আপডেট :

        শেখ মুজিবের ম্যুরাল বুলডোজার দিয়ে গুঁড়িয়ে দিলো ছাত্র-জনতা

        সরকার পদক্ষেপ নেবে আশ্বাসে তিতুমীর শিক্ষার্থীদের আন্দোলন প্রত্যাহার

        সরকার পদক্ষেপ নেবে আশ্বাসে তিতুমীর শিক্ষার্থীদের আন্দোলন প্রত্যাহার

        ট্রাম্পের শুল্ক আরোপের হুমকিতে কাঁপছে ভারত

        আধ্যাত্মিক নেতা আগা খানের মৃত্যু

        গাজার দখল নিতে চান ট্রাম্প

        যুক্তরাষ্ট্রের শুল্কের জবাব দিতে চীনের ৫ পদক্ষেপ

        ‘সিরিয়াস গার্লফ্রেন্ড’ পলাকে নিয়ে উচ্ছ্বসিত বিল গেটস

        বাংলায় রায় হাইকোর্ট এর

        গাজীপুরে বেক্সিমকোর কারখানা বন্ধ ঘোষণা

        নির্বাচনের ছাড়া এই মুহূর্তে বিএনপির কোনো রাজনীতি নেই

        হাসিনাকে হত্যাচেষ্টা মামলার রায় আজ

        আসছে নতুন দল: উপদেষ্টা নাহিদ

        ঢাকায় এসে নিখোঁজ হওয়া সুবাকে দেখা গেল ক্যামেরায়

        ভোটার তালিকা হালনাগাদ কার্যক্রমে নাগরিকদের তথ্য সংগ্রহ

        ইমিগ্রেন্ট ছাড়া একদিন: লস এঞ্জেলেসের প্রতিবাদ রাতেও অব্যাহত

        ভোটার তালিকা হালনাগাদ কার্যক্রমে নাগরিকদের তথ্য সংগ্রহ

        মেক্সিকো ও কানাডার পণ্যে শুল্ক আরোপ স্থগিত, চীনের সঙ্গেও আলোচনা হবে

        যুক্তরাষ্ট্রের পণ্যে পাল্টা শুল্ক চীনের

        নিউইয়র্কে বাড়ির সামনে বাংলাদেশিকে গুলি

সাক্ষাৎ দিতে না পারায় ক্ষমা চাইলেন খালেদা জিয়া

সাক্ষাৎ দিতে না পারায় ক্ষমা চাইলেন খালেদা জিয়া

দেশবাসীর প্রতি কৃতজ্ঞতা জানিয়ে বুধবার রাত সোয়া ৮টার দিকে বিবৃতি দিয়েছেন বিএনপির চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া। ছোট ছেলে আরাফাত রহমান কোকোর আকস্মিক মৃত্যুতে প্রবাসী, দেশবাসী ও বন্ধুপ্রতীম দেশের প্রতিনিধিরা সমবেদনা ও সহমর্মিতা জানানোয় সবার প্রতি গভীর কৃতজ্ঞা জানিয়েছেন তিনি।

একই সঙ্গে ছেলের আকস্মিক মৃত্যুতে অত্যন্ত ভেঙে পড়ায় অনেকের সঙ্গে দেখা করতে পারেননি বলে দুঃখ প্রকাশ করেছেন তিনি। পরিস্থিতি বিবেচনায় সবাই বিষয়টিকে ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন বলে তিনি আশা করেছেন।

সবশেষে ছোট ছেলে কোকোর জন্য সবার কাছে দোয়া চেয়েছেন খালেদা জিয়া।

উল্লেখ্য, গত শনিবার মালয়েশিয়ায় হৃদযন্ত্রের ক্রিয়া বন্ধ হয়ে মারা যান আরাফাত রহমান কোকো। সেদিন সন্ধ্যায়ই খালেদা জিয়াকে সান্ত্বনা দেয়ার জন্য তার গুলশানের রাজনৈতিক কার্যালয়ে যান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। কিন্তু প্রধানমন্ত্রী পৌঁছানোর আধাঘণ্টার কম সময় আগে জানানো হয়, শোকে কাতর খালেদা জিয়াকে চিকিৎসকের পরামর্শে ইনজেকশন দিয়ে ঘুম পাড়িয়ে রাখা হয়েছে। তার সঙ্গে দেখা করা যাবে না। তিনি ঘুম থেকে জেগে দেখা করার পরিস্থিতি হলে প্রধানমন্ত্রী আসতে রাজি হলে সময় দেয়া হবে।

কিন্তু কিছুক্ষণের মধ্যে প্রধানমন্ত্রী সেখানে পৌঁছান। তবে মূল ফটক বন্ধ থাকায় সেখানে কিছুক্ষণ অপেক্ষা করে ফিরে যান তিনি। এটি শিষ্টাচার বহির্ভুত এবং অত্যন্ত অপমানজনক কাজ হয়েছে বলে আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে বলা হয়। কারণ ওই সময় তাকে অভ্যর্থনা জানাতে বিএনপি কোনো নেতাও এগিয়ে আসেননি।

কিন্তু বিএনপির পক্ষ থেকে দাবি করা হয়, প্রধানমন্ত্রী আকস্মিকভাবে এসেছেন। জানতে পেরে শোক বই নিয়ে দৌড়ে আসা হয়েছিল কিন্তু ততক্ষণে তিনি চলে গেছেন।

শেয়ার করুন

পাঠকের মতামত