আপডেট :

        স্বর্ণের দাম আউন্সপ্রতি ৩ হাজার ডলার

        ব্রাউজারে পাসওয়ার্ড নিরাপত্তা

        ব্রাউজারে পাসওয়ার্ড নিরাপত্তা

        দশকের পর দশক ধরে বৈষম্য ও নিপীড়নের শিকার রোহিঙ্গারা

        অর্থনীতির উন্নয়নে পুঁজিবাজারকে এগিয়ে নিতে হবে

        মানুষের পকেট ব্যয় আফগানিস্তানের চেয়েও খারাপ

        শপথ নিলেন মার্ক কার্নি

        অপার্থিবের ‘আবছা নীল কণা’

        হিন্দু হয়েও মন্দিরে পুজো দিতে দেওয়া হত না

        নারায়ণগঞ্জে আরও দুই শিশুকে ধ র্ষ ণচেষ্টা

        রোহিঙ্গারা যেন আগামী বছর মিয়ানমারে ঈদ উদযাপন করতে পারে

        ফলপ্রসূ আলোচনা হয়েছে: ট্রাম্প

        চলতি বছর সবজি দাম তুলনামূলক কম

        সারকারখানার উপর নির্ভর হয়ে পড়েছে দেশের প্রায় ৪শ হিমাগার

        জাল নোটসহ ৩ জন গ্রেপ্তার

        পুতিনের সঙ্গে ট্রাম্পের বিশেষ দূতের দেখা

        বাংলাদেশের মানুষ যথেষ্ট ভাগ্যবান

        দুই বছরে বাস্তুচ্যুত মানুষের সংখ্যা বৃদ্ধি

        রমজানের শুভাচ্ছা জানালেন পুতিন

        রোহিঙ্গাদের সঙ্গে ইফতার খেয়েছেন জাতিসংঘ মহাসচিব

শরণার্থীকে লাথি মারা সেই ফটোগ্রাফারের জেল

শরণার্থীকে লাথি মারা সেই ফটোগ্রাফারের জেল

সার্বিয়া সীমান্তে শরণার্থীকে লাথি মারা সেই হাঙ্গেরিয়ান নারী ফটোগ্রাফারকে তিন বছরের জেল দিয়েছেন হাঙ্গেরির একটি আদালত।

শরণার্থীকে লাথি মেরে তাদের ছবি তোলার সময় ভিডিওতে ধরা পড়েন ফটোগ্রাফার পেত্রা লাজলো। নিজেকে নিরপরাধ প্রমাণের জোর প্রচেষ্টা চালালেও আদালত তাকে ক্ষমা করেননি। তবে লাজলো বলেছেন, রায়ের বিরুদ্ধে আপিল করবেন তিনি।

লাজলো আদালতকে বলেন, তার ওপর হামলা হয়েছিল। তিনি যন্ত্রণায় কাতর ছিলেন। সব মিলে দুই সেকেন্ডের ব্যাপার। সবাই চিৎকার করছিল, পরিস্থিতি খুবই ভীতিজনক ছিল।

২০১৫ সালের সেপ্টেম্বর মাসে হাঙ্গেরির সার্বিয়া সীমান্তে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনার ভিডিও ফেসবুকে আপলোড করলে সমালোচনার ঝড় ওঠে। লাজলোকে শাস্তি দেওয়ার দাবি ওঠে।

সীমান্তে পুলিশের ধাওয়া খেয়ে পালানোর সময় সময় এক প্রবীণ শরণার্থীকে লাথি মারেন লাজলো। এ সময় প্রবীণ এই শরণার্থীর সঙ্গে এক কিশোর ছিল। লাজলোর লাথি মারার দৃশ্য ফ্রেম থেকে ফ্রেমে আলাদা করে দেখানো হয় আদালতকে। এর ভিত্তিতে রায় দেন আদালত।

লাথি খেয়ে হুমড়ি খেয়ে পড়া প্রবীণ লোকটি ছিলেন সিরিয়ার নাগরিক। পড়ে গিয়ে হাউমাউ করে কাঁদছিলেন তিনি। তখন তার ছবি তুলতে থাকেন লাজলো।

উল্লেখ্য, সিরিয়া গৃহযুদ্ধে জীবন বিপন্ন হওয়ায় দেশ ছেড়ে ইউরোপে পাড়ি জমানোর পথে শরণার্থীরা অনেক লাঞ্ছনা ও নির্যাতনের শিকার হয়ে থাকে।


এলএবাংলাটাইমস/আই/এলআরটি

শেয়ার করুন

পাঠকের মতামত