ইস্তাম্বুল নাইটক্লাবের হামলাকারী হিসেবে নিজেদেরকে দাবি করেছে আইএস। এক বিবৃতিতে গ্রুপটি বলছে হামলাটি তাদের ‘একজন বীর সৈনিক’ ঘটিয়েছে।
বিবিসির খবরে বলা হয়, ইস্তাম্বুলে ইংরেজি নববর্ষ উদযাপনের একটি নাইটক্লাবে আনন্দ-উল্লাস করতে আসা লোকের ওপর আক্রমণ চালালে ৩৯ জন নিহত হন, যার মধ্যে অন্তত ১৫ জন বিদেশি নাগরিক।
রবিবার স্থানীয় সময় রাত দেড়টার দিকে ইস্তাম্বুলের অর্তাকয় এলাকায় রেইনা নাইট ক্লাবে এই হামলার ঘটনা ঘটে।
আক্রমণের সময় ক্লাবে প্রায় ৬০০ মানুষ ছিল। তারা নববর্ষ উদযাপন করছিল। এই হামলার সাথে দুজন জড়িত ছিল বলে এর আগে যে খবর বেরিয়েছে তা সঠিক নয় বলে জানিয়েছেন দেশটির স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী সুলেমান সয়লু।
এমনকি এর আগে বলা হয়েছিল যে আক্রমণকারী সান্তাক্লসের পোশাকে এসেছিল- সে তথ্যও সত্য নয়। আক্রমণকারী পর্যটকদের কাছে অত্যন্ত পছন্দের এই নাইট ক্লাবটিতে ঢোকার প্রবেশপথে গুলি করে একজন পুলিশ সদস্য ও একজন নিরাপত্তারক্ষীকে হত্যা করে।
কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, হামলায় নিহত বিদেশি নাগরিকদের মধ্যে ইসরায়েল, ফ্রান্স, তিউনিশিয়া, লেবানন, ভারত, বেলজিয়াম, জর্ডান ও সৌদি আরবের নাগরিক রয়েছে।
গুলি বর্ষণ শেষে বহু মানুষের ভিড়ে হত্যাকারী সহজেই মিশে গিয়ে পালিয়ে যায়। নিহতদের অনেকেরই শেষকৃত্য সম্পন্ন হয়েছে।
যুক্তরাষ্ট্র, রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট থেকে শুরু করে বিশ্বের সব শীর্ষ নেতারাই নিন্দা জানিয়েছে এই বর্বরোচিত হামলার। নিন্দা জানিয়ে বার্তা পাঠিয়েছেন পোপ ফ্রান্সিসও।
এলএবাংলাটাইমস/আই/এলআরটি
বিবিসির খবরে বলা হয়, ইস্তাম্বুলে ইংরেজি নববর্ষ উদযাপনের একটি নাইটক্লাবে আনন্দ-উল্লাস করতে আসা লোকের ওপর আক্রমণ চালালে ৩৯ জন নিহত হন, যার মধ্যে অন্তত ১৫ জন বিদেশি নাগরিক।
রবিবার স্থানীয় সময় রাত দেড়টার দিকে ইস্তাম্বুলের অর্তাকয় এলাকায় রেইনা নাইট ক্লাবে এই হামলার ঘটনা ঘটে।
আক্রমণের সময় ক্লাবে প্রায় ৬০০ মানুষ ছিল। তারা নববর্ষ উদযাপন করছিল। এই হামলার সাথে দুজন জড়িত ছিল বলে এর আগে যে খবর বেরিয়েছে তা সঠিক নয় বলে জানিয়েছেন দেশটির স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী সুলেমান সয়লু।
এমনকি এর আগে বলা হয়েছিল যে আক্রমণকারী সান্তাক্লসের পোশাকে এসেছিল- সে তথ্যও সত্য নয়। আক্রমণকারী পর্যটকদের কাছে অত্যন্ত পছন্দের এই নাইট ক্লাবটিতে ঢোকার প্রবেশপথে গুলি করে একজন পুলিশ সদস্য ও একজন নিরাপত্তারক্ষীকে হত্যা করে।
কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, হামলায় নিহত বিদেশি নাগরিকদের মধ্যে ইসরায়েল, ফ্রান্স, তিউনিশিয়া, লেবানন, ভারত, বেলজিয়াম, জর্ডান ও সৌদি আরবের নাগরিক রয়েছে।
গুলি বর্ষণ শেষে বহু মানুষের ভিড়ে হত্যাকারী সহজেই মিশে গিয়ে পালিয়ে যায়। নিহতদের অনেকেরই শেষকৃত্য সম্পন্ন হয়েছে।
যুক্তরাষ্ট্র, রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট থেকে শুরু করে বিশ্বের সব শীর্ষ নেতারাই নিন্দা জানিয়েছে এই বর্বরোচিত হামলার। নিন্দা জানিয়ে বার্তা পাঠিয়েছেন পোপ ফ্রান্সিসও।
এলএবাংলাটাইমস/আই/এলআরটি