প্রেসিডেন্ট প্রাসাদ ‘ব্লু হাউস’ ছাড়লেন দক্ষিণ কোরিয়ার ক্ষমতাচ্যুত প্রেসিডেন্ট পার্ক গিউন হে।
পার্লামেন্টের অভিসংশন আদালতের রায়ে বহাল থাকার দুই দিন পর স্থানীয় সময় রোববার সন্ধ্যা ৭টার দিকে ব্লু হাউস ত্যাগ করে নিজ বাড়ির উদ্দেশে রওনা দেন পার্ক।
সিউলের দক্ষিণাঞ্চলে পার্কের বাড়ি ঘিরে ব্যাপক নিরাপত্তা ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে। পার্কের সমর্থকরা ওই বাড়ির সামনে জড়ো হয়েছেন।
প্রেসিডেন্ট হিসেবে ক্ষমতাচ্যুত হওয়ার পর থেকে পার্ক গিউন হে আর দায়মুক্তি পাবেন না। তার বিরুদ্ধে ফৌজদারি মামলা হতে পারে এবং এ কারণে তিনি গ্রেপ্তার হতে পারেন। ঘনিষ্ট সহচর চোই সুন-সিলকে রাজনৈতিক ক্ষমতার অপব্যবহার করতে দিয়ে অবৈধভাবে বিভিন্ন কোম্পানির কাছ থেকে অর্থ আত্মসাতের অভিযোগে মামলা হতে পারে তার বিরুদ্ধে।
আদালতের রায়ে অভিসংশন বহাল থাকার পর দুদিন পার হয়ে গেলেও এ নিয়ে এখনো কোনো মন্তব্য করেননি পার্ক। ঘনিষ্ট বন্ধু চোই সুন-সিলের দুর্নীতির সঙ্গে জড়িত থাকা এবং তাকে রাজনৈতিক ক্ষমতার অপব্যবহারের সুযোগ দেওয়ার অভিযোগে অভিসংশিত হন দক্ষিণ কোরিয়ার এই নারী প্রেসিডেন্ট।
পার্কের বিরোধীরা তাকে গ্রেপ্তারের দাবি জানিয়েছে। এদিকে, শনিবার পার্ক-সমর্থক ও বিরোধীরা রাজধানী সিউলে পাল্টা-পাল্টি বিক্ষোভে করেছে।
রোববার সন্ধ্যায় ব্লু হাউসের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বিদায়ী শুভেচ্ছা জানিয়ে নিজ বাড়ির দিকে রওনা দেন পার্ক। বিশাল গাড়িবহর তাকে নিয়ে সিউলের দক্ষিণে স্যামসেয়ং জেলায় তার নিজ বাড়িতে যাত্রা শুরু করে। অপ্রীতিকর ঘটনা এড়াতে সেখানে ১ হাজার পুলিশ সদস্য মোতায়েন করা হয়েছে।
পার্ক গিউন হের বিশ্বস্ত হোয়াং কিয়ো-ইহন ভারপ্রাপ্ত প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব নিয়েছেন।
দক্ষিণ কোরিয়ার নির্বাচন কমিশন জানিয়েছে, মে মাসের ৯ তারিখের মধ্যে একটি ‘অবাধ ও স্বচ্ছ’ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে।
শুক্রবার আদালত অভিসংশন বহাল রাখার পর পার্কের সমর্থকরা বিক্ষোভ করে এবং এ সময় তার দুই সমর্থক নিহত হন। শনিবার পক্ষ-বিপক্ষের বিপুল সমর্থকগোষ্ঠী সিউলে বিক্ষোভ করে।
এলএবাংলাটাইমস/আই/এলআরটি
পার্লামেন্টের অভিসংশন আদালতের রায়ে বহাল থাকার দুই দিন পর স্থানীয় সময় রোববার সন্ধ্যা ৭টার দিকে ব্লু হাউস ত্যাগ করে নিজ বাড়ির উদ্দেশে রওনা দেন পার্ক।
সিউলের দক্ষিণাঞ্চলে পার্কের বাড়ি ঘিরে ব্যাপক নিরাপত্তা ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে। পার্কের সমর্থকরা ওই বাড়ির সামনে জড়ো হয়েছেন।
প্রেসিডেন্ট হিসেবে ক্ষমতাচ্যুত হওয়ার পর থেকে পার্ক গিউন হে আর দায়মুক্তি পাবেন না। তার বিরুদ্ধে ফৌজদারি মামলা হতে পারে এবং এ কারণে তিনি গ্রেপ্তার হতে পারেন। ঘনিষ্ট সহচর চোই সুন-সিলকে রাজনৈতিক ক্ষমতার অপব্যবহার করতে দিয়ে অবৈধভাবে বিভিন্ন কোম্পানির কাছ থেকে অর্থ আত্মসাতের অভিযোগে মামলা হতে পারে তার বিরুদ্ধে।
আদালতের রায়ে অভিসংশন বহাল থাকার পর দুদিন পার হয়ে গেলেও এ নিয়ে এখনো কোনো মন্তব্য করেননি পার্ক। ঘনিষ্ট বন্ধু চোই সুন-সিলের দুর্নীতির সঙ্গে জড়িত থাকা এবং তাকে রাজনৈতিক ক্ষমতার অপব্যবহারের সুযোগ দেওয়ার অভিযোগে অভিসংশিত হন দক্ষিণ কোরিয়ার এই নারী প্রেসিডেন্ট।
পার্কের বিরোধীরা তাকে গ্রেপ্তারের দাবি জানিয়েছে। এদিকে, শনিবার পার্ক-সমর্থক ও বিরোধীরা রাজধানী সিউলে পাল্টা-পাল্টি বিক্ষোভে করেছে।
রোববার সন্ধ্যায় ব্লু হাউসের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বিদায়ী শুভেচ্ছা জানিয়ে নিজ বাড়ির দিকে রওনা দেন পার্ক। বিশাল গাড়িবহর তাকে নিয়ে সিউলের দক্ষিণে স্যামসেয়ং জেলায় তার নিজ বাড়িতে যাত্রা শুরু করে। অপ্রীতিকর ঘটনা এড়াতে সেখানে ১ হাজার পুলিশ সদস্য মোতায়েন করা হয়েছে।
পার্ক গিউন হের বিশ্বস্ত হোয়াং কিয়ো-ইহন ভারপ্রাপ্ত প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব নিয়েছেন।
দক্ষিণ কোরিয়ার নির্বাচন কমিশন জানিয়েছে, মে মাসের ৯ তারিখের মধ্যে একটি ‘অবাধ ও স্বচ্ছ’ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে।
শুক্রবার আদালত অভিসংশন বহাল রাখার পর পার্কের সমর্থকরা বিক্ষোভ করে এবং এ সময় তার দুই সমর্থক নিহত হন। শনিবার পক্ষ-বিপক্ষের বিপুল সমর্থকগোষ্ঠী সিউলে বিক্ষোভ করে।
এলএবাংলাটাইমস/আই/এলআরটি