জুলাই অভ্যুত্থানের পর হত্যা মামলায় পূর্ব শত্রুতার জেরে আসামি করা হয়েছে অনেককে। বাদী চেনেন না, এমন ব্যক্তিকেও নাম উল্লেখ করে আসামির তালিকায় রাখা হয়েছে। সিলেটে শতাধিক হত্যা মামলায় ভুয়া নাম দিয়ে মামলা বাণিজ্যের অভিযোগ উঠেছে। আইনজীবীরা বলছেন, এতে তদন্তকারী কর্মকর্তারা যেমন বিপাকে পড়ছেন, তেমনি প্রকৃত অপরাধীরাও পার পেয়ে যাচ্ছেন।
ছাত্র-জনতার আন্দোলনে ১৯ জুলাই ঢাকার গুলশানে নিহত হন ওয়াসিম আহমেদ। হত্যার ঘটনায় গুলশান থানায় শেখ হাসিনাসহ ৫০ জনের বিরুদ্ধে মামলা করেন তার বাবা খনর মিয়া। আসামির তালিকায় আছেন জৈন্তাপুরের মাসুক উদ্দিনসহ তাঁর পরিবারের ১২ সদস্য। তবে কী কারণে এ মামলায় তাঁরা আসামি, কোনো ধারণা নেই পরিবারের।
এদিকে, মামলার বাদী খনর মিয়া বলেন, শেখ হাসিনা, ওবায়দুল কাদের ও সিলেট-২ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য শফিকুর রহমান চৌধুরী ছাড়া আর কাউকেই তিনি আসামি করেননি। আসামির সংখ্যা কীভাবে ৫০ জন হলো, জানেন না তিনি।
সিলেটের একটি হত্যাচেষ্টা মামলার আসামি কানাইঘাটের মাদ্রাসাশিক্ষক আব্দুল কাদির। তবে বাদীর সঙ্গে যোগাযোগের পর ভুল বোঝাবুঝি হয়েছে জানিয়ে মামলা থেকে তাঁর নাম বাদ দেওয়ার প্রতিশ্রুতি পেয়েছেন কাদির।
পুলিশ বলছে, পূর্ব শত্রুতার জেরে এসব মামলায় আসামি করার বেশ কয়েকটি অভিযোগ মিলেছে। সব তথ্য যাচাই বাছাই করে প্রকৃত অপরাধীদের চিহ্নিত করার কাজ চলছে। সিলেটের পুলিশ কমিশনার মো. রেজাউল করিম বলেন, ‘উদ্দেশ্যপ্রণোদিত হয়ে এ ধরনের মামলায় নাম ঢুকিয়ে দিচ্ছে। এ ধরনের ঘটনা আমাদের নজরেও আসছে। সে কারণেই তো নজরদারি বাড়ানো হচ্ছে।’ তদন্তের মাধ্যমে নিরপরাধ মানুষদের চার্জশিট থেকে বাদ দেওয়া ও মামলা বাণিজ্যে জড়িতদের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থার দাবি আইনজীবীদের। সিলেট জেলা বার অ্যাসোসিয়েশনের সাবেক সভাপতি এমাদউল্লাহ শাহীন বলেন, ‘কোনো অভিযোগ করা হলে, সেটি কতটুকু প্রাথমিক সত্যতা ধারণ করে বা বহন করে? যদি দেখা যায়, প্রাথমিকভাবেই সত্যতা নেই, তাহলে তদন্তের সময়ই তাদের নাম আউট হয়ে যাবে।’ জুলাই অভ্যুত্থানের পর হত্যাসহ বিভিন্ন অভিযোগে সিলেট বিভাগে ১৮০টি মামলা হয়েছে। এর মধ্যে সিলেট মেট্রোপলিটন এলাকায় মামলার সংখ্যা ৮০টির বেশি
সুত্রঃ https://www.itvbd.com/193302
https://www.youtube.com/watch?v=MzqcWGVLbyY&t=12s
এলএবাংলাটাইমস/আইটিএলএস
পুলিশ বলছে, পূর্ব শত্রুতার জেরে এসব মামলায় আসামি করার বেশ কয়েকটি অভিযোগ মিলেছে। সব তথ্য যাচাই বাছাই করে প্রকৃত অপরাধীদের চিহ্নিত করার কাজ চলছে। সিলেটের পুলিশ কমিশনার মো. রেজাউল করিম বলেন, ‘উদ্দেশ্যপ্রণোদিত হয়ে এ ধরনের মামলায় নাম ঢুকিয়ে দিচ্ছে। এ ধরনের ঘটনা আমাদের নজরেও আসছে। সে কারণেই তো নজরদারি বাড়ানো হচ্ছে।’ তদন্তের মাধ্যমে নিরপরাধ মানুষদের চার্জশিট থেকে বাদ দেওয়া ও মামলা বাণিজ্যে জড়িতদের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থার দাবি আইনজীবীদের। সিলেট জেলা বার অ্যাসোসিয়েশনের সাবেক সভাপতি এমাদউল্লাহ শাহীন বলেন, ‘কোনো অভিযোগ করা হলে, সেটি কতটুকু প্রাথমিক সত্যতা ধারণ করে বা বহন করে? যদি দেখা যায়, প্রাথমিকভাবেই সত্যতা নেই, তাহলে তদন্তের সময়ই তাদের নাম আউট হয়ে যাবে।’ জুলাই অভ্যুত্থানের পর হত্যাসহ বিভিন্ন অভিযোগে সিলেট বিভাগে ১৮০টি মামলা হয়েছে। এর মধ্যে সিলেট মেট্রোপলিটন এলাকায় মামলার সংখ্যা ৮০টির বেশি
সুত্রঃ https://www.itvbd.com/193302
https://www.youtube.com/watch?v=MzqcWGVLbyY&t=12s
এলএবাংলাটাইমস/আইটিএলএস