আপডেট :

        লস এঞ্জেলেস কাউন্টিতে হাম সংক্রমণের ঝুঁকি কতটুকু? টিকা নেওয়া প্রয়োজন কি না, বলছেন বিশেষজ্ঞরা

        দক্ষিণ ক্যালিফোর্নিয়ায় বুধবার রাত থেকে ভারী বৃষ্টি ও তুষারপাতের আশঙ্কা

        আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত এলাকাগুলোর বাসিন্দাদের জন্য সর্তকতা ও সরিয়ে নেওয়ার নির্দেশনা

        লস এঞ্জেলেস কাউন্টির সব সৈকতে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা, ভারী বর্ষণে বাড়ছে দূষণের ঝুঁকি

        ছেলের সাথে পরীমণির ‘প্রজাপতি খেলা’

        ট্রাম্প যুদ্ধ থামাতে চান কতটা ছাড় দিয়ে?

        শিশুছাত্রকে ধর্ষণের দায়ে মাদ্রাসাশিক্ষকের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড ও অর্থদণ্ড দিয়েছেন আদালত

        তালাকপ্রাপ্ত মেয়েরাও মৃত বাবার মাসিক পেনশনের অংশ পাওয়ার অধিকারী হবেন

        বাংলাদেশের জন্য অর্থ সহায়তা ঘোষণা করেছে কানাডা

        মঞ্জুর এলাহীর মৃত্যুতে প্রধান উপদেষ্টার শোক

        বিসিবির কেন্দ্রীয় চুক্তি নিয়ে অসন্তোষ

        বিশ্বের অস্ত্র রপ্তানিতে আবারও শীর্ষস্থান ধরে রেখেছে যুক্তরাষ্ট্র

        বিয়ের অনুষ্ঠানে শিশুকে ধর্ষণের অভিযোগ, পুলিশ হেফাজতে আছে কিশোর

        তারাবি নামাজ রমজান মাসের একটি স্বতন্ত্র ইবাদত

        সিলেট ও চট্টগ্রাম বিমানবন্দর থেকে চালু হতে যাচ্ছে কার্গো ফ্লাইট

        যুক্তরাষ্ট্রের পণ্য বর্জন শুরু কানাডায়

        বলিউডে আসছেন পাকিস্তানের জনপ্রিয় অভিনেত্রী হানিয়া আমির

        রিমান্ডে পলক ও ২ ছাত্রলীগ নেতা

        ম্যারাডোনার মৃত্যুর জন্য চিকিৎসকদের বিচার শুরু

        সমারিক সহায়তা ও গোয়েন্দা তথ্য শেয়ার করতে সম্মত হয়েছে ইউক্রেন

স্থপতি মাইনুল হোসেন আর নেই

স্থপতি মাইনুল  হোসেন আর নেই

জাতীয় স্মৃতিসৌধের স্থপতি সৈয়দ মাইনুল হোসেন ইন্তেকাল করেছেন (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। সোমবার রাজধানীর একটি হাসপাতালে চিকিসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান। তিনি দীর্ঘদিন ধরে অসুস্থ ছিলেন। ছিলেন অনেকটা লোক চক্ষুর অন্তরালে। এনআইসিভিডির পরিচালক আবদুল্লাহ আল সাফী মজুমদার প্রথম আলোকে বলেন, মাইনুল হোসেন হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে গতকাল রোববার হাসপাতালে ভর্তি হন। তাঁর ডায়াবেটিস ছিল মারাত্মক অনিয়ন্ত্রিত। রক্তচাপও ছিল খুব কম। হাসপাতালে পৌঁছানোর সঙ্গে সঙ্গে চিকিৎসা দেওয়া হলেও তাঁকে বাঁচানো গেল না। আজ বেলা আড়াইটার দিকে তিনি মারা যান।সৈয়দ মঈনুল হোসেনের জন্ম ১৯৫২ সালের ৫ মে। জন্মস্থান মুন্সীগঞ্জ জেলার টঙ্গীবাড়ীর দামপাড়া গ্রামে। ১৯৭৬ থেকে ১৯৯৮ সাল পর্যন্ত তিনি ৩৮টি বড় বড় স্থাপনার নকশা করেন। স্থপতি সৈয়দ মাইনুল হোসেন কবি গোলাম মোস্তফার দৌহিত্র। ২৩ বছর আগে স্ত্রীর সঙ্গে বিবাহবিচ্ছেদ হয় তাঁর।২০০৬ সালের মার্চে প্রথম আলোকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে স্তম্ভটির আকার অমন কেন? কী অর্থ তার, জানতে চাইলে এই স্থপতি চমৎকার ব্যাখ্যা দিয়ে বলেছিলেন, ‘চারদিকে প্রচণ্ড চাপ। সেই চাপে কিছু একটা উঠে যাচ্ছে।’‘জাতীয় স্মৃতিসৌধে সাতটা খাঁজের মানে জানতে চাইলে বলেছিলেন, ‘বায়ান্ন থেকে একাত্তর পর্যন্ত সাতটা বড় বড় আন্দোলন হয়েছিল। সবচেয়ে নিচের খাঁজটা বায়ান্ন, সবচেয়ে উঁচুটা একাত্তর...।’
কথায় কথায় তিনি আরও বলেছিলেন, স্মৃতিসৌধ নির্মাণের পর কারা যেন বেনামি চিঠি দিয়ে তাকে খুন করতে চেয়েছিল। তারপর পত্রিকায় ইচ্ছা করে তার নাম ভুল লেখা হয়েছিল। নকশার সম্মানী বাবদ ২ লাখ টাকা পাওয়ার কথা ছিল, তার আয়কর ধরা হয়েছিল ৫০ শতাংশ, মানে ১ লাখ। পরে রাজস্ব বোর্ডের কমিশনার ধরে-টরে ২০ হাজার টাকা আয়কর দিয়েছিলেন।১৯৮২ সালের ১৬ ডিসেম্বর প্রেসিডেন্ট এরশাদ যখন জাতীয় স্মৃতিসৌধ উদ্বোধন করেন, সে অনুষ্ঠানে তাকে আমন্ত্রণ জানানো হয়নি।রাষ্ট্রীয় ভিআইপিরা চলে যাওয়ার পর তিনি সেখানে গিয়ে জনতার কাতারে দাঁড়িয়ে দেখেছিলেন।

শেয়ার করুন

পাঠকের মতামত