ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধ করা সম্ভব ছিল বলে মনে করেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। তার মতে, যুদ্ধের আগে ইউক্রেনের উচিত ছিল একটি চুক্তিতে আসা। তবে কিয়েভ সেই সুযোগ গ্রহণ করেনি। তাই রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনকে নয়, বরং ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কিকেই তিনি দায়ী করছেন।
সম্প্রতি সৌদি আরবের রাজধানী রিয়াদে ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে একটি শান্তি আলোচনা অনুষ্ঠিত হয়। তবে সেই আলোচনায় ইউক্রেনকে আমন্ত্রণ জানানো হয়নি। বিষয়টি নিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করে জেলেনস্কি বলেন, 'আমাদের বাদ দেওয়া সত্যিই অবাক করার মতো।'
জেলেনস্কির এই মন্তব্যের জবাবে ট্রাম্প বলেন, 'আমি শুনেছি তারা আলোচনায় জায়গা না পাওয়ায় বিরক্ত। কিন্তু তারা তো গত তিন বছর ধরে অনেক সুযোগ পেয়েছে। যুদ্ধ শুরু না করেও এটি সহজেই সমাধান করা যেত।' ট্রাম্প আরও বলেন, 'তোমাদের এটি শুরু করাই উচিত হয়নি। তোমরা একটা চুক্তি করতে পারতে।'
সৌদি আরবে অনুষ্ঠিত এই আলোচনায় মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী মার্কো রুবিও এবং রাশিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী সের্গেই ল্যাভরভ অংশ নেন। আলোচনার পর ল্যাভরভ বলেন, 'আমরা কোনোভাবেই ইউক্রেনে ন্যাটোর শান্তিরক্ষী বাহিনী মেনে নেব না।'
ট্রাম্প মন্তব্য করেন, তিনি 'যুদ্ধ শেষ করার বিষয়ে আগের চেয়ে আরও বেশি আত্মবিশ্বাসী।' গত মঙ্গলবার রিয়াদে অনুষ্ঠিত আলোচনার পর যুক্তরাষ্ট্র ও রাশিয়া ঘোষণা দিয়েছে যে, তারা যুদ্ধ বন্ধে আনুষ্ঠানিক আলোচনার জন্য প্রতিনিধি দল নিয়োগে সম্মত হয়েছে। যুক্তরাষ্ট্র ও রাশিয়ার সরাসরি আলোচনা ইউক্রেন যুদ্ধের ভবিষ্যৎ নিয়ে নতুন সম্ভাবনার ইঙ্গিত দিচ্ছে। তবে ইউক্রেনকে বাদ রেখে হওয়া আলোচনায় কিয়েভ কতটা সন্তুষ্ট থাকবে, তা এখনো স্পষ্ট নয়।
এলএবাংলাটাইমস/আইটিএলএস
জেলেনস্কির এই মন্তব্যের জবাবে ট্রাম্প বলেন, 'আমি শুনেছি তারা আলোচনায় জায়গা না পাওয়ায় বিরক্ত। কিন্তু তারা তো গত তিন বছর ধরে অনেক সুযোগ পেয়েছে। যুদ্ধ শুরু না করেও এটি সহজেই সমাধান করা যেত।' ট্রাম্প আরও বলেন, 'তোমাদের এটি শুরু করাই উচিত হয়নি। তোমরা একটা চুক্তি করতে পারতে।'
সৌদি আরবে অনুষ্ঠিত এই আলোচনায় মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী মার্কো রুবিও এবং রাশিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী সের্গেই ল্যাভরভ অংশ নেন। আলোচনার পর ল্যাভরভ বলেন, 'আমরা কোনোভাবেই ইউক্রেনে ন্যাটোর শান্তিরক্ষী বাহিনী মেনে নেব না।'
ট্রাম্প মন্তব্য করেন, তিনি 'যুদ্ধ শেষ করার বিষয়ে আগের চেয়ে আরও বেশি আত্মবিশ্বাসী।' গত মঙ্গলবার রিয়াদে অনুষ্ঠিত আলোচনার পর যুক্তরাষ্ট্র ও রাশিয়া ঘোষণা দিয়েছে যে, তারা যুদ্ধ বন্ধে আনুষ্ঠানিক আলোচনার জন্য প্রতিনিধি দল নিয়োগে সম্মত হয়েছে। যুক্তরাষ্ট্র ও রাশিয়ার সরাসরি আলোচনা ইউক্রেন যুদ্ধের ভবিষ্যৎ নিয়ে নতুন সম্ভাবনার ইঙ্গিত দিচ্ছে। তবে ইউক্রেনকে বাদ রেখে হওয়া আলোচনায় কিয়েভ কতটা সন্তুষ্ট থাকবে, তা এখনো স্পষ্ট নয়।
এলএবাংলাটাইমস/আইটিএলএস