ইন্দোনেশিয়ার সেনাবাহিনী সাফ জানিয়ে দিয়েছে, কোনো নারীর সেনাবাহিনীতে নিয়োগ পেতে হলে
তাকে অবশ্যই কুমারীত্বের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে হবে। কোনো নারী দুশ্চরিত্র কি না, তার জন্য এই
পরীক্ষা অপরিহার্য।
সেনাবাহিনীতে নিয়োগের আগে বাধ্যতামূলকভাবে নারীদের কুমারীত্ব পরীক্ষার নীতি বন্ধ করতে
ইন্দোনেশিয়া সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক মানবাধিকার সংস্থা হিউম্যান রাইটস
ওয়াচ (এইচআরডব্লিউ)।
বৃহস্পতিবার এইচআরডব্লিউ বলেছে, মেয়েদের কুমারীত্ব যাচাইয়ের জন্য ‘দুই আঙুলের ছাপ
পরীক্ষা’ নারীর প্রতি লিঙ্গভিত্তিক সহিংসতার শামিল। এ ছাড়া এই নীতি নারীদের বিরুদ্ধে ‘বৈষম্য ও
আক্রমণমূলক’।
ইন্দোনেশিয়ার সেনাবাহিনী এইচআরডব্লিউর যুক্তির বিরুদ্ধে বলেছে, প্রয়োজনীয় স্বাস্থ্য পরীক্ষার অংশ
এটি এবং নতুন নিয়োগের জন্য এই নীতি মেনে চলা হবে।
দেশটির সেনাবাহিনীর মুখপাত্র ফুয়াদ বাসিয়া দ্য গার্ডিয়ানকে বলেছেন, ‘এসব প্রার্থীর (নারী)
মানসিক অবস্থান জানতে এই পরীক্ষা প্রয়োজন। যদি তাদের কুমারীত্ব না থাকে, তার যদি দুঃশীল
হয়, তবে তাদের মানসিকতা ভালো নয়।’
তিনি আরো বলেন, বেশ সময় নিয়ে নারী প্রার্থীদের কুমারীত্ব পরীক্ষা করা হয়। জানার চেষ্টা করা
হয়, সংশ্লিষ্ট প্রার্থী দুর্ঘটনাক্রমে তার কুমারীত্ব হারিয়েছে, নাকি সে তখন যৌনতায় সক্রিয় ছিল। যারা
এই পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে পারে না, সেনাবাহিনীর চাকরির জন্য তারা যোগ্য নয়।’
ফুয়াদ বাসিয়া আরো বলেন, ‘সেনাবাহিনীর একজন সদস্য হতে গেলে সবার আগে জানা প্রয়োজন
তার মানসিকতা কেমন। এর পরে আসে শারীরিক ও বুদ্ধিগত যোগ্যতার বিষয়।’
তাকে অবশ্যই কুমারীত্বের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে হবে। কোনো নারী দুশ্চরিত্র কি না, তার জন্য এই
পরীক্ষা অপরিহার্য।
সেনাবাহিনীতে নিয়োগের আগে বাধ্যতামূলকভাবে নারীদের কুমারীত্ব পরীক্ষার নীতি বন্ধ করতে
ইন্দোনেশিয়া সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক মানবাধিকার সংস্থা হিউম্যান রাইটস
ওয়াচ (এইচআরডব্লিউ)।
বৃহস্পতিবার এইচআরডব্লিউ বলেছে, মেয়েদের কুমারীত্ব যাচাইয়ের জন্য ‘দুই আঙুলের ছাপ
পরীক্ষা’ নারীর প্রতি লিঙ্গভিত্তিক সহিংসতার শামিল। এ ছাড়া এই নীতি নারীদের বিরুদ্ধে ‘বৈষম্য ও
আক্রমণমূলক’।
ইন্দোনেশিয়ার সেনাবাহিনী এইচআরডব্লিউর যুক্তির বিরুদ্ধে বলেছে, প্রয়োজনীয় স্বাস্থ্য পরীক্ষার অংশ
এটি এবং নতুন নিয়োগের জন্য এই নীতি মেনে চলা হবে।
দেশটির সেনাবাহিনীর মুখপাত্র ফুয়াদ বাসিয়া দ্য গার্ডিয়ানকে বলেছেন, ‘এসব প্রার্থীর (নারী)
মানসিক অবস্থান জানতে এই পরীক্ষা প্রয়োজন। যদি তাদের কুমারীত্ব না থাকে, তার যদি দুঃশীল
হয়, তবে তাদের মানসিকতা ভালো নয়।’
তিনি আরো বলেন, বেশ সময় নিয়ে নারী প্রার্থীদের কুমারীত্ব পরীক্ষা করা হয়। জানার চেষ্টা করা
হয়, সংশ্লিষ্ট প্রার্থী দুর্ঘটনাক্রমে তার কুমারীত্ব হারিয়েছে, নাকি সে তখন যৌনতায় সক্রিয় ছিল। যারা
এই পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে পারে না, সেনাবাহিনীর চাকরির জন্য তারা যোগ্য নয়।’
ফুয়াদ বাসিয়া আরো বলেন, ‘সেনাবাহিনীর একজন সদস্য হতে গেলে সবার আগে জানা প্রয়োজন
তার মানসিকতা কেমন। এর পরে আসে শারীরিক ও বুদ্ধিগত যোগ্যতার বিষয়।’