ইয়েমেনে সৌদি নেতৃত্বাধীন আরব জোটের
বিমান হামলায় গত ২৪ ঘণ্টায় দেশটিতে মারাগেছে অন্তত ১৪০ জন। এছাড়াও গত দুই সপ্তাহেদেশটিতে প্রায় এক লক্ষ মানুষ ঘর ছেড়ে অন্যযায়গায় আশ্রয় নিয়েছেন। শিশুদের মানবিকসহায়তার কাজ করা জাতিসংঘের সংস্থাইউনিসেফ মঙ্গলবার এসব তথ্য দিয়েছে। এদিকেবিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা জানিয়েছে, গত কয়েকদিনে দেশটিতে ৫৪০ জনের বেশি মানুষ নিহতহয়েছে। খবর বিবিসি ও আল জাজিরা’র।ইন্টারন্যাশনাল কমিটি ফর দ্য রেড ক্রসের(আইসিআরসি) ইয়েমেন শাখার প্রধান রবার্টঘোসেন বলেন, গত কয়েক দিনের সংঘর্ষে ‘ভুতুড়ে’নগরীতে পরিণত হয়েছে এডেন।হাসপাতালগুলোতে অনেক মৃতদেহ আসছে অথবাঅনেকে হাসপাতালে এসে মারা যাচ্ছেন।এখাকার হাসপাতালগুলোতে পর্যাপ্ত চিকিত্সাসামগ্রী ও জনবল নেই। এডেনে চিকিত্সাসহায়তা জরুরি হয়ে পড়েছে।জাতিসংঘের মুখপাত্র রজত মোদক গণমাধ্যমেরকাছে বলেন, ঘর ছাড়া মানুষের বেশিরভাগইনারী ও শিশু। আর ঘরবাড়ি ছেড়ে অন্যত্র চলেযাওয়ার ঘটনা সবচেয়ে বেশি ঘটেছে আল ধাল,আবিয়ান, আমরান, সাদা, হাজ্জা এইএলাকাগুলোতে। এরা সাধারণত আত্মীয় স্বজনদেরকাছে গিয়ে আশ্রয় নিয়েছে। ইউনিসেফের পক্ষথেকে বলা হয়েছে, গত ২৬ মার্চ থেকে অন্তত৭৪ শিশু নিহত এবং ৪৪ জন বিকলাঙ্গ হয়েছে।তবে তারা মনে করছেন এ সংখ্যা আরো বেশিহবে।ইউনিসেফের ইয়েমেন প্রতিনিধি জুলিয়েনহার্নেইস বলেন, দুই পক্ষের যুদ্ধের কারণেসবচেয়ে বেশি মূল্য দিতে হচ্ছে শিশুদের।তাদের রক্ষার জন্য যা যা পদক্ষেপ নেয়াহয়েছে তার থেকে আরো অনেক বেশি কিছু করতেহবে। আন্তর্জাতিক মানবাধিকার আইন অনুযায়ীএই শিশুদের রক্ষার জন্য উভয় পক্ষকেই কার্যকরপদক্ষেপ নিতে হবে। গত ২৪ ঘণ্টায় হুতিবিদ্রোহী এবং প্রেসিডেন্ট আব্দ রাব্বু মানসুরহাদির সমর্থকদের মধ্যে সংঘর্ষে ১৪০ জননিহতের পর এ মন্তব্য করলেন জুলিয়েনহার্নেইস।হুতি বিদ্রোহীদের মুখপাত্র মোহাম্মেদ আলবুখাইতি বলেন, গত ২৪ ঘণ্টায় ঠিক কত সংখ্যকবেসামরিক মানুষ হতাহত হয়েছে তা আমরাঅনিশ্চিত। সৌদি বাহিনী খাদ্য গুদামগুলোতেহামলা চালানোর কারণে মানবিক পরিস্থিতিখারাপের দিকে যাচ্ছে।আইসিআরসির মুখপাত্র সিতারা জাবিন বলেন,ইয়েমেনের মানবিক পরিস্থিতি ক্রমান্বয়েখারাপের দিকে যাচ্ছে। সোমবার ইয়েমেনেররাজধানী সানায় যাত্রী বহনকারী একটিবিমান অবতরণ করতে পারলেও সেখানে কার্গোবিমান অবতরণ করার মতো কোন পরিস্থিতিনেই। অথচ সেখানকার হাজারো মানুষের এখনমানবিক সহায়তা দরকার। তবে সবচেয়ে খারাপঅবস্থা এডেনে। সেখানে পরিস্থিতি খুবইনাজুক।সৌদি নেতৃত্বাধীন আরব জোট গত ২৬ মার্চথেকে ইয়েমেনে বিমান হামলা চালিয়ে আসছে।হামলা পর থেকে হুতি বিদ্রোহীরা বিমানহামলা বন্ধের শর্তে আলোচনায় বসার আহবানজানিয়ে আসছে।
বিমান হামলায় গত ২৪ ঘণ্টায় দেশটিতে মারাগেছে অন্তত ১৪০ জন। এছাড়াও গত দুই সপ্তাহেদেশটিতে প্রায় এক লক্ষ মানুষ ঘর ছেড়ে অন্যযায়গায় আশ্রয় নিয়েছেন। শিশুদের মানবিকসহায়তার কাজ করা জাতিসংঘের সংস্থাইউনিসেফ মঙ্গলবার এসব তথ্য দিয়েছে। এদিকেবিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা জানিয়েছে, গত কয়েকদিনে দেশটিতে ৫৪০ জনের বেশি মানুষ নিহতহয়েছে। খবর বিবিসি ও আল জাজিরা’র।ইন্টারন্যাশনাল কমিটি ফর দ্য রেড ক্রসের(আইসিআরসি) ইয়েমেন শাখার প্রধান রবার্টঘোসেন বলেন, গত কয়েক দিনের সংঘর্ষে ‘ভুতুড়ে’নগরীতে পরিণত হয়েছে এডেন।হাসপাতালগুলোতে অনেক মৃতদেহ আসছে অথবাঅনেকে হাসপাতালে এসে মারা যাচ্ছেন।এখাকার হাসপাতালগুলোতে পর্যাপ্ত চিকিত্সাসামগ্রী ও জনবল নেই। এডেনে চিকিত্সাসহায়তা জরুরি হয়ে পড়েছে।জাতিসংঘের মুখপাত্র রজত মোদক গণমাধ্যমেরকাছে বলেন, ঘর ছাড়া মানুষের বেশিরভাগইনারী ও শিশু। আর ঘরবাড়ি ছেড়ে অন্যত্র চলেযাওয়ার ঘটনা সবচেয়ে বেশি ঘটেছে আল ধাল,আবিয়ান, আমরান, সাদা, হাজ্জা এইএলাকাগুলোতে। এরা সাধারণত আত্মীয় স্বজনদেরকাছে গিয়ে আশ্রয় নিয়েছে। ইউনিসেফের পক্ষথেকে বলা হয়েছে, গত ২৬ মার্চ থেকে অন্তত৭৪ শিশু নিহত এবং ৪৪ জন বিকলাঙ্গ হয়েছে।তবে তারা মনে করছেন এ সংখ্যা আরো বেশিহবে।ইউনিসেফের ইয়েমেন প্রতিনিধি জুলিয়েনহার্নেইস বলেন, দুই পক্ষের যুদ্ধের কারণেসবচেয়ে বেশি মূল্য দিতে হচ্ছে শিশুদের।তাদের রক্ষার জন্য যা যা পদক্ষেপ নেয়াহয়েছে তার থেকে আরো অনেক বেশি কিছু করতেহবে। আন্তর্জাতিক মানবাধিকার আইন অনুযায়ীএই শিশুদের রক্ষার জন্য উভয় পক্ষকেই কার্যকরপদক্ষেপ নিতে হবে। গত ২৪ ঘণ্টায় হুতিবিদ্রোহী এবং প্রেসিডেন্ট আব্দ রাব্বু মানসুরহাদির সমর্থকদের মধ্যে সংঘর্ষে ১৪০ জননিহতের পর এ মন্তব্য করলেন জুলিয়েনহার্নেইস।হুতি বিদ্রোহীদের মুখপাত্র মোহাম্মেদ আলবুখাইতি বলেন, গত ২৪ ঘণ্টায় ঠিক কত সংখ্যকবেসামরিক মানুষ হতাহত হয়েছে তা আমরাঅনিশ্চিত। সৌদি বাহিনী খাদ্য গুদামগুলোতেহামলা চালানোর কারণে মানবিক পরিস্থিতিখারাপের দিকে যাচ্ছে।আইসিআরসির মুখপাত্র সিতারা জাবিন বলেন,ইয়েমেনের মানবিক পরিস্থিতি ক্রমান্বয়েখারাপের দিকে যাচ্ছে। সোমবার ইয়েমেনেররাজধানী সানায় যাত্রী বহনকারী একটিবিমান অবতরণ করতে পারলেও সেখানে কার্গোবিমান অবতরণ করার মতো কোন পরিস্থিতিনেই। অথচ সেখানকার হাজারো মানুষের এখনমানবিক সহায়তা দরকার। তবে সবচেয়ে খারাপঅবস্থা এডেনে। সেখানে পরিস্থিতি খুবইনাজুক।সৌদি নেতৃত্বাধীন আরব জোট গত ২৬ মার্চথেকে ইয়েমেনে বিমান হামলা চালিয়ে আসছে।হামলা পর থেকে হুতি বিদ্রোহীরা বিমানহামলা বন্ধের শর্তে আলোচনায় বসার আহবানজানিয়ে আসছে।