আপডেট :

        স্বর্ণের দাম আউন্সপ্রতি ৩ হাজার ডলার

        ব্রাউজারে পাসওয়ার্ড নিরাপত্তা

        ব্রাউজারে পাসওয়ার্ড নিরাপত্তা

        দশকের পর দশক ধরে বৈষম্য ও নিপীড়নের শিকার রোহিঙ্গারা

        অর্থনীতির উন্নয়নে পুঁজিবাজারকে এগিয়ে নিতে হবে

        মানুষের পকেট ব্যয় আফগানিস্তানের চেয়েও খারাপ

        শপথ নিলেন মার্ক কার্নি

        অপার্থিবের ‘আবছা নীল কণা’

        হিন্দু হয়েও মন্দিরে পুজো দিতে দেওয়া হত না

        নারায়ণগঞ্জে আরও দুই শিশুকে ধ র্ষ ণচেষ্টা

        রোহিঙ্গারা যেন আগামী বছর মিয়ানমারে ঈদ উদযাপন করতে পারে

        ফলপ্রসূ আলোচনা হয়েছে: ট্রাম্প

        চলতি বছর সবজি দাম তুলনামূলক কম

        সারকারখানার উপর নির্ভর হয়ে পড়েছে দেশের প্রায় ৪শ হিমাগার

        জাল নোটসহ ৩ জন গ্রেপ্তার

        পুতিনের সঙ্গে ট্রাম্পের বিশেষ দূতের দেখা

        বাংলাদেশের মানুষ যথেষ্ট ভাগ্যবান

        দুই বছরে বাস্তুচ্যুত মানুষের সংখ্যা বৃদ্ধি

        রমজানের শুভাচ্ছা জানালেন পুতিন

        রোহিঙ্গাদের সঙ্গে ইফতার খেয়েছেন জাতিসংঘ মহাসচিব

পশ্চিমতীরে বসতি স্থাপন ইসরায়েলে গণতন্ত্রের জন্য হুমকি : জন কেরি

পশ্চিমতীরে বসতি স্থাপন ইসরায়েলে গণতন্ত্রের জন্য হুমকি : জন কেরি

মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী জন কেরি বলেছেন, দখলকৃত পশ্চিমতীরে ইসরায়েলের বসতি স্থাপন ইসরায়েলের সঙ্গে শান্তি আলোচনা ও দেশটির ভবিষ্যত গণতন্ত্রের জন্য হুমকির কারণ।

তিনি বলছেন, সেই বিপদ রুখতেই শুক্রবারের প্রস্তাবনায় ভেটো দেওয়া থেকে বিরত ছিলো যুক্তরাষ্ট্র। যাতে করে প্রস্তাবনাটি পাশ হওয়ার সুযোগ পায়।

কেরি বলছেন, দুই দেশ ধারণার ভিত্তিতে না এগুলো ইসরাইল বা ফিলিস্তিন কারোরই লাভ হবে না।

তিনি বলেন, ‘যদি এক রাষ্ট্র ধারণা বেছে নেওয়া হয়, ইসরাইলকে হয় ইহুদি রাষ্ট্র হতে হবে নতুবা গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র। দুটো একসাথে হওয়া তার পক্ষে সম্ভব নয়। তা চেষ্টা করলে ইসরাইল রাষ্ট্র হিসেবে শান্তি পাবে না। অন্যদিকে যদি ফিলিস্তিনকে একক রাষ্ট্র করা হয় তবে সেও তার নিজের অপার সম্ভাবনা উপলব্ধি করতে পারবে না’

এই বক্তব্যের সূত্র শুক্রবার জাতিসংঘের নিরাপত্তা কাউন্সিলে পাশ হওয়া একটি প্রস্তাবনা। প্রস্তাবনায় দখলকৃত ভূমিতে ইসরায়েলি অবৈধ বসতি নির্মাণ বন্ধের আহবান জানানো হয়। এসব বসতি নির্মাণ আন্তর্জাতিক আইনের লঙ্ঘন বলে উল্লেখ করা হয়।

এ ধরনের ভোটাভুটিতে সাধারণত যুক্তরাষ্ট্র ভেটো বা আপত্তি দিয়ে থাকে। আর তাতে ইসরাইল বিরোধী কোনো প্রস্তাবনা সাধারণত পাশ হয়না। কিন্তু এই প্রস্তাবে ভেটো না দিয়ে বরং যুক্তরাষ্ট্র ভোট দেওয়া থেকে বিরত ছিলো।

আর সে কারণেই প্রস্তাবনাটি পাশ হয়। যা ছিলো মার্কিন ইতিহাসে নজিরবিহীন।

অন্যদিকে ইসরাইলি প্রধানমন্ত্রী বেনইয়ামিন নেতানইয়াহু জন কেরির বক্তব্যের পর মার্কিন নীতির এমন রাতারাতি পরিবর্তনকে হতাশাব্যঞ্জক বলে উল্লেখ করেছেন।

নেতানইয়াহু অভিযোগ করে বলেছেন, ‘নিরাপত্তা পরিষদে ভোট উত্থাপন, তার অগ্রগতি ও সবকিছু সংগঠিত করা পুরোটাই মার্কিন কারসাজি।’

নেতানইয়াহু আরও বলেছেন, যুক্তরাষ্ট্রের এমন ভূমিকার প্রমাণ তাদের কাছে আছে। ফিলিস্তিন যে ইসরাইলের অস্তিত্বকে অস্বীকার করে না সেটাই সকল সমস্যা মূল।

এসব বক্তব্য পাল্টা বক্তব্যে ওবামা প্রশাসনের সাথে নেতানইয়াহু প্রশাসনের যে দ্বন্দ্ব সেটা এই এক সপ্তাহের ঘটনাপ্রবাহে আরো যেনো পরিষ্কার হল।

কিন্তু সামনের মাসের ২০ তারিখ যুক্তরাষ্ট্রে আসছেন নতুন রাষ্ট্রনায়ক ডোনাল্ড ট্রাম্প। তিনি এক টুইট বার্তায় অবশ্য লিখেছেন ইসরাইলের অসম্মান তিনি সহ্য করবেন না।


এলএবাংলাটাইমস/আই/এলআরটি

শেয়ার করুন

পাঠকের মতামত