রাষ্ট্রদ্রোহীতার দায়ে দেয়া মৃত্যুদণ্ডের রায়কে চ্যালেঞ্জ জানিয়ে পাকিস্তানের লাহোর হাইকোর্টে একটি পিটিশন দাখিল করেছেন দেশটির সাবেক সামরিক শাসক পারভেজ মোশাররফ।
শুক্রবার দুবাই থেকে আইনজীবীর মাধ্যমে রায় পুনর্বিবেচনার আবেদন জানান তিনি। আগামী ৯ জানুয়ারি এই আবেদনের ওপর শুনানি হবে লাহোর হাইকোর্টের পূর্ণাঙ্গ বেঞ্চে।
এদিন, মোশাররফের পক্ষে তার আইনজীবী অ্যাডভোকেট আজহার সিদ্দিকী ৮৬ পৃষ্ঠার পিটিশনটি দাখিল করেছেন।
আবেদনটিতে বলা হয়েছে, পারভেজ মোশাররফের বিরুদ্ধে মামলায় ইসলামাবাদের বিশেষ আদালতের বিচারে অনেক সঙ্গতি ও অনিয়ম ছিল। খুব তাড়াহুড়ো করে বিচার প্রক্রিয়াটি শেষ করা হয়েছে বলেও এতে অভিযোগ করা হয়েছে।
গত ১৭ ডিসেম্বর রাষ্ট্রদ্রোহীতা মামলায় পারভেজ মোশাররফকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছে দেশটির একটি বিশেষ আদালত।
বর্তমানে চিকিৎসার জন্য সংযুক্ত আরব আমিরাতের দুবাইয়ে অবস্থান করছেন এককালের দাপুটে পাক এই সেনাপ্রধান।১৯৯৯ সালে থেকে ২০০৮ সাল পর্যন্ত পাকিস্তানের ক্ষমতায় ছিলেন পারভেজ মোশাররফ।
২০০৭ সালের ৩ নভেম্বর জরুরি অবস্থা জারির অভিযোগে দেশটির আদালতে মোশাররফের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রদ্রোহী মামলা হয়। ২০১৩ সালের ডিসেম্বর থেকে এই মামলার রায় আদালতে ঝুলে ছিল।
শুক্রবার দুবাই থেকে আইনজীবীর মাধ্যমে রায় পুনর্বিবেচনার আবেদন জানান তিনি। আগামী ৯ জানুয়ারি এই আবেদনের ওপর শুনানি হবে লাহোর হাইকোর্টের পূর্ণাঙ্গ বেঞ্চে।
এদিন, মোশাররফের পক্ষে তার আইনজীবী অ্যাডভোকেট আজহার সিদ্দিকী ৮৬ পৃষ্ঠার পিটিশনটি দাখিল করেছেন।
আবেদনটিতে বলা হয়েছে, পারভেজ মোশাররফের বিরুদ্ধে মামলায় ইসলামাবাদের বিশেষ আদালতের বিচারে অনেক সঙ্গতি ও অনিয়ম ছিল। খুব তাড়াহুড়ো করে বিচার প্রক্রিয়াটি শেষ করা হয়েছে বলেও এতে অভিযোগ করা হয়েছে।
গত ১৭ ডিসেম্বর রাষ্ট্রদ্রোহীতা মামলায় পারভেজ মোশাররফকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছে দেশটির একটি বিশেষ আদালত।
বর্তমানে চিকিৎসার জন্য সংযুক্ত আরব আমিরাতের দুবাইয়ে অবস্থান করছেন এককালের দাপুটে পাক এই সেনাপ্রধান।১৯৯৯ সালে থেকে ২০০৮ সাল পর্যন্ত পাকিস্তানের ক্ষমতায় ছিলেন পারভেজ মোশাররফ।
২০০৭ সালের ৩ নভেম্বর জরুরি অবস্থা জারির অভিযোগে দেশটির আদালতে মোশাররফের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রদ্রোহী মামলা হয়। ২০১৩ সালের ডিসেম্বর থেকে এই মামলার রায় আদালতে ঝুলে ছিল।