আপডেট :

        স্বর্ণের দাম আউন্সপ্রতি ৩ হাজার ডলার

        ব্রাউজারে পাসওয়ার্ড নিরাপত্তা

        ব্রাউজারে পাসওয়ার্ড নিরাপত্তা

        দশকের পর দশক ধরে বৈষম্য ও নিপীড়নের শিকার রোহিঙ্গারা

        অর্থনীতির উন্নয়নে পুঁজিবাজারকে এগিয়ে নিতে হবে

        মানুষের পকেট ব্যয় আফগানিস্তানের চেয়েও খারাপ

        শপথ নিলেন মার্ক কার্নি

        অপার্থিবের ‘আবছা নীল কণা’

        হিন্দু হয়েও মন্দিরে পুজো দিতে দেওয়া হত না

        নারায়ণগঞ্জে আরও দুই শিশুকে ধ র্ষ ণচেষ্টা

        রোহিঙ্গারা যেন আগামী বছর মিয়ানমারে ঈদ উদযাপন করতে পারে

        ফলপ্রসূ আলোচনা হয়েছে: ট্রাম্প

        চলতি বছর সবজি দাম তুলনামূলক কম

        সারকারখানার উপর নির্ভর হয়ে পড়েছে দেশের প্রায় ৪শ হিমাগার

        জাল নোটসহ ৩ জন গ্রেপ্তার

        পুতিনের সঙ্গে ট্রাম্পের বিশেষ দূতের দেখা

        বাংলাদেশের মানুষ যথেষ্ট ভাগ্যবান

        দুই বছরে বাস্তুচ্যুত মানুষের সংখ্যা বৃদ্ধি

        রমজানের শুভাচ্ছা জানালেন পুতিন

        রোহিঙ্গাদের সঙ্গে ইফতার খেয়েছেন জাতিসংঘ মহাসচিব

রোহিঙ্গা গণহত্যার প্রমাণ নেই দাবি মিয়ানমার সরকারের

রোহিঙ্গা গণহত্যার প্রমাণ নেই দাবি মিয়ানমার সরকারের

মিয়ানমার সরকারের গঠিত একটি কমিশন দাবি করেছে, রাখাইন রাজ্যে রোহিঙ্গা মুসলিমদের বিরুদ্ধে গণহত্যার কোনো প্রমাণ পাওয়া যায়নি।

কমিশন তাদের অন্তবর্তীকালীন প্রতিবেদনে জানিয়েছে, গণধর্ষণের যে অভিযোগ উঠেছে, তার সমর্থনেও যথেষ্ট প্রমাণ নেই। তবে নিরাপত্তা বাহিনীর বিরুদ্ধে রোহিঙ্গাদের নির্বিচারে হত্যার যে অভিযোগ রয়েছে, সে বিষয়টি প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়নি।

বিবিসি অনলাইনের এক খবরে বুধবার এ তথ্য জানানো হয়েছে।

অক্টোবর মাসে মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যে সেনাবাহিনীর সন্ত্রাসবিরোধী অভিযান শুরুর ঘোষণা দেওয়ার পর থেকে তাদের বিরুদ্ধে বিভিন্ন কায়দায় নির্যাতন-নিপীড়নের অভিযোগ উঠেছে। অনেকের মতে, রোহিঙ্গাদের নির্মূলে অভিযান চালাচ্ছে মিয়ানমার। এ নিয়ে আন্তর্জাতিক মহলের তীব্র নিন্দার মুখে রয়েছেন অং সান সু চি।

মিয়ানমার সরকার প্রাক্তন জেনারেল মাইয়িন্ট সোয়ের নেতৃত্বে তদন্ত কমিশন গঠন করে। জানুয়ারি মাস শেষ হওয়ার আগে এ বিষয়ে তার চূড়ান্ত প্রতিবেদন দেওয়ার কথা রয়েছে।

অন্তবর্তীকালীন প্রতিবেদনে দাবি করা হয়েছে, যেহেতু রাখাইন রাজ্যে রোহিঙ্গারা বসবাস করছে এবং তাদের ধর্মীয় স্থাপনাগুলো ধ্বংস করা হয়নি, সেহেতু সেখানে গণহত্যা হয়নি। নিরাপত্তা বাহিনীর সদস্যদের দ্বারা গণধর্ষণের অভিযোগেরও যথেষ্ট প্রমাণ পায়নি তারা।

অগ্নি সংযোগ, গণগ্রেপ্তার ও নির্যাতনের অভিযোগ এখনো খতিয়ে দেখছে কমিশন। তবে অদ্ভুত বিষয় হলো, মিয়ানমারের নিরাপত্তা বাহিনীর বিরুদ্ধে নির্বিচার মানুষ হত্যার যে অভিযোগ রয়েছে, সে বিষয়টি প্রতিবেদনে একেবারেই উল্লেখ করা হয়নি। নিরাপত্তা বাহিনীর ওপর রোহিঙ্গা মিলিশিয়াদের হামলার প্রতিশোধ নিতে মানুষ হত্যা করা হচ্ছে বলে দাবি উঠেছে।

রাখাইন রাজ্যের সংকট তিন মাস ধরে চলছে। বর্তমানে পরিস্থিতির সামান্য উন্নতি হলেও তা যেকোনো সময় আবার ছড়িয়ে পড়তে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।


এলএবাংলাটাইমস/আই/এলআরটি

শেয়ার করুন

পাঠকের মতামত