চিলিতে টানা ভারী বৃষ্টিপাতে ভূমিধস ও বন্যার কারণে খাবার পানি সংকটে ভুগছে প্রায় ৪০ লাখ লোক। কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, মাইপো নদী থেকে পানি সরবরাহ ব্যবস্থা বিচ্ছিন্ন হয়ে যাওয়ায় রাজধানী সান্তিয়াগোর অধিকাংশ এলাকায় এই সংকট দেখা দিয়েছে।
চিলির দুর্যোগ মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, ভূমিধস ও বন্যায় অন্তত তিনজন মারা গেছেন এবং ১৯ জন এখনো নিখোঁজ রয়েছেন। প্রবল বৃষ্টিপাতের কারণে রাজধানী সান্তিয়াগোর নিকটবর্তী পাহাড়ি উপত্যকার নদীগুলোর পানি প্লাবিত হওয়ায় এ বন্যা দেখা দিয়েছে। বন্যার কারণে ক্যাজন ডি মাইপো পার্বত্য এলাকার ৩৭৩ জন লোক বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে।
রাজধানীর দক্ষিণে ও’হিগিন্স অঞ্চলে ভূমিধসে একটি গাড়ি ভেসে গিয়ে ১২ বছরের এক বালিকার মৃত্যু হয়েছে। এছাড়া ক্যাজন ডি মাইপো এলাকায় মারা গেছে আরো দু’জন।
রাজধানীতে পানি সরবরাহকারী সংস্থা আগুয়াস আনদিনাস জানিয়েছে, টানা বৃষ্টির কারণে মেরামত কাজ কঠিন হয়ে পড়েছে। পানি সরবরাহ ব্যবস্থা কখন ঠিক করা সম্ভব হবে তা সঠিকভাবে বলা যাচ্ছে না।
টুইটারে চিলির প্রেসিডেন্ট মিশেল বাসেলেট বলেছেন, ‘জরুরি বিভাগের দলগুলো বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়া লোকজনদের সঙ্গে যোগাযোগ স্থাপনে কাজ করছে এবং যেখানে সম্ভব পানি সরবরাহ ব্যবস্থা স্বাভাবিক করার চেষ্টা করছে।’
আঞ্চলিক গভর্নর ক্লডিও ওরেগো জানিয়েছেন, সান্তিয়াগোর নিকটবর্তী পার্বত্য অঞ্চলের আবাহওয়া পরিস্থিতি এখনো বেশ খারাপ। তিনি বলেন, ‘অল্প সময়ের মধ্যে আমাদেরকে বেশ কয়েকটি ভূমিধসের শিকার হতে হয়েছে।’ শনিবার থেকে যে টানা বৃষ্টিপাত শুরু হয়েছে তা গ্রীষ্ম মৌসুমে পুরোই ব্যতিক্রমী ঘটনা বলে উল্লেখ করেন তিনি।
এলএবাংলাটাইমস/আই/এলআরটি
চিলির দুর্যোগ মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, ভূমিধস ও বন্যায় অন্তত তিনজন মারা গেছেন এবং ১৯ জন এখনো নিখোঁজ রয়েছেন। প্রবল বৃষ্টিপাতের কারণে রাজধানী সান্তিয়াগোর নিকটবর্তী পাহাড়ি উপত্যকার নদীগুলোর পানি প্লাবিত হওয়ায় এ বন্যা দেখা দিয়েছে। বন্যার কারণে ক্যাজন ডি মাইপো পার্বত্য এলাকার ৩৭৩ জন লোক বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে।
রাজধানীর দক্ষিণে ও’হিগিন্স অঞ্চলে ভূমিধসে একটি গাড়ি ভেসে গিয়ে ১২ বছরের এক বালিকার মৃত্যু হয়েছে। এছাড়া ক্যাজন ডি মাইপো এলাকায় মারা গেছে আরো দু’জন।
রাজধানীতে পানি সরবরাহকারী সংস্থা আগুয়াস আনদিনাস জানিয়েছে, টানা বৃষ্টির কারণে মেরামত কাজ কঠিন হয়ে পড়েছে। পানি সরবরাহ ব্যবস্থা কখন ঠিক করা সম্ভব হবে তা সঠিকভাবে বলা যাচ্ছে না।
টুইটারে চিলির প্রেসিডেন্ট মিশেল বাসেলেট বলেছেন, ‘জরুরি বিভাগের দলগুলো বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়া লোকজনদের সঙ্গে যোগাযোগ স্থাপনে কাজ করছে এবং যেখানে সম্ভব পানি সরবরাহ ব্যবস্থা স্বাভাবিক করার চেষ্টা করছে।’
আঞ্চলিক গভর্নর ক্লডিও ওরেগো জানিয়েছেন, সান্তিয়াগোর নিকটবর্তী পার্বত্য অঞ্চলের আবাহওয়া পরিস্থিতি এখনো বেশ খারাপ। তিনি বলেন, ‘অল্প সময়ের মধ্যে আমাদেরকে বেশ কয়েকটি ভূমিধসের শিকার হতে হয়েছে।’ শনিবার থেকে যে টানা বৃষ্টিপাত শুরু হয়েছে তা গ্রীষ্ম মৌসুমে পুরোই ব্যতিক্রমী ঘটনা বলে উল্লেখ করেন তিনি।
এলএবাংলাটাইমস/আই/এলআরটি