আপডেট :

        বাংলায় রায় হাইকোর্ট এর

        গাজীপুরে বেক্সিমকোর কারখানা বন্ধ ঘোষণা

        নির্বাচনের ছাড়া এই মুহূর্তে বিএনপির কোনো রাজনীতি নেই

        হাসিনাকে হত্যাচেষ্টা মামলার রায় আজ

        আসছে নতুন দল: উপদেষ্টা নাহিদ

        ঢাকায় এসে নিখোঁজ হওয়া সুবাকে দেখা গেল ক্যামেরায়

        ভোটার তালিকা হালনাগাদ কার্যক্রমে নাগরিকদের তথ্য সংগ্রহ

        ইমিগ্রেন্ট ছাড়া একদিন: লস এঞ্জেলেসের প্রতিবাদ রাতেও অব্যাহত

        ভোটার তালিকা হালনাগাদ কার্যক্রমে নাগরিকদের তথ্য সংগ্রহ

        মেক্সিকো ও কানাডার পণ্যে শুল্ক আরোপ স্থগিত, চীনের সঙ্গেও আলোচনা হবে

        যুক্তরাষ্ট্রের পণ্যে পাল্টা শুল্ক চীনের

        নিউইয়র্কে বাড়ির সামনে বাংলাদেশিকে গুলি

        হাসিনা-রেহানাদের ৪ বাগানবাড়ি, আছে ডুপ্লেক্স ভবনও

        বাংলাদেশ ব্যাংকের সব কর্মকর্তার লকার ফ্রিজ করার নির্দেশ

        এবার ইউরোপে শুল্ক আরোপের হুমকি

        মৌলভীবাজারে যুবলীগ নেতা রুহুল আমিন আটক

        দক্ষিণ ক্যালিফোর্নিয়ায় আঘাত হানবে দুইটি ঝড়

        লস এঞ্জেলেসে হাজারো মানুষের বিক্ষোভ, ১০১ ফ্রিওয়েতে তীব্র যানজট

        প্রথম কৃষ্ণাঙ্গ নারী হিসেবে গ্র্যামিতে কান্ট্রি অ্যালবামের পুরস্কার

        অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত করা এবং দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক সুদৃঢ়করণ

করোনায় কর্মহীনদের পরিবারে চাপা হাহাকার : জি এম কাদের

করোনায় কর্মহীনদের পরিবারে চাপা হাহাকার : জি এম কাদের

জাতীয় পার্টির (জাপা) চেয়ারম্যান ও বিরোধী দলীয় উপনেতা গোলাম মোহাম্মদ (জি এম) কাদের বলেছেন, করোনায় কর্মহীনদের পরিবারে চাপা হাহাকার বিরাজ করছে। নিরপেক্ষ দৃষ্টিতে তালিকা তৈরি করে সরকারি ব্যবস্থাপনায় দরিদ্র পরিবারের খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে।

আজ রোববার এক বিবৃতিতে জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান এসব কথা বলেন।

জি এম কাদের আরও বলেন, পিপিআরসি ও ব্র্যাকের সাম্প্রতিক গবেষণা জরিপ বলছে, করোনায় এক বৎসরে দেশের প্রায় ১৫ শতাংশ মানুষের জীবনমান নতুন করে দারিদ্র্যসীমার নীচে নেমে গেছে। সংখ্যায় তা প্রায় দুই কোটি ৪৫ লাখ। আর আগে থেকে দারিদ্র্যসীমার নিচে বসবাস করছে আরও কয়েক কোটি মানুষ। বিভিন্ন গবেষণা সংস্থার তথ্য অনুযায়ী, সে সংখ্যাও সাড়ে তিন কোটির কম নয়।

বিবৃতিতে জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান আরও বলেন, করোনার দ্বিতীয় ঢেউ মোকাবেলায় দেশজুড়ে চলছে লকডাউন। দ্বিতীয় ধাক্কায় দারিদ্র্য হার আরও বৃদ্ধির আশঙ্কা আছে। দারিদ্র্যের হার বৃদ্ধির প্রধান কারণ মানুষের কমহীনতা ও আয় কমে যাওয়া। লকডাউনের কারণে এসব পরিবারের সদস্যরা কাজের জন্য বের হতে পারছে না। দিন এনে দিন খাওয়া মানুষের পরিবারে মজুদ থাকে না খাবার। আবার দরিদ্র পরিবারের অনেকের প্রয়োজন জীবন রক্ষাকারী ওষুধ। শিশুখাদ্য প্রয়োজন অনেক পরিবারে। এমন অবস্থায় মারাত্মক বিপর্যয় সৃষ্টি হয়েছে কর্মহীনদের পরিবারে। এই পরিপ্রেক্ষিতে যথাযথ তালিকা করে দরিদ্র্যদের মাঝে সামাজিক সুরক্ষা কমসূচি জোরদার করার জন্য সরকারের নিকট কাছে জানাচ্ছি।

 

এলএবাংলাটাইমস/এলআরটি/বি

[এলএ বাংলাটাইমসের সব নিউজ আরও সহজভাবে পেতে ‘প্লে-স্টোর’ অথবা ‘আই স্টোর’ থেকে ডাউনলোড করুন আমাদের মোবাইল এপ।]

শেয়ার করুন

পাঠকের মতামত