পানামা সিটিতে গত ১১ই এপ্রিল বারাক ওবামা ও
রাউল কাস্ত্রোর ঐতিহাসিক সেই বৈঠক।সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডে রাষ্ট্রীয়ভাবে মদত দেয়াহয়, এমন দেশগুলোর তালিকা থেকে কিউবার নামপ্রত্যাহার করে নেবার সিদ্ধান্ত নিয়েছেনপ্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা।এমন সময়ে এই সিদ্ধান্তের কথা জানালোযুক্তরাষ্ট্র যখন দুই দেশের মধ্যে সম্পর্কের বরফগলানোর চেষ্টা চলছে।গত সপ্তাহান্তে রাউল কাস্ত্রোর সাথে মিস্টারওবামার এক মুখোমুখি বৈঠকের রেশ কাটতে নাকাটতেই এই সিদ্ধান্ত এলো।মি. কাস্ত্রোর সাথে প্রেসিডেন্ট ওবামার এইবৈঠক ছিল অর্ধ শতাব্দীর মধ্যে এই প্রথম দুইদেশের কোনও শীর্ষ নেতার বৈঠক।এই সিদ্ধান্তের ফলে হাভানা ও ওয়াশিংটনে আবারদুই দেশের দূতাবাস খোলার পথ প্রশস্ত হবে।ধারনা করা হচ্ছে দুই দেশের মধ্যে সম্পর্ক সহজকরার এটা সবচাইতে গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ।ওয়াশিংটনের এই সিদ্ধান্তকে সাধুবাদ জানিয়েছেকিউবানরা।তবে প্রেসিডেন্ট ওবামার এই সিদ্ধান্তের কড়াসমালোচনা করেছেন কিউবান বংশোদ্ভূত মার্কিনসিনেটর মার্কো রুবিও।আগামী বছরের নির্বাচনে রিপাবলিকানদের হয়েপ্রেসিডেন্ট হবার জন্য এরই মধ্যে প্রচারণা শুরুকরেছেন মি. রুবিও।তার মতে আমেরিকার চোখে যারা অপরাধীতাদেরকে আশ্রয় প্রশ্রয় দেয় কিউবা।ত্রিশ বছর আগে কিউবাকে রাষ্ট্রীয়ভাবেসন্ত্রাসবাদে মদতকারী দেশ হিসেবে তালিকাভুক্তকরে যুক্তরাষ্ট্র।মার্কিন এই তালিকায় আরও রয়েছে ইরান, সুদানএবং সিরিয়া।
রাউল কাস্ত্রোর ঐতিহাসিক সেই বৈঠক।সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডে রাষ্ট্রীয়ভাবে মদত দেয়াহয়, এমন দেশগুলোর তালিকা থেকে কিউবার নামপ্রত্যাহার করে নেবার সিদ্ধান্ত নিয়েছেনপ্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা।এমন সময়ে এই সিদ্ধান্তের কথা জানালোযুক্তরাষ্ট্র যখন দুই দেশের মধ্যে সম্পর্কের বরফগলানোর চেষ্টা চলছে।গত সপ্তাহান্তে রাউল কাস্ত্রোর সাথে মিস্টারওবামার এক মুখোমুখি বৈঠকের রেশ কাটতে নাকাটতেই এই সিদ্ধান্ত এলো।মি. কাস্ত্রোর সাথে প্রেসিডেন্ট ওবামার এইবৈঠক ছিল অর্ধ শতাব্দীর মধ্যে এই প্রথম দুইদেশের কোনও শীর্ষ নেতার বৈঠক।এই সিদ্ধান্তের ফলে হাভানা ও ওয়াশিংটনে আবারদুই দেশের দূতাবাস খোলার পথ প্রশস্ত হবে।ধারনা করা হচ্ছে দুই দেশের মধ্যে সম্পর্ক সহজকরার এটা সবচাইতে গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ।ওয়াশিংটনের এই সিদ্ধান্তকে সাধুবাদ জানিয়েছেকিউবানরা।তবে প্রেসিডেন্ট ওবামার এই সিদ্ধান্তের কড়াসমালোচনা করেছেন কিউবান বংশোদ্ভূত মার্কিনসিনেটর মার্কো রুবিও।আগামী বছরের নির্বাচনে রিপাবলিকানদের হয়েপ্রেসিডেন্ট হবার জন্য এরই মধ্যে প্রচারণা শুরুকরেছেন মি. রুবিও।তার মতে আমেরিকার চোখে যারা অপরাধীতাদেরকে আশ্রয় প্রশ্রয় দেয় কিউবা।ত্রিশ বছর আগে কিউবাকে রাষ্ট্রীয়ভাবেসন্ত্রাসবাদে মদতকারী দেশ হিসেবে তালিকাভুক্তকরে যুক্তরাষ্ট্র।মার্কিন এই তালিকায় আরও রয়েছে ইরান, সুদানএবং সিরিয়া।