আমেরিকার প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প দলের রক্ষণশীলদের নিয়ে এক অনুষ্ঠানে নির্ধারিত সময়ের আগেই দেয়াল নির্মাণের কাজ বাস্তবায়নের কথা যখন বলেন, তার কয়েক ঘণ্টা পরই দেশটির অভ্যন্তরীণ নিরাপত্তা দফতর থেকে কাজটি শুরুর সুনির্দিষ্ট সময় জানানো হয়।
বিবিসির খবরে বলা হয়, মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী টিলারসন এবং অভ্যন্তরীণ নিরাপত্তা প্রধান জন কেরির মেক্সিকো সফরের একদিন পরেই সীমান্তে দেয়াল নির্মাণের ইস্যুটি বাস্তবায়নের ব্যাপারে বক্তব্য দেন ট্রাম্প।
তিনি বলেন, নির্ধারিত সময়ের আগেই এবং শিগগিরই মেক্সিকো সীমান্তে দেয়াল নির্মাণের কাজ শুরু করা হবে।
কনজারভেটিভ পলিটিক্যাল অ্যাকশন কংগ্রেসে ট্রাম্প যখন দেয়াল নির্মাণের তার আগের প্রতিশ্রুতি বাস্তবায়নের কথা তুলে ধরেন, তখন রক্ষণশীল সমর্থকরা সেই বক্তব্যের সমর্থনে স্লোগান দেন।
দেয়াল তোলার এই পদক্ষেপের বিরুদ্ধে মেক্সিকো আগে থেকেই ক্ষোভ প্রকাশ করে আসছে। কিন্তু এই ইস্যুর পাশাপাশি অভিবাসী ইস্যুও আবার সামনে এনেছেন ডোনাল্ড ট্রাম্প।
রক্ষণশীলদের উদ্দেশে ভাষণে তিনি বলেন, ‘আমেরিকা থেকে বাজে লোকদের দূরে রাখার ব্যাপারে শিগগিরই পদক্ষেপ নেয়া হবে।’
যুক্তরাষ্ট্রে অবৈধ অভিবাসীদের বড় অংশই মেক্সিকো থেকে এসেছে। ফলে অবৈধ অভিবাসীদের যুক্তরাষ্ট্র থেকে বের করে দেয়া হলে মেক্সিকোই সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হবে। মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সফরের সময় অভিবাসী ইস্যুতে মেক্সিকো তাদের উদ্বেগ ও বিরক্তি প্রকাশ করেছিল।
এর মাঝেও ডোনাল্ড ট্রাম্প দুটি ইস্যুতেই পরিকল্পনা বাস্তবায়নের কথা তুলে ধরলেন।
এলএবাংলাটাইমস/আই/এলআরটি
বিবিসির খবরে বলা হয়, মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী টিলারসন এবং অভ্যন্তরীণ নিরাপত্তা প্রধান জন কেরির মেক্সিকো সফরের একদিন পরেই সীমান্তে দেয়াল নির্মাণের ইস্যুটি বাস্তবায়নের ব্যাপারে বক্তব্য দেন ট্রাম্প।
তিনি বলেন, নির্ধারিত সময়ের আগেই এবং শিগগিরই মেক্সিকো সীমান্তে দেয়াল নির্মাণের কাজ শুরু করা হবে।
কনজারভেটিভ পলিটিক্যাল অ্যাকশন কংগ্রেসে ট্রাম্প যখন দেয়াল নির্মাণের তার আগের প্রতিশ্রুতি বাস্তবায়নের কথা তুলে ধরেন, তখন রক্ষণশীল সমর্থকরা সেই বক্তব্যের সমর্থনে স্লোগান দেন।
দেয়াল তোলার এই পদক্ষেপের বিরুদ্ধে মেক্সিকো আগে থেকেই ক্ষোভ প্রকাশ করে আসছে। কিন্তু এই ইস্যুর পাশাপাশি অভিবাসী ইস্যুও আবার সামনে এনেছেন ডোনাল্ড ট্রাম্প।
রক্ষণশীলদের উদ্দেশে ভাষণে তিনি বলেন, ‘আমেরিকা থেকে বাজে লোকদের দূরে রাখার ব্যাপারে শিগগিরই পদক্ষেপ নেয়া হবে।’
যুক্তরাষ্ট্রে অবৈধ অভিবাসীদের বড় অংশই মেক্সিকো থেকে এসেছে। ফলে অবৈধ অভিবাসীদের যুক্তরাষ্ট্র থেকে বের করে দেয়া হলে মেক্সিকোই সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হবে। মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সফরের সময় অভিবাসী ইস্যুতে মেক্সিকো তাদের উদ্বেগ ও বিরক্তি প্রকাশ করেছিল।
এর মাঝেও ডোনাল্ড ট্রাম্প দুটি ইস্যুতেই পরিকল্পনা বাস্তবায়নের কথা তুলে ধরলেন।
এলএবাংলাটাইমস/আই/এলআরটি