানুষের পকেট ব্যয় আফগানিস্তানের চেয়েও খারাপ

        শপথ নিলেন মার্ক কার্নি

        অপার্থিবের ‘আবছা নীল কণা’

        হিন্দু হয়েও মন্দিরে পুজো দিতে দেওয়া হত না

        নারায়ণগঞ্জে আরও দুই শিশুকে ধ র্ষ ণচেষ্টা

        রোহিঙ্গারা যেন আগামী বছর মিয়ানমারে ঈদ উদযাপন করতে পারে

        ফলপ্রসূ আলোচনা হয়েছে: ট্রাম্প

        চলতি বছর সবজি দাম তুলনামূলক কম

প্যারিস জলবায়ু চুক্তি প্রত্যাহার করল যুক্তরাষ্ট্র

প্যারিস জলবায়ু চুক্তি প্রত্যাহার করল যুক্তরাষ্ট্র

হোয়াইট হাউসে দেওয়া এক বক্তৃতায় প্যারিস চুক্তি থেকে নিজ দেশের নাম প্রত্যাহার করার ঘোষণা দিয়েছেন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প।

জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় যে প্যারিস চুক্তি হয়েছিল, তা থেকে যুক্তরাষ্ট্রকে প্রত্যাহার করে নেওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন তিনি। এ চুক্তিতে যুক্তরাষ্ট্রের ওপর ‘অর্থনৈতিক বোঝা’ চাপিয়ে দেওয়া হয়েছে বলে তিনি মনে করছেন।

তাই, আরও ‘ফেয়ার’ বা ‘ন্যায্য’ চুক্তির জন্য তিনি বিশ্ব নেতাদের সাথে আলোচনায় বসবেন বলেও জানিয়েছেন।

প্যারিস জলবায়ু চুক্তি ২০১৫ থেকে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প যুক্তরাষ্ট্রের নাম প্রত্যাহার করে নিতে পারেন বলে যে শঙ্কা ছিল, তাই সত্য হলো।খবর বিবিসি বাংলার

হোয়াইট হাউসে দেওয়া এক বক্তৃতায় প্যারিস চুক্তি থেকে নিজের দেশের নাম প্রত্যাহার করার ঘোষণা দিয়েছেন তিনি।

এখানে ট্রাম্প বলছেন, ‘আমি প্যারিসকে নয়, পিটসবুর্গের মানুষকে প্রতিনিধিত্ব করতে নির্বাচিত হয়েছি। আমি প্রতিজ্ঞা করছি, যেই চুক্তিতে অ্যামেরিকার স্বার্থ দেখা হয়নি সেই চুক্তি থেকে আমরা নাম প্রত্যাহার করে নেবো, নতুবা এটি নিয়ে পুনরায় আলোচনায় বসতে হবে।’

ট্রাম্প মনে করছেন, এটি এমন একটি চুক্তি যার কারণে অ্যামেরিকা অর্থনৈতিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হবে, কিন্তু লাভবান হবে অন্য দেশ।

চুক্তি থেকে নাম প্রত্যাহার করার কারণ হিসেবে বলেছেন, এমন চুক্তি তিনি চান যা হবে যুক্তরাষ্ট্রের জন্য আরও বেশি ‘ন্যায্য’। ট্রাম্প বলছেন, প্যারিস চুক্তিতে মার্কিনিদের ওপর অতিরিক্ত অর্থনৈতিক বোঝা চাপিয়ে দেওয়া হয়েছে। এই চুক্তি মানলে যুক্তরাষ্ট্র অর্থনৈতিকভাবে অসুবিধায় পড়বে ও বাধাগ্রস্ত হবে বলেও তিনি মনে করছেন।

ট্রাম্প বলেছেন, এই চুক্তির কারণে অ্যামেরিকার জিডিপিতে তিন ট্রিলিয়ন ডলার ক্ষতি হবে এবং চাকরি হারাবে প্রায় ৬৫ লাখ মানুষ।

ট্রাম্পের এই সিদ্ধান্তের সমালোচনা করেছেন সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা। প্যারিস চুক্তি ২০১৫ সালে হওয়ার সময় ওবামা তখন সামনে থেকে নেতৃত্ব দিয়েছিলেন। ট্রাম্পের এই সিদ্ধান্তের সমালোচনা করেছেন ইউরোপীয় ইউনিয়ন। এক বিবৃতিতে তারা জানিয়েছে, ‘এই দিনটি বৈশ্বিক সম্প্রদায়ের জন্য ব্যথিত হওয়ার দিন’।

প্যারিস চুক্তিতে অ্যামেরিকাসহ আরও ১৮৭টি দেশ মিলে অঙ্গীকার করেছিল যে, বৈশ্বিক উষ্ণায়নের মাত্রা তারা ২ ডিগ্রি সেলসিয়াসের কম রাখবে; এমনকি দেড় ডিগ্রি সেলসিয়াসের কাছাকাছি নামিয়ে আনত চেষ্টা করবে।


এলএবাংলাটাইমস/আই/এলআরটি

শেয়ার করুন

পাঠকের মতামত