বিশাল ভূমিধসে ভারতের সিকিমে তিস্তা বাঁধ জলবিদ্যুৎ কেন্দ্রটি ধসে পড়েছে। মঙ্গলবার সকালে ন্যাশনাল হাইড্রোইলেকট্রিক পাওয়ার কর্পোরেশনের (এনএইচপিসি) তিস্তা স্টেজ ৫ বাঁধের বিদ্যুৎ কেন্দ্রে এই ভূমিধসের ঘটনা ঘটে। ৫১০ মেগাওয়াটের বিদ্যুৎ কেন্দ্রটি একটি পাহাড়ের পাশে অবস্থিত ছিল। ছোট ছোট ভূমিধসের কারণে ওই পাহাড়টি গত কয়েকদিন ধরেই ধসে পড়ার ঝুঁকিতে ছিল।
মঙ্গলবার সকালে পাহাড়ের বড় একটি অংশ ধসে পড়ে। এরপর ধসে পড়া মাটিতে এটি চাপা পড়ে যায়। আগে থেকেই বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে সবাইকে সরিয়ে নেওয়ায় ভূমিধসে কোনো হতাহতের ঘটনা ঘটেনি। বিদ্যুৎ কেন্দ্রের পাশ থেকে ধারণ করা কয়েকটি ভিডিওতে দেখা যায়, পাহাড়ের চূড়ার একটি অংশ নড়ছে। এর কিছুক্ষণ পরই বিদ্যুৎ কেন্দ্রের উপর আছড়ে পড়ে পাহাড়ের একটি বড় অংশ। ২০২৩ সালের অক্টোবরে সিকিমের লোনাক হিমবাহী হ্রদ ফেটে যায়। এরপর থেকেই তিস্তা বাঁধের এই বিদ্যুৎ কেন্দ্রটি বন্ধ ছিল। ওই বছর আকস্মিক বন্যায় চুংথাংয়ের তিস্তা বাঁধের কিছু অংশ ভেসে যায়। এটি সিকিমের সবচেয়ে বড় হাইড্রো পাওয়ার প্রজেক্ট। ভিডিওতে দেখা গিয়েছিল বাঁধের দেওয়াল পানিতে ভেসে গেছে। ওই সময় উত্তর সিকিমের মঙ্গন বিভাগ দিয়ে বয়ে যাচ্ছিল তিস্তা নদীর পানির ভয়াবহ স্রোত। এলএবাংলাটাইমস/আইটিএলএস
মঙ্গলবার সকালে পাহাড়ের বড় একটি অংশ ধসে পড়ে। এরপর ধসে পড়া মাটিতে এটি চাপা পড়ে যায়। আগে থেকেই বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে সবাইকে সরিয়ে নেওয়ায় ভূমিধসে কোনো হতাহতের ঘটনা ঘটেনি। বিদ্যুৎ কেন্দ্রের পাশ থেকে ধারণ করা কয়েকটি ভিডিওতে দেখা যায়, পাহাড়ের চূড়ার একটি অংশ নড়ছে। এর কিছুক্ষণ পরই বিদ্যুৎ কেন্দ্রের উপর আছড়ে পড়ে পাহাড়ের একটি বড় অংশ। ২০২৩ সালের অক্টোবরে সিকিমের লোনাক হিমবাহী হ্রদ ফেটে যায়। এরপর থেকেই তিস্তা বাঁধের এই বিদ্যুৎ কেন্দ্রটি বন্ধ ছিল। ওই বছর আকস্মিক বন্যায় চুংথাংয়ের তিস্তা বাঁধের কিছু অংশ ভেসে যায়। এটি সিকিমের সবচেয়ে বড় হাইড্রো পাওয়ার প্রজেক্ট। ভিডিওতে দেখা গিয়েছিল বাঁধের দেওয়াল পানিতে ভেসে গেছে। ওই সময় উত্তর সিকিমের মঙ্গন বিভাগ দিয়ে বয়ে যাচ্ছিল তিস্তা নদীর পানির ভয়াবহ স্রোত। এলএবাংলাটাইমস/আইটিএলএস