যুক্তরাষ্ট্রে বসবাসকারী হাজার হাজার অবৈধ বা অনিবন্ধিত অভিবাসীকে নিয়ে চাঞ্চল্যকর একটি পরিকল্পনার কথা জানিয়েছেন দেশটির প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। তিনি জানিয়েছেন, হাজারো শরণার্থীকে কিউবার গুয়ান্তানামো বে এলাকার বন্দিশালায় আটকে রাখা হবে।
বুধবার (২৯ জানুয়ারি) ট্রাম্প ঘোষণা করেন, তিনি একটি নির্বাহী আদেশে সই করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। নতুন এই নির্বাহী আদেশ মতে, ৩০ হাজার শরণার্থীকে গুয়ান্তানামো বে জেলে পাঠানোর জন্য সেখানে শরণার্থী শিবির তৈরির নির্দেশ দেবেন তিনি। ট্রাম্প জানান, সামরিক ও নিরাপত্তা মন্ত্রণালয়কে এই নির্দেশ দেওয়া হবে। তিনি জানান, গুয়ান্তানামো বে জেলে যে শরণার্থী শিবির তৈরি করা হবে, সেখানে অপরাধপ্রবণ শরণার্থীদের রাখা হবে, যারা মার্কিন নাগরিকদের জন্য ভয়ের কারণ হতে পারে। ট্রাম্প এসব ব্যক্তিদের 'অবৈধ এলিয়েন' বলে অভিহিত করেছেন। তার কথায়, এই শরণার্থীদের মধ্যে কিছু লোক এত খারাপ যে তাদের আমরা কোনো দেশে ফেরতও পাঠাতে চাই না। কারণ, আমরা চাই না, তারা আবার ফিরে আসুক আমেরিকায়। ২০২৪ সালে নির্বাচনী প্রচারে নেমেই শরণার্থী এবং অভিবাসনপ্রত্যাশীদের নিয়ে কড়া মনোভাব দেখিয়েছিলেন ট্রাম্প। জানিয়েছিলেন, ক্ষমতায় এলে তাদের বিরুদ্ধে কড়া ব্যবস্থা নেওয়া হবে। পাশাপাশি সীমান্তে নিরাপত্তা নিশ্চিত করা হবে। বস্তুত, ক্ষমতায় আসার পরেই একের পর বিতর্কিত এবং কড়া সিদ্ধান্ত নিচ্ছেন ট্রাম্প। শরণার্থীদের নিয়ে মার্কিন সামরিক বাহিনীর বিমান বিভিন্ন উড়ে যাচ্ছে। শরণার্থীদের হাতকড়া পরিয়ে প্লেনে তোলা হচ্ছে। যা নিয়ে ইতিমধ্যেই বিভিন্ন দেশে তীব্র বিতর্ক শুরু হয়েছে। সাবেক প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের আমলেও বহু শরণার্থীকে ডিপোর্ট করা হয়েছে। কিন্তু তাদের এভাবে সামরিক বিমানে হাত কড়া পরিয়ে পাঠানো হয়নি। ট্রাম্পের এবারের সিদ্ধান্ত বিশ্বজুড়ে আরও বিতর্ক সৃষ্টি করবে বলেই মনে করছেন বিশেষজ্ঞেরা। ট্রাম্প বলেছেন, গুয়েনতানামো বে জেলে যাদের পাঠানোর কথা ভাবা হচ্ছে, তারা ভয়াবহ অপরাধী। অন্য দেশে ডিপোর্ট করলে তারা আবার ফিরে আসবে না এমন নিশ্চয়তা নেই। তা-ই তাদের গুয়ান্তানামো বে জেলে পাঠানোর কথা ভাবা হচ্ছে। বিতর্কিত গুয়ান্তানামো বে ৯/১১-র পর গুয়েনতানামো বে জেল তৈরি করা হয়েছিল। মূলত সন্ত্রাসীদের জন্য তৈরি সেই জেলে বহু মানুষকে বিনা বিচারে আটক করে রাখা হয়েছিল বলে অভিযোগ। তখন থেকেই এই জেল নিয়ে নানা বিতর্ক। জেলের ভিতর নিপীড়নের বহু কাহিনী আছে।
এলএবাংলাটাইমস/আইটিএলএস
বুধবার (২৯ জানুয়ারি) ট্রাম্প ঘোষণা করেন, তিনি একটি নির্বাহী আদেশে সই করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। নতুন এই নির্বাহী আদেশ মতে, ৩০ হাজার শরণার্থীকে গুয়ান্তানামো বে জেলে পাঠানোর জন্য সেখানে শরণার্থী শিবির তৈরির নির্দেশ দেবেন তিনি। ট্রাম্প জানান, সামরিক ও নিরাপত্তা মন্ত্রণালয়কে এই নির্দেশ দেওয়া হবে। তিনি জানান, গুয়ান্তানামো বে জেলে যে শরণার্থী শিবির তৈরি করা হবে, সেখানে অপরাধপ্রবণ শরণার্থীদের রাখা হবে, যারা মার্কিন নাগরিকদের জন্য ভয়ের কারণ হতে পারে। ট্রাম্প এসব ব্যক্তিদের 'অবৈধ এলিয়েন' বলে অভিহিত করেছেন। তার কথায়, এই শরণার্থীদের মধ্যে কিছু লোক এত খারাপ যে তাদের আমরা কোনো দেশে ফেরতও পাঠাতে চাই না। কারণ, আমরা চাই না, তারা আবার ফিরে আসুক আমেরিকায়। ২০২৪ সালে নির্বাচনী প্রচারে নেমেই শরণার্থী এবং অভিবাসনপ্রত্যাশীদের নিয়ে কড়া মনোভাব দেখিয়েছিলেন ট্রাম্প। জানিয়েছিলেন, ক্ষমতায় এলে তাদের বিরুদ্ধে কড়া ব্যবস্থা নেওয়া হবে। পাশাপাশি সীমান্তে নিরাপত্তা নিশ্চিত করা হবে। বস্তুত, ক্ষমতায় আসার পরেই একের পর বিতর্কিত এবং কড়া সিদ্ধান্ত নিচ্ছেন ট্রাম্প। শরণার্থীদের নিয়ে মার্কিন সামরিক বাহিনীর বিমান বিভিন্ন উড়ে যাচ্ছে। শরণার্থীদের হাতকড়া পরিয়ে প্লেনে তোলা হচ্ছে। যা নিয়ে ইতিমধ্যেই বিভিন্ন দেশে তীব্র বিতর্ক শুরু হয়েছে। সাবেক প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের আমলেও বহু শরণার্থীকে ডিপোর্ট করা হয়েছে। কিন্তু তাদের এভাবে সামরিক বিমানে হাত কড়া পরিয়ে পাঠানো হয়নি। ট্রাম্পের এবারের সিদ্ধান্ত বিশ্বজুড়ে আরও বিতর্ক সৃষ্টি করবে বলেই মনে করছেন বিশেষজ্ঞেরা। ট্রাম্প বলেছেন, গুয়েনতানামো বে জেলে যাদের পাঠানোর কথা ভাবা হচ্ছে, তারা ভয়াবহ অপরাধী। অন্য দেশে ডিপোর্ট করলে তারা আবার ফিরে আসবে না এমন নিশ্চয়তা নেই। তা-ই তাদের গুয়ান্তানামো বে জেলে পাঠানোর কথা ভাবা হচ্ছে। বিতর্কিত গুয়ান্তানামো বে ৯/১১-র পর গুয়েনতানামো বে জেল তৈরি করা হয়েছিল। মূলত সন্ত্রাসীদের জন্য তৈরি সেই জেলে বহু মানুষকে বিনা বিচারে আটক করে রাখা হয়েছিল বলে অভিযোগ। তখন থেকেই এই জেল নিয়ে নানা বিতর্ক। জেলের ভিতর নিপীড়নের বহু কাহিনী আছে।
এলএবাংলাটাইমস/আইটিএলএস