রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন ইউক্রেনের বিরুদ্ধে আগামী ৯ মে আনুষ্ঠানিকভাবে যুদ্ধ ঘোষণা করতে পারেন। মার্কিন ও পশ্চিমা কর্মকর্তারা এই ধারণা করছেন। সিএনএনের এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানানো হয়েছে।
এর মাধ্যমে রাশিয়া নিজেদের রিজার্ভ বাহিনীকে ইউক্রেনে পুরোপুরি মোতায়েন করতে সক্ষম হবে। ইউক্রেনে আগ্রাসন শুরুর পর রুশ বাহিনীর 'ব্যর্থতার' পর পুতিন এই পথ বেছে নিতে পারেন।
১৯৪৫ সালে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে নাৎসি বাহিনীকে পরাজিত করার স্মরণে ৯ মে ‘বিজয় দিবস’ পালন করে রাশিয়া। পশ্চিমা কর্মকর্তাদের ধারণা, দিনটির প্রতীকী তাৎপর্য এবং প্রচারণার গুরুত্ব পুতিন কাজে লাগাবেন। এরই অংশ হিসেবে এদিন তিনি হয়তো ইউক্রেনে সামরিক অর্জন অথবা বড় ধরনের সংঘাতের ঘোষণা দেবেন, কিংবা দুটিরই ঘোষণা দিতে পারেন।
সিএনএনের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, কর্মকর্তারা একটি ঘটনার জন্য প্রস্তুত হতে শুরু করেছেন, তা হলো ৯ মে ইউক্রেনের বিরুদ্ধে আনুষ্ঠানিকভাবে যুদ্ধ ঘোষণা করবেন পুতিন। শুরু থেকে এখন পর্যন্ত রুশ কর্মকর্তারা ইউক্রেনে এই আগ্রাসনকে বিশেষ অভিযান বলে আসছেন, যার মূল উদ্দেশ্য ‘নাৎসিমুক্তকরণ’।
ব্রিটিশ প্রতিরক্ষামন্ত্রী বেন ওয়ালেস গত সপ্তাহে এলবিসি রেডিওকে বলেন, আমি মনে করি, তিনি (পুতিন) তার বিশেষ অভিযান থেকে সামনে আগানোর চেষ্টা করবেন।
বেন আরও বলেন, তিনি (পুতিন) ক্ষেত্র তৈরি করছেন, বলার জন্য যুক্তি দাঁড় করাচ্ছেন, দেখো, এখন এটা নাৎসিদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ। এ জন্য আমার আরও মানুষ দরকার। শত্রুদের গোলার সামনে দাঁড় করাতে আরও সেনা
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, পুতিনের আনুষ্ঠানিক যুদ্ধ ঘোষণা রুশ নাগরিকদের আরও উত্তেজিত করবে। ব্যাপকভাবে আগ্রাসনের প্রতি জনমত বাড়বে। এতে রাশিয়ার আইনের অধীন পুতিন রিজার্ভ বাহিনী মোতায়েন এবং নাগরিকদের বাধ্যতামূলক সামরিক সেবায় নিয়োগের সুযোগ পাবেন।
এছাড়া ইউক্রেনে গত ২৪ ফেব্রুয়ারি আগ্রাসন শুরুর পর থেকে পুতিন অনবরতই ইহুদি প্রেসিডেন্টের এই দেশকে নাৎসিমুক্তকরণের লক্ষ্য নিয়ে অভিযান চালাচ্ছেন বলে চাউর করে এসেছেন।
এর মাধ্যমে রাশিয়া নিজেদের রিজার্ভ বাহিনীকে ইউক্রেনে পুরোপুরি মোতায়েন করতে সক্ষম হবে। ইউক্রেনে আগ্রাসন শুরুর পর রুশ বাহিনীর 'ব্যর্থতার' পর পুতিন এই পথ বেছে নিতে পারেন।
১৯৪৫ সালে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে নাৎসি বাহিনীকে পরাজিত করার স্মরণে ৯ মে ‘বিজয় দিবস’ পালন করে রাশিয়া। পশ্চিমা কর্মকর্তাদের ধারণা, দিনটির প্রতীকী তাৎপর্য এবং প্রচারণার গুরুত্ব পুতিন কাজে লাগাবেন। এরই অংশ হিসেবে এদিন তিনি হয়তো ইউক্রেনে সামরিক অর্জন অথবা বড় ধরনের সংঘাতের ঘোষণা দেবেন, কিংবা দুটিরই ঘোষণা দিতে পারেন।
সিএনএনের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, কর্মকর্তারা একটি ঘটনার জন্য প্রস্তুত হতে শুরু করেছেন, তা হলো ৯ মে ইউক্রেনের বিরুদ্ধে আনুষ্ঠানিকভাবে যুদ্ধ ঘোষণা করবেন পুতিন। শুরু থেকে এখন পর্যন্ত রুশ কর্মকর্তারা ইউক্রেনে এই আগ্রাসনকে বিশেষ অভিযান বলে আসছেন, যার মূল উদ্দেশ্য ‘নাৎসিমুক্তকরণ’।
ব্রিটিশ প্রতিরক্ষামন্ত্রী বেন ওয়ালেস গত সপ্তাহে এলবিসি রেডিওকে বলেন, আমি মনে করি, তিনি (পুতিন) তার বিশেষ অভিযান থেকে সামনে আগানোর চেষ্টা করবেন।
বেন আরও বলেন, তিনি (পুতিন) ক্ষেত্র তৈরি করছেন, বলার জন্য যুক্তি দাঁড় করাচ্ছেন, দেখো, এখন এটা নাৎসিদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ। এ জন্য আমার আরও মানুষ দরকার। শত্রুদের গোলার সামনে দাঁড় করাতে আরও সেনা
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, পুতিনের আনুষ্ঠানিক যুদ্ধ ঘোষণা রুশ নাগরিকদের আরও উত্তেজিত করবে। ব্যাপকভাবে আগ্রাসনের প্রতি জনমত বাড়বে। এতে রাশিয়ার আইনের অধীন পুতিন রিজার্ভ বাহিনী মোতায়েন এবং নাগরিকদের বাধ্যতামূলক সামরিক সেবায় নিয়োগের সুযোগ পাবেন।
এছাড়া ইউক্রেনে গত ২৪ ফেব্রুয়ারি আগ্রাসন শুরুর পর থেকে পুতিন অনবরতই ইহুদি প্রেসিডেন্টের এই দেশকে নাৎসিমুক্তকরণের লক্ষ্য নিয়ে অভিযান চালাচ্ছেন বলে চাউর করে এসেছেন।