রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন বলেছেন, নবনির্বাচিত মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প মস্কোর গোয়েন্দা সংস্থাগুলোর সঙ্গে আপোষ করতে বাধ্য হয়েছেন বলে যে খবর বেরিয়েছে তা সত্য নয়। যারা ট্রাম্পের ব্যাপারে কুৎসা রটনা করেছে তারা দেহব্যবসায়ীর চেয়ে খারাপ।
ব্রিটিশ গোয়েন্দা সংস্থা এমআই সিক্সের সাবেক কর্মী ক্রিস্টোফার স্টিলের বরাত দিয়ে সম্প্রতি মার্কিন গণমাধ্যম জানিয়েছে, ২০১৩ সালে ট্রাম্প রাশিয়া সফরে গিয়ে অনৈতিক কাজ করেন, যার প্রমাণ রুশ গোয়েন্দা সংস্থাগুলোর হাতে রয়েছে। রাশিয়া এটি ব্যবহার করে ট্রাম্পকে নমনীয় হতে বাধ্য করেছে। রাশিয়া অবশ্য এ অভিযোগকে ভিত্তিহীন বলে দাবি করেছে।
ট্রাম্পের শপথ নেয়ার মাত্র তিনদিন আগে মঙ্গলবার এ বিষয়ে মুখ খুললেন রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট পুতিন। মস্কোয় এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি বলেছেন, ‘আমি ব্যক্তিগতভাবে ট্রাম্পকে চিনি না। আমি কখনো তার সঙ্গে কখনো সাক্ষাৎ করিনি এবং তিনি আন্তর্জাতিক অঙ্গনে কি করতে চান তাও আমি জানি না। তাই তাকে আক্রমণ করে কথা বলা কিংবা অনর্থক তার পক্ষ হয়ে কথা বলার কোনো কারণ আমার নেই।’
রুশ প্রেসিডেন্ট বলেন, ‘যারা এ ধরনের মিথ্য তথ্য তৈরির নির্দেশ দিয়েছে, যারা যুক্তরাষ্ট্রের নির্বাচিত প্রেসিডেন্টের বিরুদ্ধে বর্তমানে এটি প্রচার করছে এবং যারা রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে এটি ব্যবহার করছে তারা দেহব্যবসায়ীর চেয়েও খারাপ। তাদের কোনো নৈতিকতাই নেই।’
পুতিন বলেন, ‘ট্রাম্প যখন মিস ইউনিভার্স প্রতিযোগিতার জন্য মস্কো সফর করেন তখন তিনি কোনো রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব ছিলেন না। তিনি ছিলেন অন্যতম মার্কিন ধনকুবের। তারা কি মনে করে আমাদের গোয়েন্দা সংস্থাগুলো প্রতিটি মার্কিন ধনকুবেরের পেছনে লেগে থাকে?’
এলএবাংলাটাইমস/আই/এলআরটি
ব্রিটিশ গোয়েন্দা সংস্থা এমআই সিক্সের সাবেক কর্মী ক্রিস্টোফার স্টিলের বরাত দিয়ে সম্প্রতি মার্কিন গণমাধ্যম জানিয়েছে, ২০১৩ সালে ট্রাম্প রাশিয়া সফরে গিয়ে অনৈতিক কাজ করেন, যার প্রমাণ রুশ গোয়েন্দা সংস্থাগুলোর হাতে রয়েছে। রাশিয়া এটি ব্যবহার করে ট্রাম্পকে নমনীয় হতে বাধ্য করেছে। রাশিয়া অবশ্য এ অভিযোগকে ভিত্তিহীন বলে দাবি করেছে।
ট্রাম্পের শপথ নেয়ার মাত্র তিনদিন আগে মঙ্গলবার এ বিষয়ে মুখ খুললেন রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট পুতিন। মস্কোয় এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি বলেছেন, ‘আমি ব্যক্তিগতভাবে ট্রাম্পকে চিনি না। আমি কখনো তার সঙ্গে কখনো সাক্ষাৎ করিনি এবং তিনি আন্তর্জাতিক অঙ্গনে কি করতে চান তাও আমি জানি না। তাই তাকে আক্রমণ করে কথা বলা কিংবা অনর্থক তার পক্ষ হয়ে কথা বলার কোনো কারণ আমার নেই।’
রুশ প্রেসিডেন্ট বলেন, ‘যারা এ ধরনের মিথ্য তথ্য তৈরির নির্দেশ দিয়েছে, যারা যুক্তরাষ্ট্রের নির্বাচিত প্রেসিডেন্টের বিরুদ্ধে বর্তমানে এটি প্রচার করছে এবং যারা রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে এটি ব্যবহার করছে তারা দেহব্যবসায়ীর চেয়েও খারাপ। তাদের কোনো নৈতিকতাই নেই।’
পুতিন বলেন, ‘ট্রাম্প যখন মিস ইউনিভার্স প্রতিযোগিতার জন্য মস্কো সফর করেন তখন তিনি কোনো রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব ছিলেন না। তিনি ছিলেন অন্যতম মার্কিন ধনকুবের। তারা কি মনে করে আমাদের গোয়েন্দা সংস্থাগুলো প্রতিটি মার্কিন ধনকুবেরের পেছনে লেগে থাকে?’
এলএবাংলাটাইমস/আই/এলআরটি