কানাডায় দাবানল ভয়াবহভাবে ছড়িয়ে পড়ায় প্রাণভয়ে প্রায় ৪০ হাজার স্থানীয় বাড়িঘর ছেড়ে অন্যত্র চলে গেছে। এর মধ্যে ব্রিটিশ কলাম্বিয়ায় স্মরণকালের সবচেয়ে বেশি লোককে অন্যত্র সরিয়ে নিতে হয়েছে। সোমবার দেশটির কর্মকর্তারা একথা জানান।
জননিরাপত্তামন্ত্রী রাল্ফ গুডালে জানান, পশ্চিমাঞ্চলীয় প্রদেশটির দাবানল নিয়ন্ত্রণে সারা দেশ থেকে কয়েক হাজার দমকল কর্মী ও কয়েকশ’ আকাশ যান মোতায়েন করা হয়েছ। এমনকি অস্ট্রেলিয়া থেকেও অতিরিক্ত দমকল কর্মী আনা হচ্ছে। খবর এএফপি’র।
তিনি বলেন, দেশটিতে এই দাবানলে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত অঞ্চলটিতে এখন পর্যন্ত ৩৯ হাজার মানুষ বাড়িঘর ছেড়ে অন্যত্র চলে গেছে। প্রাকৃতিক দুর্যোগটির কারণে নিরাপত্তামূলক পদক্ষেপ হিসেবে মানুষকে অন্যত্র সরিয়ে নেয়া হচ্ছে। এটা ব্রিটিশ কলাম্বিয়ায় স্মরণকালে সবচেয়ে বেশি লোককে অন্যত্র সরানোর ঘটনা।
ব্রিটিশ কলাম্বিয়ার দক্ষিণ ও মধ্যাঞ্চল ভয়াবহ প্রাকৃতিক দুর্যোগের কবলে পড়েছে। বিগত ১০ দিন ধরে প্রদেশটিতে উচ্চ সতর্ক বার্তা বহাল রাখা হয়েছে।
চলতি সপ্তাহের শেষ নাগাদ দাবানলটি নিয়ন্ত্রণ আসবে বলে কর্তৃপক্ষ আশা করছে। এদিকে বজ্রপাতে নতুন করে কয়েকটি স্থানে দাবানল সৃষ্টি হয়েছে। তাই সপ্তাহান্তে শক্তিশালী বাতাসের প্রভাবে দাবানল নতুন করে ছড়িয়ে পড়তে পারে বলেও আশংকা করা হচ্ছে।
এলএবাংলাটাইমস/আই/এলআরটি
জননিরাপত্তামন্ত্রী রাল্ফ গুডালে জানান, পশ্চিমাঞ্চলীয় প্রদেশটির দাবানল নিয়ন্ত্রণে সারা দেশ থেকে কয়েক হাজার দমকল কর্মী ও কয়েকশ’ আকাশ যান মোতায়েন করা হয়েছ। এমনকি অস্ট্রেলিয়া থেকেও অতিরিক্ত দমকল কর্মী আনা হচ্ছে। খবর এএফপি’র।
তিনি বলেন, দেশটিতে এই দাবানলে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত অঞ্চলটিতে এখন পর্যন্ত ৩৯ হাজার মানুষ বাড়িঘর ছেড়ে অন্যত্র চলে গেছে। প্রাকৃতিক দুর্যোগটির কারণে নিরাপত্তামূলক পদক্ষেপ হিসেবে মানুষকে অন্যত্র সরিয়ে নেয়া হচ্ছে। এটা ব্রিটিশ কলাম্বিয়ায় স্মরণকালে সবচেয়ে বেশি লোককে অন্যত্র সরানোর ঘটনা।
ব্রিটিশ কলাম্বিয়ার দক্ষিণ ও মধ্যাঞ্চল ভয়াবহ প্রাকৃতিক দুর্যোগের কবলে পড়েছে। বিগত ১০ দিন ধরে প্রদেশটিতে উচ্চ সতর্ক বার্তা বহাল রাখা হয়েছে।
চলতি সপ্তাহের শেষ নাগাদ দাবানলটি নিয়ন্ত্রণ আসবে বলে কর্তৃপক্ষ আশা করছে। এদিকে বজ্রপাতে নতুন করে কয়েকটি স্থানে দাবানল সৃষ্টি হয়েছে। তাই সপ্তাহান্তে শক্তিশালী বাতাসের প্রভাবে দাবানল নতুন করে ছড়িয়ে পড়তে পারে বলেও আশংকা করা হচ্ছে।
এলএবাংলাটাইমস/আই/এলআরটি