যুক্তরাষ্ট্র ও অন্যান্য পশ্চিমা দেশে ভ্রমণ না করার জন্য নাগরিকদের সতর্ক করলো রাশিয়া। স্থানীয় সময় বুধবার (১১ ডিসেম্বর) এক সংবাদ ব্রিফিংয়ে রুশ পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র মারিয়া জাখারোভা এ হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করে বলেন, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিপজ্জনক সম্পর্কের ফাঁদে পড়তে পারে রাশিয়ানরা।
যুক্তরাষ্ট্র-রাশিয়া সম্পর্ককে 'ভাঙনের দ্বারপ্রান্তে' উল্লেখ করে তিনি বলেন, ব্যক্তিগতভাবে বা সরকারি প্রয়োজনের বাইরে যুক্তরাষ্ট্র সফর মারাত্মক ঝুঁকিতে পরিপূর্ণ।
কিছু পশ্চিমা দেশকে যুক্তরাষ্ট্রের 'স্যাটেলাইট' আখ্যা দিয়ে জাখারোভা বলেন, রাশিয়ানদের কানাডা ও ইউরোপীয় ইউনিয়নে যুক্তরাষ্ট্রের মিত্র দেশগুলো ভ্রমণ এড়িয়ে চলা উচিত। এর আগে, যুক্তরাষ্ট্র নিজেদের নাগরিকদের রাশিয়া ভ্রমণের বিরুদ্ধে পরামর্শ দিয়েছে। তারা বলেছে, রাশিয়ান সুরক্ষা কর্মকর্তারা নাগরিকদের হেনস্থা বা আটকের করতে পারে।
মুখপাত্র মারিয়া জাখারোভা আরও বলেন, ইউক্রেনের কথিত নেতা ভ্লাদিমির জেলেনস্কি যুক্তরাষ্ট্রের নবনির্বাচিত প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতির আহ্বান প্রত্যাখ্যান করেছেন। কেননা ইউক্রেনে শান্তি অর্জন কিয়েভের অগ্রাধিকার নয়। রাশিয়া ও যুক্তরাষ্ট্রের কূটনীতিকরা বলছেন, ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে ১৯৬২ সালে কিউবার ক্ষেপণাস্ত্র সংকটের পর যে কোনো সময়ের চেয়ে দুই দেশের সম্পর্ক খারাপ হয়েছে। ২০২২ সালের ফেব্রুয়ারিতে রাশিয়ার পূর্ণমাত্রায় অভিযানের পর থেকে যুক্তরাষ্ট্র ইউক্রেনকে ৬২ বিলিয়ন ডলার সামরিক সহায়তা দিয়েছে। গত মাসে যুক্তরাষ্ট্র ইউক্রেনকে রাশিয়ার গভীরে যুক্তরাষ্ট্রের তৈরি দূরপাল্লার কৌশলগত ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহারের অনুমতি দেয়, যা যুদ্ধের একটি টার্নিং পয়েন্ট। এই পদক্ষেপ মস্কোকে ক্ষুব্ধ করে। মস্কো 'পারমাণবিক সীমা' কমিয়ে আনতে প্ররোচিত হয়।
এলএবাংলাটাইমস/আইটিএলএস
যুক্তরাষ্ট্র-রাশিয়া সম্পর্ককে 'ভাঙনের দ্বারপ্রান্তে' উল্লেখ করে তিনি বলেন, ব্যক্তিগতভাবে বা সরকারি প্রয়োজনের বাইরে যুক্তরাষ্ট্র সফর মারাত্মক ঝুঁকিতে পরিপূর্ণ।
কিছু পশ্চিমা দেশকে যুক্তরাষ্ট্রের 'স্যাটেলাইট' আখ্যা দিয়ে জাখারোভা বলেন, রাশিয়ানদের কানাডা ও ইউরোপীয় ইউনিয়নে যুক্তরাষ্ট্রের মিত্র দেশগুলো ভ্রমণ এড়িয়ে চলা উচিত। এর আগে, যুক্তরাষ্ট্র নিজেদের নাগরিকদের রাশিয়া ভ্রমণের বিরুদ্ধে পরামর্শ দিয়েছে। তারা বলেছে, রাশিয়ান সুরক্ষা কর্মকর্তারা নাগরিকদের হেনস্থা বা আটকের করতে পারে।
মুখপাত্র মারিয়া জাখারোভা আরও বলেন, ইউক্রেনের কথিত নেতা ভ্লাদিমির জেলেনস্কি যুক্তরাষ্ট্রের নবনির্বাচিত প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতির আহ্বান প্রত্যাখ্যান করেছেন। কেননা ইউক্রেনে শান্তি অর্জন কিয়েভের অগ্রাধিকার নয়। রাশিয়া ও যুক্তরাষ্ট্রের কূটনীতিকরা বলছেন, ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে ১৯৬২ সালে কিউবার ক্ষেপণাস্ত্র সংকটের পর যে কোনো সময়ের চেয়ে দুই দেশের সম্পর্ক খারাপ হয়েছে। ২০২২ সালের ফেব্রুয়ারিতে রাশিয়ার পূর্ণমাত্রায় অভিযানের পর থেকে যুক্তরাষ্ট্র ইউক্রেনকে ৬২ বিলিয়ন ডলার সামরিক সহায়তা দিয়েছে। গত মাসে যুক্তরাষ্ট্র ইউক্রেনকে রাশিয়ার গভীরে যুক্তরাষ্ট্রের তৈরি দূরপাল্লার কৌশলগত ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহারের অনুমতি দেয়, যা যুদ্ধের একটি টার্নিং পয়েন্ট। এই পদক্ষেপ মস্কোকে ক্ষুব্ধ করে। মস্কো 'পারমাণবিক সীমা' কমিয়ে আনতে প্ররোচিত হয়।
এলএবাংলাটাইমস/আইটিএলএস