অভিনেত্রী কবরীবরেণ্য অভিনেত্রী কবরীর বয়স
তখন ১৩-১৪ বছর। ক্লাস সেভেনে পড়ছেন। অনেকখুঁজে পরিচালক সুভাষ দত্ত তাঁকে পছন্দ করেনসুতরাং ছবির জন্য। সুভাষ দত্তর মনেও ছিলদ্বিধা, এই মেয়ে পারবে তো? কারণ, কবরীকেএকজন গর্ভবতী নারীর চরিত্রে অভিনয় করতে হবে।সব শুনে কান্না জুড়ে দেন তিনি।কবরীকে গর্ভবতী নারীর মতো সাজানোর জন্যমেকআপম্যান আশুতোষকে দায়িত্ব দেন সুভাষ দত্ত।কাজটি কিন্তু নিপুণভাবে করা হয়।কবরী বললেন, ‘আশুকাকা গামছা আর তার ভেতর তুলাদিয়ে পুঁটলি তৈরি করেন। আর ওই পুঁটলিটি আমারপেটের সঙ্গে বেঁধে দেওয়া হয়। খুব অস্বস্তিলেগেছিল। আমি অনেক কেঁদেছিলাম। এ ধরনেরচরিত্রে অভিনয় করতে চাইনি। পরে তা দেখেদর্শক অনেক প্রশংসা করেছিলেন। আমি গর্ভবতীনা, এটা নাকি কেউ বুঝতেই পারেনি।’ সুতরাং ছিলকবরীর প্রথম ছবি।
তখন ১৩-১৪ বছর। ক্লাস সেভেনে পড়ছেন। অনেকখুঁজে পরিচালক সুভাষ দত্ত তাঁকে পছন্দ করেনসুতরাং ছবির জন্য। সুভাষ দত্তর মনেও ছিলদ্বিধা, এই মেয়ে পারবে তো? কারণ, কবরীকেএকজন গর্ভবতী নারীর চরিত্রে অভিনয় করতে হবে।সব শুনে কান্না জুড়ে দেন তিনি।কবরীকে গর্ভবতী নারীর মতো সাজানোর জন্যমেকআপম্যান আশুতোষকে দায়িত্ব দেন সুভাষ দত্ত।কাজটি কিন্তু নিপুণভাবে করা হয়।কবরী বললেন, ‘আশুকাকা গামছা আর তার ভেতর তুলাদিয়ে পুঁটলি তৈরি করেন। আর ওই পুঁটলিটি আমারপেটের সঙ্গে বেঁধে দেওয়া হয়। খুব অস্বস্তিলেগেছিল। আমি অনেক কেঁদেছিলাম। এ ধরনেরচরিত্রে অভিনয় করতে চাইনি। পরে তা দেখেদর্শক অনেক প্রশংসা করেছিলেন। আমি গর্ভবতীনা, এটা নাকি কেউ বুঝতেই পারেনি।’ সুতরাং ছিলকবরীর প্রথম ছবি।