সাংবাদিক হত্যাকাণ্ড নিয়ে সৃষ্ট সংকট সামাল দিতে পদত্যাগ করতে যাচ্ছেন মাল্টার প্রধানমন্ত্রী জোসেফ মুসকাত। তিনি তার রাজনৈতিক সহযোগীদের বিষয়টি জানিয়েছেন। অনুসন্ধানী সাংবাদিক কারুয়ানা গালিজিয়া হত্যাকাণ্ড নিয়ে সৃষ্ট আইনি সংকট যখন আরো ঘনীভূত হচ্ছে তখনই এ পদত্যাগের কথা জানা গেল। এ খবর দিয়েছে বার্তা সংস্থা রয়টার্স।
তবে মুসকাতের মুখপাত্র পদত্যাগের বিষয়টি নিশ্চিত করেননি। আবার তাকে এ বিষয়ে প্রশ্ন করা হলে তিনি তা অস্বীকারও করেননি। তবে মুসকাতের দল লেবার পার্টি রোববার একটি অনুষ্ঠান বাতিল করেছে যেখানে প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্য দেয়ার কথা ছিল। সাংবাদিক হত্যা ইস্যুতে এর আগে মুসকাতের বাহিনী প্রধান ও মন্ত্রিসভার দুই সদস্য পদত্যাগ করেছেন।
কারুয়ানা গালিজিয়া ছিলেন একজন অনুসন্ধানী সাংবাদিক যিনি মৃত্যুর পূর্বে মাল্টার দুর্নীতি নিয়ে কাজ করছিলেন। ২০১৭ সালের ১৬ই অক্টোবর একটি গাড়িবোমার মাধ্যমে তাকে হত্যা করা হয়। তার পরিবার গত শুক্রবার এ জন্য প্রধানমন্ত্রী মুসকাতের পদত্যাগ চেয়েছেন। তার ডান হাত কেইথ শেমব্রিকে হত্যার তদন্ত থেকে মুক্তি দেয়া হয় যা নিয়ে দেশব্যাপী প্রশ্ন ওঠে। পুলিশ জানায়, এই তদন্তের জন্য তাদের আর শেমব্রিকে প্রয়োজন নেই। গালিজিয়ার পরিবার বলছেন, মুসকাত এই তদন্ত কার্যক্রম ব্যাহত করছেন এবং তার সহকর্মীদের নির্দোষ প্রমাণ করতে চাইছেন। এ নিয়ে একটি বিবৃতি প্রকাশ করেছে গালিজিয়ার পরিবার। এতে বলা হয়, বিচারের নামে এই প্রহসন আমাদের দেশ ও সমাজকে ধ্বংস করে দিচ্ছে এবং আমাদের অধঃপতিত করছে। এটিকে দীর্ঘদিন চলতে দেয়া যায় না।
তবে মুসকাতের মুখপাত্র পদত্যাগের বিষয়টি নিশ্চিত করেননি। আবার তাকে এ বিষয়ে প্রশ্ন করা হলে তিনি তা অস্বীকারও করেননি। তবে মুসকাতের দল লেবার পার্টি রোববার একটি অনুষ্ঠান বাতিল করেছে যেখানে প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্য দেয়ার কথা ছিল। সাংবাদিক হত্যা ইস্যুতে এর আগে মুসকাতের বাহিনী প্রধান ও মন্ত্রিসভার দুই সদস্য পদত্যাগ করেছেন।
কারুয়ানা গালিজিয়া ছিলেন একজন অনুসন্ধানী সাংবাদিক যিনি মৃত্যুর পূর্বে মাল্টার দুর্নীতি নিয়ে কাজ করছিলেন। ২০১৭ সালের ১৬ই অক্টোবর একটি গাড়িবোমার মাধ্যমে তাকে হত্যা করা হয়। তার পরিবার গত শুক্রবার এ জন্য প্রধানমন্ত্রী মুসকাতের পদত্যাগ চেয়েছেন। তার ডান হাত কেইথ শেমব্রিকে হত্যার তদন্ত থেকে মুক্তি দেয়া হয় যা নিয়ে দেশব্যাপী প্রশ্ন ওঠে। পুলিশ জানায়, এই তদন্তের জন্য তাদের আর শেমব্রিকে প্রয়োজন নেই। গালিজিয়ার পরিবার বলছেন, মুসকাত এই তদন্ত কার্যক্রম ব্যাহত করছেন এবং তার সহকর্মীদের নির্দোষ প্রমাণ করতে চাইছেন। এ নিয়ে একটি বিবৃতি প্রকাশ করেছে গালিজিয়ার পরিবার। এতে বলা হয়, বিচারের নামে এই প্রহসন আমাদের দেশ ও সমাজকে ধ্বংস করে দিচ্ছে এবং আমাদের অধঃপতিত করছে। এটিকে দীর্ঘদিন চলতে দেয়া যায় না।