বিশ্বের সব থেকে 'হট কাপল' হিসাবে যদি কোনও জুটির কথা বলা হয়, তবে একশো জনের মধ্যে ৯৫ জনই এঁদের কথা বলবেন। এক দশক এক সঙ্গে থাকার পর 'মোস্ট টক্ড অ্যাবাউট' কাপল ব্র্যাড পিট আর অ্যাঞ্জেলিনা জোলি কি শেষ পর্যন্ত বিচ্ছেদের পথেই হাঁটবেন? এটাই এখন হলিউডে রীতিমতো চর্চার বিষয় হয়ে উঠেছে।
ইন টাচ্ উইকলি-র পরবর্তী সংখ্যা যা জুলাই মাসের প্রথম সপ্তাহে প্রকাশিত হবে, তাতে এ নিয়ে আশঙ্কা প্রকাশ করা হয়েছে। পত্রিকা সূত্রে জানা যাচ্ছে, অ্যাঞ্জেলিনার পরবর্তী ছবি 'বাই দ্য সি'-এর সেটেই নাকি এ নিয়ে দু'জনের মধ্যে প্রকাশ্যেই কথা হয়। তাঁরা দু'জনেই এ ব্যাপারে মানসিক প্রস্তুতিও নাকি নিয়েছেন। এ বছরের শেষেই নাকি তাঁরা ঘোষণাও করতে চলেছেন বিচ্ছেদের কথা। আরও জানা যাচ্ছে, ডিভোর্সের ব্যাপারে বেশি আগ্রহ দেখিয়েছেন ব্র্যাড। কারণ অ্যাঞ্জেলিনা নাকি তাঁর সব ব্যাপারই নিয়ন্ত্রণ করেন। এটি এক সময় বেশ ভালো লাগত ব্র্যাডের। কিন্তু এখন এটাই এখন 'ফাঁস হয়ে চেপে বসছে'। অন্তত নিকটজনের কাছে এমনটাই বলেছেন ব্র্যাড। প্রসঙ্গত, প্রায় ৯ বছর এক সঙ্গে থাকার পর গত বছর অগস্টে তাঁরা গাটছড়া বাঁধেন।
এই ছবিটির গল্প, চিত্রনাট্য এবং পরিচালনা সবটাই দেখছেন অ্যাঞ্জেলিনা। ছবিটি তাঁর খুব কাছের। এ ছবিতে অভিনয়ও করছেন স্বামী-স্ত্রী। অ্যাঞ্জেলিনা নাকি ব্র্যাড-কে অনুরোধ করেছেন, যাতে ছবিটি শেষ হওয়া পর্যন্ত তাঁরা এক সঙ্গেই থাকেন। শোনা যাচ্ছে ব্র্যাড রাজিও হন তাতে। দুই পরিবারের আত্মীয়রা এতে একটু আশার আলো দেখতে পাচ্ছেন। যদি এই সময়কে তাঁরা ভালোভাবে ব্যবহার করেন, তবে বিচ্ছেদের কালো মেঘ কেটেও যাতে পারে বলে আশা করছেন সকলে।
ইন টাচ্ উইকলি-র পরবর্তী সংখ্যা যা জুলাই মাসের প্রথম সপ্তাহে প্রকাশিত হবে, তাতে এ নিয়ে আশঙ্কা প্রকাশ করা হয়েছে। পত্রিকা সূত্রে জানা যাচ্ছে, অ্যাঞ্জেলিনার পরবর্তী ছবি 'বাই দ্য সি'-এর সেটেই নাকি এ নিয়ে দু'জনের মধ্যে প্রকাশ্যেই কথা হয়। তাঁরা দু'জনেই এ ব্যাপারে মানসিক প্রস্তুতিও নাকি নিয়েছেন। এ বছরের শেষেই নাকি তাঁরা ঘোষণাও করতে চলেছেন বিচ্ছেদের কথা। আরও জানা যাচ্ছে, ডিভোর্সের ব্যাপারে বেশি আগ্রহ দেখিয়েছেন ব্র্যাড। কারণ অ্যাঞ্জেলিনা নাকি তাঁর সব ব্যাপারই নিয়ন্ত্রণ করেন। এটি এক সময় বেশ ভালো লাগত ব্র্যাডের। কিন্তু এখন এটাই এখন 'ফাঁস হয়ে চেপে বসছে'। অন্তত নিকটজনের কাছে এমনটাই বলেছেন ব্র্যাড। প্রসঙ্গত, প্রায় ৯ বছর এক সঙ্গে থাকার পর গত বছর অগস্টে তাঁরা গাটছড়া বাঁধেন।
এই ছবিটির গল্প, চিত্রনাট্য এবং পরিচালনা সবটাই দেখছেন অ্যাঞ্জেলিনা। ছবিটি তাঁর খুব কাছের। এ ছবিতে অভিনয়ও করছেন স্বামী-স্ত্রী। অ্যাঞ্জেলিনা নাকি ব্র্যাড-কে অনুরোধ করেছেন, যাতে ছবিটি শেষ হওয়া পর্যন্ত তাঁরা এক সঙ্গেই থাকেন। শোনা যাচ্ছে ব্র্যাড রাজিও হন তাতে। দুই পরিবারের আত্মীয়রা এতে একটু আশার আলো দেখতে পাচ্ছেন। যদি এই সময়কে তাঁরা ভালোভাবে ব্যবহার করেন, তবে বিচ্ছেদের কালো মেঘ কেটেও যাতে পারে বলে আশা করছেন সকলে।