আপডেট :

        স্বর্ণের দাম আউন্সপ্রতি ৩ হাজার ডলার

        ব্রাউজারে পাসওয়ার্ড নিরাপত্তা

        ব্রাউজারে পাসওয়ার্ড নিরাপত্তা

        দশকের পর দশক ধরে বৈষম্য ও নিপীড়নের শিকার রোহিঙ্গারা

        অর্থনীতির উন্নয়নে পুঁজিবাজারকে এগিয়ে নিতে হবে

        মানুষের পকেট ব্যয় আফগানিস্তানের চেয়েও খারাপ

        শপথ নিলেন মার্ক কার্নি

        অপার্থিবের ‘আবছা নীল কণা’

        হিন্দু হয়েও মন্দিরে পুজো দিতে দেওয়া হত না

        নারায়ণগঞ্জে আরও দুই শিশুকে ধ র্ষ ণচেষ্টা

        রোহিঙ্গারা যেন আগামী বছর মিয়ানমারে ঈদ উদযাপন করতে পারে

        ফলপ্রসূ আলোচনা হয়েছে: ট্রাম্প

        চলতি বছর সবজি দাম তুলনামূলক কম

        সারকারখানার উপর নির্ভর হয়ে পড়েছে দেশের প্রায় ৪শ হিমাগার

        জাল নোটসহ ৩ জন গ্রেপ্তার

        পুতিনের সঙ্গে ট্রাম্পের বিশেষ দূতের দেখা

        বাংলাদেশের মানুষ যথেষ্ট ভাগ্যবান

        দুই বছরে বাস্তুচ্যুত মানুষের সংখ্যা বৃদ্ধি

        রমজানের শুভাচ্ছা জানালেন পুতিন

        রোহিঙ্গাদের সঙ্গে ইফতার খেয়েছেন জাতিসংঘ মহাসচিব

পাঁচ তারকা হোটেল ছেড়ে গোয়ালঘর বেছে নিলেন মন্ত্রী!

পাঁচ তারকা হোটেল ছেড়ে গোয়ালঘর বেছে নিলেন মন্ত্রী!

মন্ত্রীদের বিলাসবহুল হোটেলে থাকা নতুন কিছু নয়। সাধারণ মানুষের হয়ে কাজ করতে নেমে কোথায় যেন সাধারণের থেকে তাঁরা খানিকটা আলাদা হয়ে যান। কিন্তু এর মধ্যেও থাকে ব্যতিক্রম। সকলে নন, কেউ কেউ পারেন সমস্ত বিলাশের হাতছানিকে হেলায় তুচ্ছ করতে। বদলে বেছে নেন সারল্যের জীবন। সেই ব্যতিক্রমের নমুনা হয়ে থাকলেন ভারতের কর্নাটকের মন্ত্রী এস সুরেশ কুমার।

বিজেপি প্রার্থীর হয়ে বের হয়েছিলেন নির্বাচনী প্রচারে। একে দলীয় কাজ, তার ওপর আবার তিনি মন্ত্রী। প্রত্যাশিতভাবেই তাঁর জন্য পাঁচ তারকা হোটেলের বন্দোবস্ত করা হয়েছিল। কিন্তু এমন বিলাশের জীবন ঘোর না-পছন্দ মন্ত্রীর। তাহলে কোথায় থাকবেন? কেন গোশালা তো আছেই। মন্ত্রী থাকবেন গোশালায়! একদিকে গুরুরা ঘুরে বেড়াবে, অন্যদিকে থাকবেন তিনি! এও হয়! হয় যে তা রীতিমতো বাস করেই দেখিয়ে দিলেন মন্ত্রী।

কেন এমন সিদ্ধান্ত? একি নির্বাচনী প্রচারেরই এক অঙ্গ? মন্ত্রী বলছেন, মোটেও না। হোটেলের ওই বদ্ধ ঘরে তিনি হাঁপিয়ে ওঠেন। চারপাশ বন্ধ চৌহদ্দির ভিতর কেমন যেন দমবন্ধ লাগে। তার থেকে বরং এরকম খোলামেলা পরিবেশই ভালো। আলো বাতাস খেলে। মনটাও ভালো থাকে। এসির ঠাণ্ডা হাওয়ার থেকে খোলা বাতাস অনেক আরামদায়ক। তাই পাঁচ তারকা হোটেল থাকুক তার মতো, তিনি গোশালাতেই খুশি।

এ অবশ্য তাঁর জন্য নতুন কিছু নয়। মন্ত্রী জানান, আগেও তিনি বহুবার গোশালাতে থেকেছেন। কতবার স্কুলবাড়িতে রাত কাটিয়েছেন। পদযাত্রায় যখন অংশ নিয়েছিলেন তখন তো এরকম জায়গাতেই রাত কেটেছে। তাহলে আজ আপত্তি কোথায়! মন্ত্রীর এমন দাবিতে সকলেই হতচকিত। কিন্তু তাঁর তেমন ভ্রূক্ষেপ নেই। দিব্যি অনুগামীদের সঙ্গে দেখা করলেন। প্রয়োজনীয় কথাবার্তা সারলেন। বাকি সময়টা কাটালেন খবরের কাগজ পড়ে। আরামের ব্যবস্থা বলতে একটা কম্বল, আর কয়েকটা বালিশ। ব্যস, এর বেশি আর কিছু প্রয়োজন নেই ওই মন্ত্রীর।


এলএবাংলাটাইমস/আই/এলআরটি

শেয়ার করুন

পাঠকের মতামত