আপডেট :

        স্বর্ণের দাম আউন্সপ্রতি ৩ হাজার ডলার

        ব্রাউজারে পাসওয়ার্ড নিরাপত্তা

        ব্রাউজারে পাসওয়ার্ড নিরাপত্তা

        দশকের পর দশক ধরে বৈষম্য ও নিপীড়নের শিকার রোহিঙ্গারা

        অর্থনীতির উন্নয়নে পুঁজিবাজারকে এগিয়ে নিতে হবে

        মানুষের পকেট ব্যয় আফগানিস্তানের চেয়েও খারাপ

        শপথ নিলেন মার্ক কার্নি

        অপার্থিবের ‘আবছা নীল কণা’

        হিন্দু হয়েও মন্দিরে পুজো দিতে দেওয়া হত না

        নারায়ণগঞ্জে আরও দুই শিশুকে ধ র্ষ ণচেষ্টা

        রোহিঙ্গারা যেন আগামী বছর মিয়ানমারে ঈদ উদযাপন করতে পারে

        ফলপ্রসূ আলোচনা হয়েছে: ট্রাম্প

        চলতি বছর সবজি দাম তুলনামূলক কম

        সারকারখানার উপর নির্ভর হয়ে পড়েছে দেশের প্রায় ৪শ হিমাগার

        জাল নোটসহ ৩ জন গ্রেপ্তার

        পুতিনের সঙ্গে ট্রাম্পের বিশেষ দূতের দেখা

        বাংলাদেশের মানুষ যথেষ্ট ভাগ্যবান

        দুই বছরে বাস্তুচ্যুত মানুষের সংখ্যা বৃদ্ধি

        রমজানের শুভাচ্ছা জানালেন পুতিন

        রোহিঙ্গাদের সঙ্গে ইফতার খেয়েছেন জাতিসংঘ মহাসচিব

বান কি মুনের বিরুদ্ধে ঘুষ নেওয়ার অভিযোগ

বান কি মুনের বিরুদ্ধে ঘুষ নেওয়ার অভিযোগ

জাতিসংঘের মহাসচিব বান কি মুন দক্ষিণ কোরিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালনকালে এক ব্যবসায়ীর কাছ থেকে ঘুষ গ্রহণের অভিযোগ অস্বীকার করেছেন। গত শনিবার এক বিবৃতিতে তিনি এ অভিযোগ অস্বীকার করেন।

দেশটির বর্তমান প্রেসিডেন্ট পার্ক গিউন-হের পর সম্ভাব্য প্রেসিডেন্ট হিসেবে যাদের নাম শোনা যাচ্ছে তাদের মধ্যে বান কি মুন অন্যতম।

দক্ষিণ কোরিয়ার সাময়িকী সিসা (SISA) শনিবার এক প্রতিবেদনে দাবি করেছে, বান কি মুনের বিরুদ্ধে ঘুষ নেওয়ার অভিযোগ করেছেন দেশটির প্রখ্যাত ব্যবসায়ী পার্ক ইয়েওন চা । দক্ষিণ কোরিয়ার সাবেক প্রেসিডেন্ট রোহ মো হিউনের ঘনিষ্ঠজনদের আর্থিক কেলেঙ্কারির ঘটনায় এই ব্যবসায়ী জড়িত ছিলেন।  ওই আর্থিক কেলেঙ্কারির জের ধরে হিউন পদত্যাগ করতে বাধ্য হয়েছিলেন এবং তারপর প্রেসিডেন্ট হন পার্ক গিউন-হে।

পার্ক ইয়েওন চার ঘনিষ্ঠজনদের বরাত দিয়ে সিসা ম্যাগাজিন জানিয়েছে, ২০০৫ সালে পররাষ্ট্রমন্ত্রী থাকার সময় বান কি মুনের বাসায় একটি কাগজের ব্যাগে করে ২ লাখ মার্কিন ডলার সমপরিমাণ অর্থ পাঠিয়েছিলেন ইয়েওন চা। ২০০৭ সালে বান জাতিসংঘের মহাসচিব নির্বাচিত হওয়ার পর নিউ ইয়র্কের এক ব্যবসায়ীর মাধ্যমে বানের হাতে ৩০ হাজার ডলার সমপরিমাণ অর্থ পাঠিয়েছিলেন তিনি। ২০০৯ সালের মার্চে কোরিয়ার কর্মকর্তাদের কাছে বিষয়টি স্বীকার করেছিলেন ইয়েওন চা। তবে বিষয়টি প্রকাশ হয়ে পড়লে কোরিয়ার সম্মানহানি ও জাতীয় স্বার্থের ক্ষতি হবে ভেবে সরকার বিষয়টি প্রকাশ করেনি।

জাতিসংঘ মহাসচিব বান কি মুন এক বিবৃতিতে এই অভিযোগকে সম্পূর্ণ মিথ্যা ও ভিত্তিহীন বলে অভিহিত করেছেন। সেই সঙ্গে তিনি ওই ম্যাগাজিনকে আনুষ্ঠানিকভাবে ক্ষমা চাওয়ারও আহ্বান জানিয়েছেন।


এলএবাংলাটাইমস/আই/এলআরটি

শেয়ার করুন

পাঠকের মতামত