আপডেট :

        লস এঞ্জেলেসে ট্রান্সজেন্ডার নারীকে গুলি করে হত্যার ঘটনায় LAPD-এর বিরুদ্ধে পরিবারের মামলা

        কলাম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের দ্বিতীয় প্রো-প্যালেস্টাইন কর্মী গ্রেফতার

        জিন হ্যাকম্যানের কুকুরের মৃত্যু ক্ষুধা ও পানিশূন্যতার কারণে, প্রতিবেদন প্রকাশ

        ক্যালিফোর্নিয়ায় স্টেট ফার্মের ২২% হোম ইন্স্যুরেন্স বৃদ্ধির অনুমোদন

        ট্রাম্পের এন্টি-DEI নির্বাহী আদেশ কার্যকর করার অনুমতি দিল আপিল আদালত

        পাসাডেনা হাসপাতালে সহিংসতার হুমকিতে লকডাউন, এক ব্যক্তি গ্রেপ্তার

        স্বর্ণের দাম আউন্সপ্রতি ৩ হাজার ডলার

        ব্রাউজারে পাসওয়ার্ড নিরাপত্তা

        ব্রাউজারে পাসওয়ার্ড নিরাপত্তা

        দশকের পর দশক ধরে বৈষম্য ও নিপীড়নের শিকার রোহিঙ্গারা

        অর্থনীতির উন্নয়নে পুঁজিবাজারকে এগিয়ে নিতে হবে

        মানুষের পকেট ব্যয় আফগানিস্তানের চেয়েও খারাপ

        শপথ নিলেন মার্ক কার্নি

        অপার্থিবের ‘আবছা নীল কণা’

        হিন্দু হয়েও মন্দিরে পুজো দিতে দেওয়া হত না

        নারায়ণগঞ্জে আরও দুই শিশুকে ধ র্ষ ণচেষ্টা

        রোহিঙ্গারা যেন আগামী বছর মিয়ানমারে ঈদ উদযাপন করতে পারে

        ফলপ্রসূ আলোচনা হয়েছে: ট্রাম্প

        চলতি বছর সবজি দাম তুলনামূলক কম

        সারকারখানার উপর নির্ভর হয়ে পড়েছে দেশের প্রায় ৪শ হিমাগার

ভারতে ভয়াবহ ট্রেন দুর্ঘটনা, নিহত বেড়ে ১৩৩ (আপডেট)

ভারতে ভয়াবহ ট্রেন দুর্ঘটনা, নিহত বেড়ে ১৩৩ (আপডেট)

ভারতের উত্তর প্রদেশের কানপুরে ভয়াবহ ট্রেন দুর্ঘটনায় নিহতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৩৩ জনে।

গত ছয় বছরের মধ্যে এটিই ভারতের সবচেয়ে প্রাণঘাতী ট্রেন দুর্ঘটনা। ২০১০ সালে পশ্চিমবঙ্গের পশ্চিম মেদিনীপুরে ট্রেন দুর্ঘটনায় নিহত হন ১৪৮ জন।

কানপুরে শনিবার দিবাগত রাত ৩টার দিকে ইনদোর-পাটনা এক্সপ্রেস ট্রেন লাইনচ্যুত হয়। ১৪টি বগি লাইন থেকে ছিটকে পড়ে। ট্রেনটিতে প্রায় ২ হাজার আরোহী ছিলেন। প্রায় ১০০ কিলোমিটার গতিতে চলা ট্রেনটি দুর্ঘটনায় পড়লে আহত হন প্রায় ২০০ জন।

পাটনাগামী ট্রেনটি রেলওয়ের ঝাঁসি-কানপুর সেকশনের পুখরায়া অতিক্রম করার সময় লাইনচ্যুত হয়। কানপুর থেকে এ স্থানের দূরত্ব প্রায় ৬০ কিলোমিটার। দুর্ঘটনার সময় অধিকাংশ যাত্রী ঘুমের মধ্যে ছিলেন। এ ছাড়া ট্রেনের বগিগুলো অনেক পুরোনো। এ দুই কারণে বেশি মানুষ মারা গেছেন।

ট্রেনটির এস-২ ও এস-৩ বগি দুটি বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়। যার ফলে এ দুই বগিতে বেশি মানুষ মারা গেছেন।

দুর্ঘটনার কারণ সম্পর্কে বলা হয়েছে, গ্রীষ্মে রেললাইন কিছুটা প্রসারিত হয় এবং শীতে সংকুচিত হয়। এই দুই কারণে লাইনে চিড় ধরে। পুখরায়া ও মালাসা স্টেশনের মধ্যবর্তী হাসেমাউ গ্রামের মধ্য দিয়ে যাওয়া রেললাইনে এ ধরনের চিড় ধরেছিল। ফলে এ দুর্ঘটনা ঘটে। যদি এটি সত্যি হয়, তাহলে রেললাইন মেরামতকারী কর্তৃপক্ষ দুর্ঘটনার জন্য দায়ী হবে।

মোট ২৩ বগির ট্রেনে ১২টি স্লিপার কোচ, তিনটি সাধারণ কোচ, চারটি এসি-৩ কোচ, একটি এসি-১ কোচ ও দুটি এসএলআর (সিটিং কাম লাগেজ) কোচ ছিল। ট্রেনচালক ও গার্ড অক্ষত আছেন। তাদের বয়ান এ ঘটনার তদন্তে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।


এলএবাংলাটাইমস/আই/এলআরটি

শেয়ার করুন

পাঠকের মতামত