ইরানের প্রতিরক্ষামন্ত্রী হোসেইন দেহঘান সতর্ক করে দিয়ে বলেছেন, ডোনাল্ড ট্রাম্প তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ ডেকে আনতে পারেন। মঙ্গলবার ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম মেট্রো এ তথ্য জানিয়েছে।
ইরানি প্রতিরক্ষামন্ত্রী বলেন, ‘এ যুদ্ধের ফলে ইসরায়েল এবং সংযুক্ত আরব আমিরাত, দুবাই ও কাতারসহ উপসাগরীয় কয়েকটি দেশ ধ্বংস হয়ে যাবে।’
তিনি বলেন, ‘শত্রুরা হয়তো ভূয়া তথ্য-উপাত্তের ভিত্তিতে এবং তাদের বস্তুগত সামর্থ্যের ওপর ভিত্তি করে আমাদের ওপর যুদ্ধ চাপিয়ে দিতে পারে। এ ধরণের যুদ্ধ মানে হচ্ছে ইহুদি শাসনের (ইসরায়েল) ধংস এবং এর সঙ্গে যুক্ত হয়ে পড়বে পুরো উপসাগরীয় অঞ্চল যা তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধের দিকে নিয়ে যাবে।’
নির্বাচনী প্রচারণার সময় ট্রাম্প বলেছিলেন, তিনি বিজয়ী হলে ইরানের পরমাণু কর্মসূচি সীমিতকরণে প্রেসিডেন্ট ওবামা যে চুক্তি করেছেন তিনি তার অবসান ঘটাবেন। এই চুক্তিকে ‘সবচেয়ে বাজে চুক্তি’ বলেও মন্তব্য করেছিলেন ট্রাম্প। এছাড়া তিনি তেহরানের বিরুদ্ধে কঠোর পদক্ষেপ নেয়ারও ঘোষণা দিয়েছিলেন।
ট্রাম্পের বিষয়ে মন্তব্য করতে গিয়ে হোসেইন দেহঘান বলেন, ‘ট্রাম্পের চরিত্র ও তার সবকিছুর মূল্য ডলারে নির্ধারণের প্রবণতা বিশ্লেষণ করে বলা যায়, তিনি হয়তো আমাদের দেশের বিরুদ্ধে কঠিন কোনো পদক্ষেপ নিবেন না।’
ট্রাম্প বিজয়ী হওয়ায় পরমাণু চুক্তির ভবিষ্যত নিয়ে কেবল ইরানই উদ্বিগ্ন নয়, বরং গত মাসে সিআইএ-এর বিদায়ী পরিচালক জন ব্রেনানও উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন। তিনি বলেছেন, ইরানের সঙ্গে পরমাণু ইস্যুতে সই হওয়া সমঝোতা চুক্তি বাতিল করলে তা হবে আমেরিকার জন্য বিপর্যয়কর। ডোনাল্ড ট্রাম্প যদি ক্ষমতায় গিয়ে পরমাণু সমঝোতা বাতিল করেন তাহলে সেটি সত্যিই অন্তর্ঘাতমূলক কাজ বলে বিবেচিত হবে।’
এলএবাংলাটাইমস/আই/এলআরটি
ইরানি প্রতিরক্ষামন্ত্রী বলেন, ‘এ যুদ্ধের ফলে ইসরায়েল এবং সংযুক্ত আরব আমিরাত, দুবাই ও কাতারসহ উপসাগরীয় কয়েকটি দেশ ধ্বংস হয়ে যাবে।’
তিনি বলেন, ‘শত্রুরা হয়তো ভূয়া তথ্য-উপাত্তের ভিত্তিতে এবং তাদের বস্তুগত সামর্থ্যের ওপর ভিত্তি করে আমাদের ওপর যুদ্ধ চাপিয়ে দিতে পারে। এ ধরণের যুদ্ধ মানে হচ্ছে ইহুদি শাসনের (ইসরায়েল) ধংস এবং এর সঙ্গে যুক্ত হয়ে পড়বে পুরো উপসাগরীয় অঞ্চল যা তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধের দিকে নিয়ে যাবে।’
নির্বাচনী প্রচারণার সময় ট্রাম্প বলেছিলেন, তিনি বিজয়ী হলে ইরানের পরমাণু কর্মসূচি সীমিতকরণে প্রেসিডেন্ট ওবামা যে চুক্তি করেছেন তিনি তার অবসান ঘটাবেন। এই চুক্তিকে ‘সবচেয়ে বাজে চুক্তি’ বলেও মন্তব্য করেছিলেন ট্রাম্প। এছাড়া তিনি তেহরানের বিরুদ্ধে কঠোর পদক্ষেপ নেয়ারও ঘোষণা দিয়েছিলেন।
ট্রাম্পের বিষয়ে মন্তব্য করতে গিয়ে হোসেইন দেহঘান বলেন, ‘ট্রাম্পের চরিত্র ও তার সবকিছুর মূল্য ডলারে নির্ধারণের প্রবণতা বিশ্লেষণ করে বলা যায়, তিনি হয়তো আমাদের দেশের বিরুদ্ধে কঠিন কোনো পদক্ষেপ নিবেন না।’
ট্রাম্প বিজয়ী হওয়ায় পরমাণু চুক্তির ভবিষ্যত নিয়ে কেবল ইরানই উদ্বিগ্ন নয়, বরং গত মাসে সিআইএ-এর বিদায়ী পরিচালক জন ব্রেনানও উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন। তিনি বলেছেন, ইরানের সঙ্গে পরমাণু ইস্যুতে সই হওয়া সমঝোতা চুক্তি বাতিল করলে তা হবে আমেরিকার জন্য বিপর্যয়কর। ডোনাল্ড ট্রাম্প যদি ক্ষমতায় গিয়ে পরমাণু সমঝোতা বাতিল করেন তাহলে সেটি সত্যিই অন্তর্ঘাতমূলক কাজ বলে বিবেচিত হবে।’
এলএবাংলাটাইমস/আই/এলআরটি