আপডেট :

        শেখ মুজিবের ম্যুরাল বুলডোজার দিয়ে গুঁড়িয়ে দিলো ছাত্র-জনতা

        সরকার পদক্ষেপ নেবে আশ্বাসে তিতুমীর শিক্ষার্থীদের আন্দোলন প্রত্যাহার

        সরকার পদক্ষেপ নেবে আশ্বাসে তিতুমীর শিক্ষার্থীদের আন্দোলন প্রত্যাহার

        ট্রাম্পের শুল্ক আরোপের হুমকিতে কাঁপছে ভারত

        আধ্যাত্মিক নেতা আগা খানের মৃত্যু

        গাজার দখল নিতে চান ট্রাম্প

        যুক্তরাষ্ট্রের শুল্কের জবাব দিতে চীনের ৫ পদক্ষেপ

        ‘সিরিয়াস গার্লফ্রেন্ড’ পলাকে নিয়ে উচ্ছ্বসিত বিল গেটস

        বাংলায় রায় হাইকোর্ট এর

        গাজীপুরে বেক্সিমকোর কারখানা বন্ধ ঘোষণা

        নির্বাচনের ছাড়া এই মুহূর্তে বিএনপির কোনো রাজনীতি নেই

        হাসিনাকে হত্যাচেষ্টা মামলার রায় আজ

        আসছে নতুন দল: উপদেষ্টা নাহিদ

        ঢাকায় এসে নিখোঁজ হওয়া সুবাকে দেখা গেল ক্যামেরায়

        ভোটার তালিকা হালনাগাদ কার্যক্রমে নাগরিকদের তথ্য সংগ্রহ

        ইমিগ্রেন্ট ছাড়া একদিন: লস এঞ্জেলেসের প্রতিবাদ রাতেও অব্যাহত

        ভোটার তালিকা হালনাগাদ কার্যক্রমে নাগরিকদের তথ্য সংগ্রহ

        মেক্সিকো ও কানাডার পণ্যে শুল্ক আরোপ স্থগিত, চীনের সঙ্গেও আলোচনা হবে

        যুক্তরাষ্ট্রের পণ্যে পাল্টা শুল্ক চীনের

        নিউইয়র্কে বাড়ির সামনে বাংলাদেশিকে গুলি

দেশে নতুন দরিদ্রের হিসাব অস্বীকার করলেন অর্থমন্ত্রী

দেশে নতুন দরিদ্রের হিসাব অস্বীকার করলেন অর্থমন্ত্রী

মহামারি করোনার কারণে কাজ হারিয়ে ও কাজের সুযোগ থেকে বঞ্চিত হয়ে দেশে অনেক মানুষের আয় কমেছে। এতে অনেকে নতুনভাবে দরিদ্র হয়েছেন বলে দাবি করছে বেসরকারি একাধিক গবেষণা সংস্থা। তবে এসব গবেষণা প্রতিষ্ঠান দেশের নতুন দরিদ্রের যে হিসাব দিয়েছে তা মানতে অস্বীকৃতি জানিয়েছেন অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল।

বুধবার সরকারি ক্রয় সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির বৈঠক শেষে সমকালের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘নতুন দরিদ্রের এই হিসাব আমি স্বীকার করি না। যাদের কাছে তালিকা আছে দুই কোটি বা এক কোটি বা ১০ জন, এই তথ্য তারা কোথায় পেয়েছেন তা জানা দরকার।’

তিনি আরও বলেন, এই কাজটি (দরিদ্রের হিসাব) করার জন্য সরকারের নিজস্ব প্রতিষ্ঠান আছে। পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএস), বাংলাদেশ উন্নয়ন গবেষণা প্রতিষ্ঠান (বিআইডিএস) এসব প্রতিষ্ঠান থেকে যতদিন তথ্য না পাওয়া যাবে, ততদিন অন্য প্রতিষ্ঠানের তথ্য সরকার গ্রহণ করতে পারে না।

ক্রয় সংক্রান্ত মন্ত্রিসভার কমিটিতে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের ১১টি ক্রয় প্রস্তাব অনুমোদন করা হয়েছে। এছাড়া পার্বত্য চট্টগ্রামের রাঙ্গামাটি, বান্দরবন, খাগড়াছড়ি জেলার যোগাযোগ উন্নত করতে আইসিটি বিভাগের অপটিক্যাল ফাইবার স্থাপন সংক্রান্ত একটি প্রস্তাব অনুমোদন করা হয়েছে।

এলএবাংলাটাইমস/এলআরটি/বি

[এলএ বাংলাটাইমসের সব নিউজ আরও সহজভাবে পেতে ‘প্লে-স্টোর’ অথবা ‘আই স্টোর’ থেকে ডাউনলোড করুন আমাদের মোবাইল এপ।]

শেয়ার করুন

পাঠকের মতামত