যুক্তরাষ্ট্রের গোল্ডেন স্টেটখ্যাত অঙ্গরাজ্য ক্যালিফোর্নিয়ার লস অ্যাঞ্জেলেস শহরে স্বগৌরবে অবস্থান করছে এক টুকরো বাংলাদেশ। বাংলাদেশী অধ্যুষিত এই এলাকাটির নাম ‘লিটল বাংলাদেশ’। এবশ্য এই স্বীকৃতি আদায় করতে অনেক কাঠ-খড় পুড়াতে হয়েছে এখানকার কমিউনিটি নেতৃবৃন্দের। কোরিয়ান একটি কমিউনিটির সাথে অনেক দেনদরবারের পর ২০১০ সালের ২০ আগস্ট সিটি অব লস অ্যাঞ্জেলেস চূড়ান্তভাবে ‘লিটল বাংলাদেশ’ অনুমোদন করে। এখন এই লিটল বাংলাদেশকে কেন্দ্র করে আবর্তিত হচ্ছে লস অ্যাঞ্জেলেসে প্রবাসী বাংলাদেশীদের দৈনন্দিন জীবন ।
লস অ্যাঞ্জেলেস শহরের থার্ড স্ট্রিটের নিউ হ্যাম্পশায়ার থেকে আলেকজান্দ্রিয়া পর্যন্ত ‘লিটল বাংলাদেশ’এর সীমানা। এই এলাকাকে ‘লিটল বাংলাদেশ’ ঘোষণার পর সিটি অব লস অ্যাঞ্জেলেস অফিসিয়ালি সাইনবোর্ডও লাগিয়ে দিয়ে। এখানেই শেষ নয়, বিভিন্ন ফ্রিওয়েতে লিটল বাংলাদেশ চিহ্নিতকরণে দিকনির্দেশনা সাইনবোর্ডও লাগায় সংশ্লিষ্ট কর্তৃপ। আনন্দের খবর হচ্ছে, সম্প্রতি ১০১ ফ্রিওয়ের উপর উত্তর এবং দক্ষিণ দিকে ৯.৫/১.৫ ফিট সাইজের দুটি বিশাল সাইনবোর্ড স্থাপন করা হয়েছে। এর একটি গত ১৪ নভেম্বর রাতে লস এঞ্জেলেসের ১০১ ফ্রিওয়ের উপর উত্তর দিকে এবং অপরটি শনিবার রাতে ফ্রিওয়ের দক্ষিণ দিকে 'Vermont Avenue Exit Ramp' এর আগে ডান পাশে বিশাল আকারে 'Little Bangladesh NEXT EXIT' সাইনটি 'Caltrans' এর মেইনটেইন বিভাগের কর্মকর্তারা বসান। তখন সেখানে উপস্থিত ছিলেন এলএ বাংলা টাইমসের প্রেসিডেন্ট আব্দুস সামাদ। তিনি সাইনগুলো ক্যামেরা বন্দি করেন। রিপোর্টের সাথে তা সংযুক্ত করা হল। ১০১ ফ্রিওয়ের এই দুইদিক থেকে এই সাইনবোর্ড দুটো সবার নজর কাড়বে। হলিউড ও লস এঞ্জেলেস এলাকায় বিভিন্ন দেশ থেকে প্রতিদিন হাজার হাজার পর্যটক আসেন। এই সাইনবোর্ড দুটির কারণে ‘লিটল বাংলাদেশ’ তাদের চোখে পড়বে খুব সহজে। এর মাধ্যমে লিটল বাংলাদেশের পাশাপাশি পুরো বাংলাদেশ ও বাংলাদেশীদের মান-মর্যাদা আরো বিস্তৃত পরিসরে ফুটে উঠবে যুক্তরাষ্ট্রব্যাপী। আরেক ধাপ উচ্চতায় উঠবে ‘লিটল বাংলাদেশ’ এমনটাই মনে করছেন এখানকার প্রবাসীরা। এই সাইনবোর্ড দুটি স্থাপনের পেছনে সবচেয়ে বেশি যার অবদান তিনি হচ্ছেন শেখ মইনউদ্দিন (সাদী)। তিনি ক্যালিফার্নিয়া ডিপার্টমেন্ট অব ট্রান্সপোটেশন (Caltrans) এর প্রকৌশলী। তার তত্ত্বাবধানে এই সাইনবোর্ড বসানোর কাজ সম্পন্ন হয়েছে। তিনি তুলনামূলক অনেক কম খরচে এর কাজ সমাপ্ত করেন। ২৫,০০০ ডলারের স্থলে তিনি মাত্র ৭০০ ডলারে এর সকল ব্যয় নির্বাহ করেন। এজন্য মঈনুদ্দিন বিশাল কৃতিত্বের অধিকারী বলে মনে করছেন বাংলাদেশী কমিউনিটির সচেতন মহল। ক্যারিফোর্নিয়া ডিপার্টমেন্ট অব ট্রান্সপোটেশন (Caltrans) হচ্ছে ক্যারিফোর্নিয়ার সড়ক ও জনপথ বিভাগ। যা রাজ্যের সকল ফ্রিওয়ের ডিজাইন ও নির্মাণ কাজ করে থাকে। এখানে মঈনুদ্দিন এরকম আরো অনেক প্রকৌশলী ছাত্র ইন্টার্নশীপ এবং স্বেচ্ছাসেবকদের কাজ পেতে সহায়তা করেন। এরকম Caltrans এর ক্যালিফোর্নিয়া অঞ্চলে ৩০ জনের বেশি এবং সান বার্নারদিনো, সান দিয়েগো, অরেঞ্জ কাউন্টি, ফ্রেসনো, সাক্রামেন্টো সহ ডিস্ট্রিক-৭ আঞ্চলিক অফিসে আরো ১০০ জনের মতো প্রকৌশলী কাজ করছেন।Caltrans এর লস এঞ্জেলেস অঞ্চল কমিউনিটিতে তারা অনেক সামাজিক কর্মকান্ড পরিচালনা করেন,যা খুবই প্রশংসনীয়। তাদের মধ্যে একজন হচ্ছেন সালেহ কিবরিয়া। যিনি লস এঞ্জেলেসে বাংলাদেশী প্রবাসীদের সর্ব বৃহৎ সামাজিক সংগঠন বাংলাদেশ ইউনিটি ফেডারেশন ওব লস এঞ্জেলেস (বাফলা) এর প্রতিষ্ঠাতা সদস্য, ডিসট্রেস্ড চিল্ড্রেন এন্ড ইনফেন্টস ইন্টারন্যাশনাল (ডিসিআই) এর ডিরেক্টর। এছাড়া তিনি আমেরিকান এসোসিয়েশন অব বাংলাদেশী ইঞ্জিনিয়ারস এন্ড আর্কিটেক্টস এর সাবেক সভাপতি। অতীতে যারা সালেহ কিবরিয়া ‘লিটল বাংলাদেশ’ অনুমোদনের জন্যও কাজ করেন।
লস অ্যাঞ্জেলেস শহরের থার্ড স্ট্রিটের নিউ হ্যাম্পশায়ার থেকে আলেকজান্দ্রিয়া পর্যন্ত ‘লিটল বাংলাদেশ’এর সীমানা। এই এলাকাকে ‘লিটল বাংলাদেশ’ ঘোষণার পর সিটি অব লস অ্যাঞ্জেলেস অফিসিয়ালি সাইনবোর্ডও লাগিয়ে দিয়ে। এখানেই শেষ নয়, বিভিন্ন ফ্রিওয়েতে লিটল বাংলাদেশ চিহ্নিতকরণে দিকনির্দেশনা সাইনবোর্ডও লাগায় সংশ্লিষ্ট কর্তৃপ। আনন্দের খবর হচ্ছে, সম্প্রতি ১০১ ফ্রিওয়ের উপর উত্তর এবং দক্ষিণ দিকে ৯.৫/১.৫ ফিট সাইজের দুটি বিশাল সাইনবোর্ড স্থাপন করা হয়েছে। এর একটি গত ১৪ নভেম্বর রাতে লস এঞ্জেলেসের ১০১ ফ্রিওয়ের উপর উত্তর দিকে এবং অপরটি শনিবার রাতে ফ্রিওয়ের দক্ষিণ দিকে 'Vermont Avenue Exit Ramp' এর আগে ডান পাশে বিশাল আকারে 'Little Bangladesh NEXT EXIT' সাইনটি 'Caltrans' এর মেইনটেইন বিভাগের কর্মকর্তারা বসান। তখন সেখানে উপস্থিত ছিলেন এলএ বাংলা টাইমসের প্রেসিডেন্ট আব্দুস সামাদ। তিনি সাইনগুলো ক্যামেরা বন্দি করেন। রিপোর্টের সাথে তা সংযুক্ত করা হল। ১০১ ফ্রিওয়ের এই দুইদিক থেকে এই সাইনবোর্ড দুটো সবার নজর কাড়বে। হলিউড ও লস এঞ্জেলেস এলাকায় বিভিন্ন দেশ থেকে প্রতিদিন হাজার হাজার পর্যটক আসেন। এই সাইনবোর্ড দুটির কারণে ‘লিটল বাংলাদেশ’ তাদের চোখে পড়বে খুব সহজে। এর মাধ্যমে লিটল বাংলাদেশের পাশাপাশি পুরো বাংলাদেশ ও বাংলাদেশীদের মান-মর্যাদা আরো বিস্তৃত পরিসরে ফুটে উঠবে যুক্তরাষ্ট্রব্যাপী। আরেক ধাপ উচ্চতায় উঠবে ‘লিটল বাংলাদেশ’ এমনটাই মনে করছেন এখানকার প্রবাসীরা। এই সাইনবোর্ড দুটি স্থাপনের পেছনে সবচেয়ে বেশি যার অবদান তিনি হচ্ছেন শেখ মইনউদ্দিন (সাদী)। তিনি ক্যালিফার্নিয়া ডিপার্টমেন্ট অব ট্রান্সপোটেশন (Caltrans) এর প্রকৌশলী। তার তত্ত্বাবধানে এই সাইনবোর্ড বসানোর কাজ সম্পন্ন হয়েছে। তিনি তুলনামূলক অনেক কম খরচে এর কাজ সমাপ্ত করেন। ২৫,০০০ ডলারের স্থলে তিনি মাত্র ৭০০ ডলারে এর সকল ব্যয় নির্বাহ করেন। এজন্য মঈনুদ্দিন বিশাল কৃতিত্বের অধিকারী বলে মনে করছেন বাংলাদেশী কমিউনিটির সচেতন মহল। ক্যারিফোর্নিয়া ডিপার্টমেন্ট অব ট্রান্সপোটেশন (Caltrans) হচ্ছে ক্যারিফোর্নিয়ার সড়ক ও জনপথ বিভাগ। যা রাজ্যের সকল ফ্রিওয়ের ডিজাইন ও নির্মাণ কাজ করে থাকে। এখানে মঈনুদ্দিন এরকম আরো অনেক প্রকৌশলী ছাত্র ইন্টার্নশীপ এবং স্বেচ্ছাসেবকদের কাজ পেতে সহায়তা করেন। এরকম Caltrans এর ক্যালিফোর্নিয়া অঞ্চলে ৩০ জনের বেশি এবং সান বার্নারদিনো, সান দিয়েগো, অরেঞ্জ কাউন্টি, ফ্রেসনো, সাক্রামেন্টো সহ ডিস্ট্রিক-৭ আঞ্চলিক অফিসে আরো ১০০ জনের মতো প্রকৌশলী কাজ করছেন।Caltrans এর লস এঞ্জেলেস অঞ্চল কমিউনিটিতে তারা অনেক সামাজিক কর্মকান্ড পরিচালনা করেন,যা খুবই প্রশংসনীয়। তাদের মধ্যে একজন হচ্ছেন সালেহ কিবরিয়া। যিনি লস এঞ্জেলেসে বাংলাদেশী প্রবাসীদের সর্ব বৃহৎ সামাজিক সংগঠন বাংলাদেশ ইউনিটি ফেডারেশন ওব লস এঞ্জেলেস (বাফলা) এর প্রতিষ্ঠাতা সদস্য, ডিসট্রেস্ড চিল্ড্রেন এন্ড ইনফেন্টস ইন্টারন্যাশনাল (ডিসিআই) এর ডিরেক্টর। এছাড়া তিনি আমেরিকান এসোসিয়েশন অব বাংলাদেশী ইঞ্জিনিয়ারস এন্ড আর্কিটেক্টস এর সাবেক সভাপতি। অতীতে যারা সালেহ কিবরিয়া ‘লিটল বাংলাদেশ’ অনুমোদনের জন্যও কাজ করেন।