প্রথমে শুনলেই অবাক হয়ে যাবেন, কিন্তু
এটাই সত্য! বিশ্বকাপজয়ী দলের সদস্য হিসেবেপাওয়া পদক বিক্রি করে একটা সময় কোকেনকিনেছিলেন সিজার পাওলো! এত দিন গোপনরাখা এই তথ্য সত্তরের দশকের ব্রাজিলিয়ান এইফুটবলার প্রকাশ করেছেন একটি টেলিভশনকেদেওয়া সাক্ষাৎকারে।সিজার পাওলো বলেন, ‘এতদিন এই কথা কাউকেবলিনি আমি। কিন্তু এটা স্বীকার করতে আমার আরসংকোচ নেই, একটা সময় ছিল যখন আমার কাছেপদকের চেয়ে কোকেনই বেশি গুরুত্বপূর্ণ ছিল।’বোটাফোগোর হয়ে খেলার সময় নামডাক ছড়িয়েপড়ে পাওলোর। পরে খেলেছেন ফ্ল্যামেঙ্গো,ফ্লুমিনেন্স, করিন্থিয়ানসের মতো দলে।খেলেছেন দেশের বাইরে অলিম্পিক মার্শেইতেও।ফ্রান্সের এই ক্লাবে খেলার সময়ই মাদকাসক্তহয়ে পড়েন তিনি। পরে ফিরে আসেন জীবনেরকাঙ্ক্ষিত ধারায় এবং বুঝতে পারেন কোকেনেরজন্য পদক বেচে কী ভুলটাই না করেছেন।বলছিলেন, ‘পদক বেচাটা উচিত হয়নি। সেটা ছিলঅপূরণীয় ক্ষতি।’১৯৭০ বিশ্বকাপজয়ী ব্রাজিল দলের সদস্য হিসেবেওই পদক জিতেছিলেন সিজার পাওলো।পদকের বিনিময়েমাদক!স্পোর্টস ডেস্ক, বাংলামেইল২৪ডটকমঢাকা: প্রথমে শুনলেই অবাক হয়ে যাবেন, কিন্তুএটাই সত্য! বিশ্বকাপজয়ী দলের সদস্য হিসেবেপাওয়া পদক বিক্রি করে একটা সময় কোকেনকিনেছিলেন সিজার পাওলো! এত দিন গোপনরাখা এই তথ্য সত্তরের দশকের ব্রাজিলিয়ান এইফুটবলার প্রকাশ করেছেন একটি টেলিভশনকেদেওয়া সাক্ষাৎকারে।সিজার পাওলো বলেন, ‘এতদিন এই কথা কাউকেবলিনি আমি। কিন্তু এটা স্বীকার করতে আমার আরসংকোচ নেই, একটা সময় ছিল যখন আমার কাছেপদকের চেয়ে কোকেনই বেশি গুরুত্বপূর্ণ ছিল।’বোটাফোগোর হয়ে খেলার সময় নামডাক ছড়িয়েপড়ে পাওলোর। পরে খেলেছেন ফ্ল্যামেঙ্গো,ফ্লুমিনেন্স, করিন্থিয়ানসের মতো দলে।খেলেছেন দেশের বাইরে অলিম্পিক মার্শেইতেও।ফ্রান্সের এই ক্লাবে খেলার সময়ই মাদকাসক্তহয়ে পড়েন তিনি। পরে ফিরে আসেন জীবনেরকাঙ্ক্ষিত ধারায় এবং বুঝতে পারেন কোকেনেরজন্য পদক বেচে কী ভুলটাই না করেছেন।বলছিলেন, ‘পদক বেচাটা উচিত হয়নি। সেটা ছিলঅপূরণীয় ক্ষতি।’১৯৭০ বিশ্বকাপজয়ী ব্রাজিল দলের সদস্য হিসেবেওই পদক জিতেছিলেন সিজার পাওলো।
এটাই সত্য! বিশ্বকাপজয়ী দলের সদস্য হিসেবেপাওয়া পদক বিক্রি করে একটা সময় কোকেনকিনেছিলেন সিজার পাওলো! এত দিন গোপনরাখা এই তথ্য সত্তরের দশকের ব্রাজিলিয়ান এইফুটবলার প্রকাশ করেছেন একটি টেলিভশনকেদেওয়া সাক্ষাৎকারে।সিজার পাওলো বলেন, ‘এতদিন এই কথা কাউকেবলিনি আমি। কিন্তু এটা স্বীকার করতে আমার আরসংকোচ নেই, একটা সময় ছিল যখন আমার কাছেপদকের চেয়ে কোকেনই বেশি গুরুত্বপূর্ণ ছিল।’বোটাফোগোর হয়ে খেলার সময় নামডাক ছড়িয়েপড়ে পাওলোর। পরে খেলেছেন ফ্ল্যামেঙ্গো,ফ্লুমিনেন্স, করিন্থিয়ানসের মতো দলে।খেলেছেন দেশের বাইরে অলিম্পিক মার্শেইতেও।ফ্রান্সের এই ক্লাবে খেলার সময়ই মাদকাসক্তহয়ে পড়েন তিনি। পরে ফিরে আসেন জীবনেরকাঙ্ক্ষিত ধারায় এবং বুঝতে পারেন কোকেনেরজন্য পদক বেচে কী ভুলটাই না করেছেন।বলছিলেন, ‘পদক বেচাটা উচিত হয়নি। সেটা ছিলঅপূরণীয় ক্ষতি।’১৯৭০ বিশ্বকাপজয়ী ব্রাজিল দলের সদস্য হিসেবেওই পদক জিতেছিলেন সিজার পাওলো।পদকের বিনিময়েমাদক!স্পোর্টস ডেস্ক, বাংলামেইল২৪ডটকমঢাকা: প্রথমে শুনলেই অবাক হয়ে যাবেন, কিন্তুএটাই সত্য! বিশ্বকাপজয়ী দলের সদস্য হিসেবেপাওয়া পদক বিক্রি করে একটা সময় কোকেনকিনেছিলেন সিজার পাওলো! এত দিন গোপনরাখা এই তথ্য সত্তরের দশকের ব্রাজিলিয়ান এইফুটবলার প্রকাশ করেছেন একটি টেলিভশনকেদেওয়া সাক্ষাৎকারে।সিজার পাওলো বলেন, ‘এতদিন এই কথা কাউকেবলিনি আমি। কিন্তু এটা স্বীকার করতে আমার আরসংকোচ নেই, একটা সময় ছিল যখন আমার কাছেপদকের চেয়ে কোকেনই বেশি গুরুত্বপূর্ণ ছিল।’বোটাফোগোর হয়ে খেলার সময় নামডাক ছড়িয়েপড়ে পাওলোর। পরে খেলেছেন ফ্ল্যামেঙ্গো,ফ্লুমিনেন্স, করিন্থিয়ানসের মতো দলে।খেলেছেন দেশের বাইরে অলিম্পিক মার্শেইতেও।ফ্রান্সের এই ক্লাবে খেলার সময়ই মাদকাসক্তহয়ে পড়েন তিনি। পরে ফিরে আসেন জীবনেরকাঙ্ক্ষিত ধারায় এবং বুঝতে পারেন কোকেনেরজন্য পদক বেচে কী ভুলটাই না করেছেন।বলছিলেন, ‘পদক বেচাটা উচিত হয়নি। সেটা ছিলঅপূরণীয় ক্ষতি।’১৯৭০ বিশ্বকাপজয়ী ব্রাজিল দলের সদস্য হিসেবেওই পদক জিতেছিলেন সিজার পাওলো।