জাতিসংঘ জানিয়েছে, সিরিয়ার আলেপ্পো শহরে প্রবেশের পর ৮২ জন বেসামরিক নাগরিককে গুলি করে হত্যা করেছে সরকার সমর্থিত বাহিনী। মঙ্গলবার জাতিসংঘের মানবাধিকার বিষয়ক দপ্তর এ তথ্য জানিয়েছে।
চার বছর ধরে আলেপ্পোর পূর্ব অংশ দখলে রেখেছিল বিদ্রোহীরা। কিন্তু গত সপ্তাহে শহরের একটি বড় অংশের পতন ঘটে সরকারি বাহিনীর হাতে। বিদ্রোহীরা এখনো পূর্ব আলেপ্পোর কিছু অংশ দখল করে রেখেছে। তবে এর পতন কেবল সময়ের ব্যাপার। বিদ্রোহীদের দখলকৃত এ অংশে আটকা পড়ে আছে কয়েক হাজার বেসামরিক নাগরিক। এখানে সিরিয়ার সরকারি বাহিনী ও তাদের মিত্র রাশিয়া টানা বোমা বর্ষণ করে চলছে। জাতিসংঘ ও আন্তর্জাতিক রেডক্রস এ বোমা হামলা বন্ধের আহ্বান জানিয়ে আসলেও তা উপেক্ষা করা হচ্ছে।
মঙ্গলবার জেনেভায় সংবাদ সম্মেলনে মানবাধিকার বিষয়ক দপ্তরের মুখপাত্র রুপার্ট কোলভিল জানান, সিরিয়ার সরকার সমর্থিত বাহিনী পূর্ব আলেপ্পোতে প্রবেশ করেছে এবং শহরের ভেতরে যারা রয়েছে তাদের হত্যা করা হচ্ছে। এদের মধ্যে ১১ জন নারী ও ১৩ শিশু রয়েছে।
তিনি জানান, জাতিসংঘের কাছে বিশ্বাসযোগ্য প্রমাণ রয়েছে পূর্ব আলেপ্পোর চারটি এলাকায় ৮২ জন বেসামরিক নাগরিককে ঘটনাস্থলেই গুলি করে হত্যা করা হয়েছে। এখানকার মানবাধিকার পরিস্থিতি একেবারেই বিপর্যস্ত।
জাতিসংঘের এই কর্মকর্তা বলেন, ‘ গতকাল বিকেলে আমরা আরো মর্মান্তিক খবর জানতে পেরেছি যে, সড়কের ওপর অসংখ্য মৃতদেহ পড়ে আছে। তীব্র বোমা হামলা ও গুলির ভয়ে বাসিন্দারা এগুলো সরিয়ে নিতে পারছে না।’
এলএবাংলাটাইমস/আই/এলআরটি
চার বছর ধরে আলেপ্পোর পূর্ব অংশ দখলে রেখেছিল বিদ্রোহীরা। কিন্তু গত সপ্তাহে শহরের একটি বড় অংশের পতন ঘটে সরকারি বাহিনীর হাতে। বিদ্রোহীরা এখনো পূর্ব আলেপ্পোর কিছু অংশ দখল করে রেখেছে। তবে এর পতন কেবল সময়ের ব্যাপার। বিদ্রোহীদের দখলকৃত এ অংশে আটকা পড়ে আছে কয়েক হাজার বেসামরিক নাগরিক। এখানে সিরিয়ার সরকারি বাহিনী ও তাদের মিত্র রাশিয়া টানা বোমা বর্ষণ করে চলছে। জাতিসংঘ ও আন্তর্জাতিক রেডক্রস এ বোমা হামলা বন্ধের আহ্বান জানিয়ে আসলেও তা উপেক্ষা করা হচ্ছে।
মঙ্গলবার জেনেভায় সংবাদ সম্মেলনে মানবাধিকার বিষয়ক দপ্তরের মুখপাত্র রুপার্ট কোলভিল জানান, সিরিয়ার সরকার সমর্থিত বাহিনী পূর্ব আলেপ্পোতে প্রবেশ করেছে এবং শহরের ভেতরে যারা রয়েছে তাদের হত্যা করা হচ্ছে। এদের মধ্যে ১১ জন নারী ও ১৩ শিশু রয়েছে।
তিনি জানান, জাতিসংঘের কাছে বিশ্বাসযোগ্য প্রমাণ রয়েছে পূর্ব আলেপ্পোর চারটি এলাকায় ৮২ জন বেসামরিক নাগরিককে ঘটনাস্থলেই গুলি করে হত্যা করা হয়েছে। এখানকার মানবাধিকার পরিস্থিতি একেবারেই বিপর্যস্ত।
জাতিসংঘের এই কর্মকর্তা বলেন, ‘ গতকাল বিকেলে আমরা আরো মর্মান্তিক খবর জানতে পেরেছি যে, সড়কের ওপর অসংখ্য মৃতদেহ পড়ে আছে। তীব্র বোমা হামলা ও গুলির ভয়ে বাসিন্দারা এগুলো সরিয়ে নিতে পারছে না।’
এলএবাংলাটাইমস/আই/এলআরটি