চীনের হুঁশিয়ারি উপেক্ষা করে দক্ষিণ চীন সাগরে যুক্তরাষ্ট্রের নৌবাহিনী টহল অভিযান শুরু করেছে।
যুক্তরাষ্ট্রের দাবি, এটি তাদের নিয়মিত টহল অভিযানের অংশ। তবে এর আগে কয়েক দিন চীন যুক্তরাষ্ট্রকে সতর্ক করেছিল দক্ষিণ চীন সাগরে চীনের সার্বভৌমত্ব চ্যালেঞ্জ না করতে।
যুদ্ধজাহাজ ইউএসএস কার্ল ভিনসন ও সহায়ক একঝাঁক যুদ্ধজাহাজ নিয়ে টহল শুরু করেছে যুক্তরাষ্ট্রের নৌবাহিনী।
দক্ষিণ চীন সাগরে বিরোধপূর্ণ কিছু দ্বীপ ও রিফের মালিকানা দাবি করে থাকে চীন। তবে আন্তর্জাতিক এই জলসীমায় চীনের একক আধিপত্য মেনে নিতে রাজি নয় যুক্তরাষ্ট্র।
কয়েক বছর ধরে দক্ষিণ চীন দক্ষিণ সাগরে কৃত্রিম দ্বীপ তৈরি করছে এবং সেখানে প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা মোতায়েন করছে চীনা সরকার। বিমান ওঠা-নামার ব্যবস্থা করা হচ্ছে এসব কৃত্রিম দ্বীপে।
দুই বছর আগে মালয়েশিয়ার বিমান ও নৌবাহিনীর সঙ্গে যৌথ মহড়ার সময় মার্কিন বিমানবাহী যুদ্ধজাহাজ দক্ষিণ চীন সাগরে মোতায়েন করা হয়েছিল। গত ৩৫ বছরে ১৬ বার এ সাগরে ভেসেছে মার্কিন এই যুদ্ধজাহাজ।
গত ২০ জানুয়ারি ডোনাল্ড ট্রাম্প ক্ষমতা গ্রহণের কয়েক দিনের মধ্যে যুক্তরাষ্ট্র ঘোষণা দেয়, দক্ষিণ চীন সাগরের একচ্ছত্র মালিকানা দেওয়া হবে না চীনকে। বিরোধপূর্ণ দ্বীপপুঞ্জ ও অঞ্চল থেকে চীনকে প্রতিহত করার ঘোষণা দেওয়া হয়।
গত বুধবার চীনের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র জেনারেল সুহাং বলেন, ‘আমরা যুক্তরাষ্ট্রকে বলেছি, এমন কোনো কাজ না করতে, যাতে চীনের সার্বভৌমত্ব ও নিরাপত্তা চ্যালেঞ্জের মুখে পড়ে।’
এলএবাংলাটাইমস/আই/এলআরটি
যুক্তরাষ্ট্রের দাবি, এটি তাদের নিয়মিত টহল অভিযানের অংশ। তবে এর আগে কয়েক দিন চীন যুক্তরাষ্ট্রকে সতর্ক করেছিল দক্ষিণ চীন সাগরে চীনের সার্বভৌমত্ব চ্যালেঞ্জ না করতে।
যুদ্ধজাহাজ ইউএসএস কার্ল ভিনসন ও সহায়ক একঝাঁক যুদ্ধজাহাজ নিয়ে টহল শুরু করেছে যুক্তরাষ্ট্রের নৌবাহিনী।
দক্ষিণ চীন সাগরে বিরোধপূর্ণ কিছু দ্বীপ ও রিফের মালিকানা দাবি করে থাকে চীন। তবে আন্তর্জাতিক এই জলসীমায় চীনের একক আধিপত্য মেনে নিতে রাজি নয় যুক্তরাষ্ট্র।
কয়েক বছর ধরে দক্ষিণ চীন দক্ষিণ সাগরে কৃত্রিম দ্বীপ তৈরি করছে এবং সেখানে প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা মোতায়েন করছে চীনা সরকার। বিমান ওঠা-নামার ব্যবস্থা করা হচ্ছে এসব কৃত্রিম দ্বীপে।
দুই বছর আগে মালয়েশিয়ার বিমান ও নৌবাহিনীর সঙ্গে যৌথ মহড়ার সময় মার্কিন বিমানবাহী যুদ্ধজাহাজ দক্ষিণ চীন সাগরে মোতায়েন করা হয়েছিল। গত ৩৫ বছরে ১৬ বার এ সাগরে ভেসেছে মার্কিন এই যুদ্ধজাহাজ।
গত ২০ জানুয়ারি ডোনাল্ড ট্রাম্প ক্ষমতা গ্রহণের কয়েক দিনের মধ্যে যুক্তরাষ্ট্র ঘোষণা দেয়, দক্ষিণ চীন সাগরের একচ্ছত্র মালিকানা দেওয়া হবে না চীনকে। বিরোধপূর্ণ দ্বীপপুঞ্জ ও অঞ্চল থেকে চীনকে প্রতিহত করার ঘোষণা দেওয়া হয়।
গত বুধবার চীনের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র জেনারেল সুহাং বলেন, ‘আমরা যুক্তরাষ্ট্রকে বলেছি, এমন কোনো কাজ না করতে, যাতে চীনের সার্বভৌমত্ব ও নিরাপত্তা চ্যালেঞ্জের মুখে পড়ে।’
এলএবাংলাটাইমস/আই/এলআরটি