আপডেট :

        স্বর্ণের দাম আউন্সপ্রতি ৩ হাজার ডলার

        ব্রাউজারে পাসওয়ার্ড নিরাপত্তা

        ব্রাউজারে পাসওয়ার্ড নিরাপত্তা

        দশকের পর দশক ধরে বৈষম্য ও নিপীড়নের শিকার রোহিঙ্গারা

        অর্থনীতির উন্নয়নে পুঁজিবাজারকে এগিয়ে নিতে হবে

        মানুষের পকেট ব্যয় আফগানিস্তানের চেয়েও খারাপ

        শপথ নিলেন মার্ক কার্নি

        অপার্থিবের ‘আবছা নীল কণা’

        হিন্দু হয়েও মন্দিরে পুজো দিতে দেওয়া হত না

        নারায়ণগঞ্জে আরও দুই শিশুকে ধ র্ষ ণচেষ্টা

        রোহিঙ্গারা যেন আগামী বছর মিয়ানমারে ঈদ উদযাপন করতে পারে

        ফলপ্রসূ আলোচনা হয়েছে: ট্রাম্প

        চলতি বছর সবজি দাম তুলনামূলক কম

        সারকারখানার উপর নির্ভর হয়ে পড়েছে দেশের প্রায় ৪শ হিমাগার

        জাল নোটসহ ৩ জন গ্রেপ্তার

        পুতিনের সঙ্গে ট্রাম্পের বিশেষ দূতের দেখা

        বাংলাদেশের মানুষ যথেষ্ট ভাগ্যবান

        দুই বছরে বাস্তুচ্যুত মানুষের সংখ্যা বৃদ্ধি

        রমজানের শুভাচ্ছা জানালেন পুতিন

        রোহিঙ্গাদের সঙ্গে ইফতার খেয়েছেন জাতিসংঘ মহাসচিব

হঠাৎ নির্বাচনের ঘোষণা ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীর

হঠাৎ নির্বাচনের ঘোষণা ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীর

ব্রিটেনে আগাম সাধারণ নির্বাচন অনুষ্ঠানের ঘোষণা দিয়েছেন দেশটির প্রধানমন্ত্রী থেরেসা মে। আগামী ৮ জুন এ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে।

মঙ্গলবার স্থানীয় সময় সকাল সোয়া ১১টায় প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে হঠাৎ এক ভাষণে তিনি এ ঘোষণা দিয়েছেন।

থেরেসা মে বলেছেন, ইউরোপীয় ইউনিয়ন থেকে যুক্তরাজ্যের বেরিয়ে আসার বিষয়ে অালোচনা করতে সঠিক পরিকল্পনা ছিল সরকারের। এছাড়া লন্ডনে রাজনৈতিক ঐক্য চান তিনি।

ব্রিটিশ এই প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমি মন্ত্রিসভার এক বৈঠকে সভাপতিত্ব করেছি; যেখানে আমরা ঐকমত্যে পৌঁছেছি যে, আগামী ৮ জুন সাধারণ নির্বাচন অনুষ্ঠানের আহ্বান জানানো উচিত সরকারের।

থেরেসা মে বলেন, তিনি পার্লামেন্টে যাবেন এবং ৮ জুন জাতীয় নির্বাচনের ডাক দেবেন- ‌‘আমাদের একটি সাধারণ নির্বাচন দরকার; এবং এখনই দরকার।’ কেন এই নির্বাচন, তার ব্যাখ্যায় ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী বলেন, তিনি একটি সিদ্ধান্তে পৌঁছেছেন যে, শিগগিরই একটা নির্বাচন দরকার। কয়েক মাস আগেও দেশটিতে আগাম নির্বাচনের সম্ভাবনা নাকচ করে দিয়েছিলেন থেরেসা।

বেক্সিটের আনুষ্ঠানিক প্রক্রিয়া শুরুর এক মাসের মধ্যে থেরেসা মে নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করলেন। তিনি বলেন, ব্রেক্সিট ইস্যুতে ইউরোপীয় ইউনিয়নের সঙ্গে চূড়ান্ত অালোচনার আগে দেশে শক্তিশালী সরকার প্রয়োজন।

গত বছরের ২৩ জুন ইউরোপীয় ইউনিয়ন থেকে বেরিয়ে যাওয়ার পক্ষে গণভোট অনুষ্ঠিত হয়। এই ভোটে ব্রেক্সিটের পক্ষে রায় দেন দেশটির নাগরিকরা। ব্রেক্সিট ইস্যুতে দেশটির প্রধানমন্ত্রী ডেভিড ক্যামেরন পদত্যাগ করেন; পরে নতুন প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব নেন থেরেসা মে।

ওয়াশিংটন পোস্টের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, আগাম এ নির্বাচনে যদি তার দল কনজার্ভেটিভ পার্টি জয়ী হয়; তাহলে ব্রেক্সিটে দলীয় এজেন্ডাকে প্রাধান্য দিতে পারবেন তিনি। কিন্তু যদি নির্বাচনে হেরে যান তাহলে ইউরোপীয় ইউনিয়নের অন্য ২৭ রাষ্ট্রের সঙ্গে আলোচনা অত্যন্ত জটিল হয়ে দাঁড়াবে।

দেশটিতে এই মুহূর্তে বিরোধী দল লেবার পার্টির চেয়ে জনপ্রিয়তা ২০ পয়েন্ট এগিয়ে রয়েছে কনজার্ভেটিভ পার্টি। ২০২০ সাল পর্যন্ত ক্ষমতার মেয়াদ রয়েছে মে নেতৃত্বাধীন সংসদের।

এলএবাংলাটাইমস/আই/এলআরটি

শেয়ার করুন

পাঠকের মতামত