জাতিসংঘ সতর্ক করেছে,
জরুরি সহায়তা না পেলে ইয়েমেনে এক কোটি ৭০ লাখ মানুষ দুর্ভিক্ষের মধ্যে পড়তে পারে।
মঙ্গলবার ইয়েমেনের জনগণের জন্য তহবিল সংগ্রহের লক্ষ্যে সুইজারল্যান্ডের জেনেভায় এক
সম্মেলনে জাতিসংঘ মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস এসব কথা বলেন। কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম
আল-জাজিরা এ খবর জানিয়েছে।
ওই সম্মেলনে দাতা দেশগুলো ১.১ বিলিয়ন ডলার সাহায্যের প্রতিশ্রুতি দিয়েছে। তবে তা প্রয়োজনের তুলনায় অর্ধেক বলে জানিয়েছে জাতিসংঘ। উল্লেখ্য, গৃহযুদ্ধ শুরু হওয়ার আগে থেকেই মধ্যপ্রাচ্যের দরিদ্রতম দেশ ছিল ইয়েমেন। আর দুই বছরের গৃহযুদ্ধের পর সেই দেশটি এখন দুর্ভিক্ষের দ্বারপ্রান্তে পৌঁছে গেছে বলে সতর্ক করেছে বিশ্ব খাদ্য কর্মসূচি ডব্লিউএফপি। জাতিসংঘের হিসেব অনুযায়ী, ইয়েমেনের ২ কোটি ৫৬ লাখ মানুষের মধ্যে ১ কোটি ৯০ লাখ মানুষের জন্য জরুরি ভিত্তিতে সহায়তা প্রয়োজন।
প্রায় ৭০ লাখ মানুষ ‘মারাত্মকভাবে খাদ্য অনিরাপত্তায়’ ভুগছে, অর্থাৎ তাদের জন্য দ্রুত খাদ্য সহায়তা প্রয়োজন। ২২ লাখ শিশু প্রচণ্ডরকমের পুষ্টিহীনতায় ভুগছে। ইয়েমেনের বিপর্যয়পূর্ণ পরিস্থিতির কথা তুলে ধরে জাতিসংঘের পক্ষ থেকে ২.১ বিলিয়ন ডলার অর্থ সহায়তা চাওয়া হয়।
সম্মেলনে জাতিসংঘ মহাসচিব বলেন, ‘ইয়েমেনে এখন দুর্ভিক্ষের মুখে রয়েছে প্রায় এক কোটি ৭০ লাখ মানুষ।’
ওই সম্মেলনে দাতা দেশগুলো ১.১ বিলিয়ন ডলার সাহায্যের প্রতিশ্রুতি দিয়েছে। তবে তা প্রয়োজনের তুলনায় অর্ধেক বলে জানিয়েছে জাতিসংঘ। উল্লেখ্য, গৃহযুদ্ধ শুরু হওয়ার আগে থেকেই মধ্যপ্রাচ্যের দরিদ্রতম দেশ ছিল ইয়েমেন। আর দুই বছরের গৃহযুদ্ধের পর সেই দেশটি এখন দুর্ভিক্ষের দ্বারপ্রান্তে পৌঁছে গেছে বলে সতর্ক করেছে বিশ্ব খাদ্য কর্মসূচি ডব্লিউএফপি। জাতিসংঘের হিসেব অনুযায়ী, ইয়েমেনের ২ কোটি ৫৬ লাখ মানুষের মধ্যে ১ কোটি ৯০ লাখ মানুষের জন্য জরুরি ভিত্তিতে সহায়তা প্রয়োজন।
প্রায় ৭০ লাখ মানুষ ‘মারাত্মকভাবে খাদ্য অনিরাপত্তায়’ ভুগছে, অর্থাৎ তাদের জন্য দ্রুত খাদ্য সহায়তা প্রয়োজন। ২২ লাখ শিশু প্রচণ্ডরকমের পুষ্টিহীনতায় ভুগছে। ইয়েমেনের বিপর্যয়পূর্ণ পরিস্থিতির কথা তুলে ধরে জাতিসংঘের পক্ষ থেকে ২.১ বিলিয়ন ডলার অর্থ সহায়তা চাওয়া হয়।
সম্মেলনে জাতিসংঘ মহাসচিব বলেন, ‘ইয়েমেনে এখন দুর্ভিক্ষের মুখে রয়েছে প্রায় এক কোটি ৭০ লাখ মানুষ।’