রেজিষ্ট্রার্ডকৃত বাংলাদেশ এসোসিয়েশন অব লস এঞ্জেলেস (বালা)’র এডহক কমিটির কার্যক্রম শুরু
হয়েছে। গত ৩ মে (রবিবার) স্থানীয় মিলনায়তনে নব গঠিত বালার এক্সিকিউটিভ কমিটির অধিবেশন
বসে সকাল ১১টায়। কোরামের মাধ্যমে সংগঠনের সভাপতি ডা: সিরাজুল্লাহর সভাপতিত্বে এবং
সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক মেজর (অব.) সাইফ কুতুবির পরিচালনায় অধিবেশন শুরু হয়।
প্রথমেই কমিটির দায়িত্ব গ্রহণের জন্য শপথ নামা পর্ব থাকে। এই পর্বে নির্বাচন কমিশিনকে শপথ
করান বিশিষ্ট কবি মুক্তাদির চৌধুরী তরুণ। এদের মধ্যে ছিলেন, মোহম্মদ সামসুদ্দীন মানিক (চিফ
কমিশনার), কাজী মশহুরুল হুদা (ভাইস কমিশনার) ও খায়রুল ইসলাম লুক (সদস্য)।
এরপর উপস্থিত ক্যাবিনেটকে শপথ নামা পাঠ করান চীফ ইলেকশন কমিশনার সামসুদ্দীন মানিক।
শপথ পাঠ করেন- প্রেসিডেন্ট মোহাম্মদ সিরাজুল্লাহ, ২য় ভাইস প্রেসিডেন্ট আব্দুল মালেক, জেনারেল
সেক্রেটারী মেজর (অব.) কুতুবি, কোষাধক্ষ্য আবু হানিফা, জয়েন্ট সেক্রেটারী মাসুদ হাসান,
লিটারেচার সেক্রেটারী ফারাহ সাঈদ, মেম্বরশীপ সেক্রেটারী মহিউর রহমান চৌধুরী মুকুল, ফোর্স
সেক্রেটারী মেহেদী হাসান, ওমেন্স এফিয়ার্স সেক্রেটারী পারভিন সালমা ও ইয়োথ সেক্রেটারী কাজী
নোয়েল নবী।
অভিষেক অনুষ্ঠান সমাপ্তির পর নতুন দায়িত্ব প্রাপ্ত কার্যকরী এডহক কমিটি কার্যভার গ্রহণ করেন।
এখানে উল্লেখ্য যে, আগামীতে সুষ্ঠু নির্বাচন করার ক্ষেত্র সৃষ্টি করা ও বালার গঠনতন্ত্র প্রণয়ন ও
গঠনতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় চলার জন্য পরিবেশ সৃষ্টি করাই বর্তমান কমিটির উদ্দেশ্য।
ইসি মিটিং এর এজেন্ডার মধ্যে শপথ পর্ব সহ কমিটির রদবদল ও পূণাঙ্গ কমিটি প্রণয়ন,
এডভাইজারি কমিটির সিনেটদের তালিকা প্রণয়ন, এক বছরের পূণাঙ্গ ইভেন্ট ক্যালেন্ডার প্রণয়ন,
সদস্য সংগ্রহ প্রমুখ কাজ হবে এই কমিটির।
ইভেন্ট হিসেবে আগামী ২৫ জুলাই অভিষেক, ঈদ পুন:মিলন ও নবনির্বাচিত শরিফকে সম্বর্ধনা প্রদান
করার সিদ্ধান্ত গ্রহণ হয়। অনুষ্ঠানমালার মধ্যে থাকবে- একটি বার্ষিক বনভোজন, বিজয় দিবস,
একুশে ফেব্রুয়ারি, বাংলা নববর্ষ পালন ও ইলেকশন ডে।
এছাড়া একটি জব ফেয়ার, নাটক মঞ্চায়ন সহ কমিউনিটি সার্ভিস থাকবে। বালার ইসি মিটিং এ
সম্প্রতি নেপালে ক্ষতিগ্রস্থদের সহায়তা প্রদানে অর্থ সংগ্রহ করার সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। আগামী ২৩
আগষ্ট বনভোজন, ২০ ডিসেম্বর বিজয় দিবস, ২১ ফেব্রুয়ারি অমর একুশে উদযাপন এবং ৫ জুন
২০১৬তে বালার নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে।
এক প্রশ্নের জবাবে সভাপতি ডা: সিরাজুল্লাহ বলেন, বালার উদ্দেশ্য কনফ্রন্ট নয়, কোঅপারেশন।
তিনি বলেন, আমরা একুশে ফেব্রুয়ারি অথবা বিজয় দিবস কারো সাথে কনফ্লিকট করব না, যারা
উদযাপন করবে তাদের সাথে অথবা তাদেরকে সহযোগিতার মাধ্যমে নিজেরা পালন করবো।
স্বাধীনতা দিবস উদযাপন সম্পর্কে তিনি বলেন, যেহেতু বাফলা বাংলাদেশ ডে প্যারেড করে, সেহেতু
আমরা পৃথকভাবে স্বাধীনতা দিবস উদযাপনের পরিকল্পনাও করব না।
এর মাধ্যমে বৃহত্তর লস এঞ্জেলেসের কমিউনিটির মানুষের কল্যাণে বালা আবারও উজ্জিবিত হলো।
দীর্ঘ ২০ বছরেরও অধিক সময় মাটির নিচে চাপা পড়ে ছিলো সংগঠনটি। পুন:জাগরণের মধ্যে তার
নতুন যাত্রা শুরু হলো। যদিও অনেকের মধ্যে এটি নিয়ে ভিন্ন মত দেখা দিয়েছে তবে এটির অবসান
ঘটবে নির্বাচনে অংশগ্রহণের মাধ্যমে।
জেনারেল সেক্রেটারী বলেন, বালা নিয়ে কেউ কোন কথা বলতে চাইলে তাকে প্রথমে বালার সদস্য
পদ গ্রহণ করতে হবে। তা হলেই তিনি বালা সম্পর্কে কথা বলার অধিকার রাখবেন।
ইতিমধ্যে বালার সদস্য পদ গ্রহণ শুরু হয়েছে।
বালার কোষাধক্য আবু হানিফা জানান, প্রথম দিনের ড্রাইভে ৫০০ ডলারের অধিক অর্থ সংগ্রহীত
হয়েছে। সাধারণ সদস্য পদের জন্য ফি ৫ ডলার। পারিবারিক সদস্য পদের ফি ১০ ডলার। প্রার্থী
অথবা ভোটারের ক্ষেত্রে নির্বাচনের ২ মাসের পূর্বে সদস্য ফি দিতে হবে, তা না হলে প্রার্থী হিসেবে
দাঁড়াতে অথবা ভোট দেওয়ার অধিকার হারাবেন বলে গঠনতন্ত্রে উল্লেখ আছে।
বর্তমানে বালা অভিষেক ঈদ পূণ:মিলনী ও জব ফেয়ার নিয়ে কাজ শুরু করে দিয়েছে।
সুত্রঃ (বিডি ইউএসএ নিউজ)
হয়েছে। গত ৩ মে (রবিবার) স্থানীয় মিলনায়তনে নব গঠিত বালার এক্সিকিউটিভ কমিটির অধিবেশন
বসে সকাল ১১টায়। কোরামের মাধ্যমে সংগঠনের সভাপতি ডা: সিরাজুল্লাহর সভাপতিত্বে এবং
সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক মেজর (অব.) সাইফ কুতুবির পরিচালনায় অধিবেশন শুরু হয়।
প্রথমেই কমিটির দায়িত্ব গ্রহণের জন্য শপথ নামা পর্ব থাকে। এই পর্বে নির্বাচন কমিশিনকে শপথ
করান বিশিষ্ট কবি মুক্তাদির চৌধুরী তরুণ। এদের মধ্যে ছিলেন, মোহম্মদ সামসুদ্দীন মানিক (চিফ
কমিশনার), কাজী মশহুরুল হুদা (ভাইস কমিশনার) ও খায়রুল ইসলাম লুক (সদস্য)।
এরপর উপস্থিত ক্যাবিনেটকে শপথ নামা পাঠ করান চীফ ইলেকশন কমিশনার সামসুদ্দীন মানিক।
শপথ পাঠ করেন- প্রেসিডেন্ট মোহাম্মদ সিরাজুল্লাহ, ২য় ভাইস প্রেসিডেন্ট আব্দুল মালেক, জেনারেল
সেক্রেটারী মেজর (অব.) কুতুবি, কোষাধক্ষ্য আবু হানিফা, জয়েন্ট সেক্রেটারী মাসুদ হাসান,
লিটারেচার সেক্রেটারী ফারাহ সাঈদ, মেম্বরশীপ সেক্রেটারী মহিউর রহমান চৌধুরী মুকুল, ফোর্স
সেক্রেটারী মেহেদী হাসান, ওমেন্স এফিয়ার্স সেক্রেটারী পারভিন সালমা ও ইয়োথ সেক্রেটারী কাজী
নোয়েল নবী।
অভিষেক অনুষ্ঠান সমাপ্তির পর নতুন দায়িত্ব প্রাপ্ত কার্যকরী এডহক কমিটি কার্যভার গ্রহণ করেন।
এখানে উল্লেখ্য যে, আগামীতে সুষ্ঠু নির্বাচন করার ক্ষেত্র সৃষ্টি করা ও বালার গঠনতন্ত্র প্রণয়ন ও
গঠনতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় চলার জন্য পরিবেশ সৃষ্টি করাই বর্তমান কমিটির উদ্দেশ্য।
ইসি মিটিং এর এজেন্ডার মধ্যে শপথ পর্ব সহ কমিটির রদবদল ও পূণাঙ্গ কমিটি প্রণয়ন,
এডভাইজারি কমিটির সিনেটদের তালিকা প্রণয়ন, এক বছরের পূণাঙ্গ ইভেন্ট ক্যালেন্ডার প্রণয়ন,
সদস্য সংগ্রহ প্রমুখ কাজ হবে এই কমিটির।
ইভেন্ট হিসেবে আগামী ২৫ জুলাই অভিষেক, ঈদ পুন:মিলন ও নবনির্বাচিত শরিফকে সম্বর্ধনা প্রদান
করার সিদ্ধান্ত গ্রহণ হয়। অনুষ্ঠানমালার মধ্যে থাকবে- একটি বার্ষিক বনভোজন, বিজয় দিবস,
একুশে ফেব্রুয়ারি, বাংলা নববর্ষ পালন ও ইলেকশন ডে।
এছাড়া একটি জব ফেয়ার, নাটক মঞ্চায়ন সহ কমিউনিটি সার্ভিস থাকবে। বালার ইসি মিটিং এ
সম্প্রতি নেপালে ক্ষতিগ্রস্থদের সহায়তা প্রদানে অর্থ সংগ্রহ করার সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। আগামী ২৩
আগষ্ট বনভোজন, ২০ ডিসেম্বর বিজয় দিবস, ২১ ফেব্রুয়ারি অমর একুশে উদযাপন এবং ৫ জুন
২০১৬তে বালার নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে।
এক প্রশ্নের জবাবে সভাপতি ডা: সিরাজুল্লাহ বলেন, বালার উদ্দেশ্য কনফ্রন্ট নয়, কোঅপারেশন।
তিনি বলেন, আমরা একুশে ফেব্রুয়ারি অথবা বিজয় দিবস কারো সাথে কনফ্লিকট করব না, যারা
উদযাপন করবে তাদের সাথে অথবা তাদেরকে সহযোগিতার মাধ্যমে নিজেরা পালন করবো।
স্বাধীনতা দিবস উদযাপন সম্পর্কে তিনি বলেন, যেহেতু বাফলা বাংলাদেশ ডে প্যারেড করে, সেহেতু
আমরা পৃথকভাবে স্বাধীনতা দিবস উদযাপনের পরিকল্পনাও করব না।
এর মাধ্যমে বৃহত্তর লস এঞ্জেলেসের কমিউনিটির মানুষের কল্যাণে বালা আবারও উজ্জিবিত হলো।
দীর্ঘ ২০ বছরেরও অধিক সময় মাটির নিচে চাপা পড়ে ছিলো সংগঠনটি। পুন:জাগরণের মধ্যে তার
নতুন যাত্রা শুরু হলো। যদিও অনেকের মধ্যে এটি নিয়ে ভিন্ন মত দেখা দিয়েছে তবে এটির অবসান
ঘটবে নির্বাচনে অংশগ্রহণের মাধ্যমে।
জেনারেল সেক্রেটারী বলেন, বালা নিয়ে কেউ কোন কথা বলতে চাইলে তাকে প্রথমে বালার সদস্য
পদ গ্রহণ করতে হবে। তা হলেই তিনি বালা সম্পর্কে কথা বলার অধিকার রাখবেন।
ইতিমধ্যে বালার সদস্য পদ গ্রহণ শুরু হয়েছে।
বালার কোষাধক্য আবু হানিফা জানান, প্রথম দিনের ড্রাইভে ৫০০ ডলারের অধিক অর্থ সংগ্রহীত
হয়েছে। সাধারণ সদস্য পদের জন্য ফি ৫ ডলার। পারিবারিক সদস্য পদের ফি ১০ ডলার। প্রার্থী
অথবা ভোটারের ক্ষেত্রে নির্বাচনের ২ মাসের পূর্বে সদস্য ফি দিতে হবে, তা না হলে প্রার্থী হিসেবে
দাঁড়াতে অথবা ভোট দেওয়ার অধিকার হারাবেন বলে গঠনতন্ত্রে উল্লেখ আছে।
বর্তমানে বালা অভিষেক ঈদ পূণ:মিলনী ও জব ফেয়ার নিয়ে কাজ শুরু করে দিয়েছে।
সুত্রঃ (বিডি ইউএসএ নিউজ)