যে বাঘের যত্নে নিবেদিত ছিলেন চিড়িয়াখার নারী কর্মী রোসা কিং, সেই বাঘই নিল তার প্রাণ।
রোসা কিং (৩৩) বাঘের খাঁচাতেই প্রিয় বাঘের আক্রমণের শিকার হন। তখন তিনি খাঁচায় কী জন্য প্রবেশ করেছিলেন, তা ঠিক জানা যায়নি।
যুক্তরাজ্যের ক্যামব্রিজশায়ারে হানটিংডনের কাছে হ্যামারটন জু পার্কে স্থানীয় সময় সোমবার বেলা ১১টা ১৫ মিনিটের দিকে এ ঘটনা ঘটে।
রোসা কিংসের মা আন্দ্রেয়া কিং বলেছেন, তার মেয়ে সব সময় তার কাজকে ভালোবাসতো। বাঘের যত্নেই নিবেদিত থাকতো সে।
পুলিশ জানিয়েছে, রোসা কিংয়ের প্রাণ নেওয়া বাঘটিকে হত্যা করা হয়নি এবং সেটি অক্ষতই আছে। বাঘের আক্রমণে রোসা কিংয়ের প্রাণ যাওয়ার ঘটনাকে ‘নৈমিত্তিক দুর্ঘটনা’ হিসেবে বর্ণনা করেছে চিড়িয়াখানা কর্তৃপক্ষ। পুলিশও জানিয়েছে, তার মৃত্যু নিয়ে কোনো রহস্য নেই। রোসা কিংয়ের পোর্স্ট-মোর্টেম প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।
এলএবাংলাটাইমস/আই/এলআরটি
রোসা কিং (৩৩) বাঘের খাঁচাতেই প্রিয় বাঘের আক্রমণের শিকার হন। তখন তিনি খাঁচায় কী জন্য প্রবেশ করেছিলেন, তা ঠিক জানা যায়নি।
যুক্তরাজ্যের ক্যামব্রিজশায়ারে হানটিংডনের কাছে হ্যামারটন জু পার্কে স্থানীয় সময় সোমবার বেলা ১১টা ১৫ মিনিটের দিকে এ ঘটনা ঘটে।
রোসা কিংসের মা আন্দ্রেয়া কিং বলেছেন, তার মেয়ে সব সময় তার কাজকে ভালোবাসতো। বাঘের যত্নেই নিবেদিত থাকতো সে।
পুলিশ জানিয়েছে, রোসা কিংয়ের প্রাণ নেওয়া বাঘটিকে হত্যা করা হয়নি এবং সেটি অক্ষতই আছে। বাঘের আক্রমণে রোসা কিংয়ের প্রাণ যাওয়ার ঘটনাকে ‘নৈমিত্তিক দুর্ঘটনা’ হিসেবে বর্ণনা করেছে চিড়িয়াখানা কর্তৃপক্ষ। পুলিশও জানিয়েছে, তার মৃত্যু নিয়ে কোনো রহস্য নেই। রোসা কিংয়ের পোর্স্ট-মোর্টেম প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।
এলএবাংলাটাইমস/আই/এলআরটি