স্থানীয় সরকার পল্লী উন্নয়ন ও সমবায়মন্ত্রী মো. তাজুল ইসলাম বলেছেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দূরদর্শী নেতৃত্বে সারা বিশ্বের বুকে বাংলাদেশ একটি আত্মমর্যাদাশীল ও আত্মবিশ্বাসে বলীয়ান দেশ হিসেবে মাথা উচুঁ করে দাঁড়িয়েছে।
তিনি আজ বৃহস্পতিবার রাজধানীর জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তরের অডিটোরিয়ামে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ৭৭তম জন্মদিন উপলক্ষে স্থানীয় সরকার বিভাগের উদ্যোগে আয়োজিত এক আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিলে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এ কথা বলেন।
স্থানীয় সরকার বিভাগের সচিব মুহম্মদ ইবরাহিমের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় অন্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন স্থানীয় সরকার বিভাগের অতিরিক্ত সচিব ড. মলয় চৌধুরী, অতিরিক্ত সচিব মো. শের আলী, অতিরিক্ত সচিব মোস্তাকিম বিল্লাহ ফারুকী ও ঢাকা ওয়াসার ব্যবস্থাপনা পরিচালক তাসকিম এম খান।
তাজুল ইসলাম বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ২০০৯ সালে যখন ক্ষমতায় আসেন তখন বাংলাদেশের অর্থনীতির আকার ছিল ৪৭ বিলিয়ন ডলার। বিগত ১৫ বছরে বাংলাদেশের অর্থনীতির আকার দাঁড়িয়েছে ৫০০ বিলিয়ন ডলার। তিনি বলেন, শুধু তাই নয়, দারিদ্র্যপীড়িত বাংলাদেশকে স্বল্পোন্নত দেশের কাতারে এনে দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। ২০৪১ সালের মধ্যে বাংলাদেশকে উন্নত বাংলাদেশ গড়ার লক্ষ্যে অবিরাম কাজ করে চলেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। মন্ত্রী বলেন, এক সময় যে বাঙালি ছিল শাসিত, শোষিত ও বঞ্চিত, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে ১৯৭১ সালে মহান মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে স্বাধীনতা লাভের মধ্য দিয়ে তিনি আমাদের জাতিসত্তার উন্মেষ ঘটিয়েছিলেন। স্থানীয় সরকারমন্ত্রী বলেন, গ্রামীণ অবকাঠামো উন্নয়ন, ব্রীজ-কালভার্ট নির্মাণ, পয়:নিষ্কাশন ও সেনেটারি ব্যবস্থার উন্নয়নে বিভিন্ন পদক্ষেপ নেওয়ায় গ্রামের অর্থনীতিও এখন শক্তিশালী হয়েছে। পদ্মা সেতু, মেট্রো রেল, কর্ণফুলী টানেল, রূপপুর পারমানবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র, মহেশখালীর মাতারবাড়ি বিদ্যুৎ প্রকল্প থেকে শুরু করে কক্সবাজারের সেন্টমার্টিন এলাকাকে সারা বিশ্বের কাছে পর্যটন উপযোগী করে গড়ে তুলতে যেসব পরিকল্পনা প্রধানমন্ত্রী নিয়েছেন, তাতে অচিরেই বাংলাদেশ উন্নয়নশীল দেশ থেকে উন্নত দেশের পরিণত হবে। এলএবাংলাটাইমস/আইটিএলএস
তাজুল ইসলাম বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ২০০৯ সালে যখন ক্ষমতায় আসেন তখন বাংলাদেশের অর্থনীতির আকার ছিল ৪৭ বিলিয়ন ডলার। বিগত ১৫ বছরে বাংলাদেশের অর্থনীতির আকার দাঁড়িয়েছে ৫০০ বিলিয়ন ডলার। তিনি বলেন, শুধু তাই নয়, দারিদ্র্যপীড়িত বাংলাদেশকে স্বল্পোন্নত দেশের কাতারে এনে দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। ২০৪১ সালের মধ্যে বাংলাদেশকে উন্নত বাংলাদেশ গড়ার লক্ষ্যে অবিরাম কাজ করে চলেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। মন্ত্রী বলেন, এক সময় যে বাঙালি ছিল শাসিত, শোষিত ও বঞ্চিত, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে ১৯৭১ সালে মহান মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে স্বাধীনতা লাভের মধ্য দিয়ে তিনি আমাদের জাতিসত্তার উন্মেষ ঘটিয়েছিলেন। স্থানীয় সরকারমন্ত্রী বলেন, গ্রামীণ অবকাঠামো উন্নয়ন, ব্রীজ-কালভার্ট নির্মাণ, পয়:নিষ্কাশন ও সেনেটারি ব্যবস্থার উন্নয়নে বিভিন্ন পদক্ষেপ নেওয়ায় গ্রামের অর্থনীতিও এখন শক্তিশালী হয়েছে। পদ্মা সেতু, মেট্রো রেল, কর্ণফুলী টানেল, রূপপুর পারমানবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র, মহেশখালীর মাতারবাড়ি বিদ্যুৎ প্রকল্প থেকে শুরু করে কক্সবাজারের সেন্টমার্টিন এলাকাকে সারা বিশ্বের কাছে পর্যটন উপযোগী করে গড়ে তুলতে যেসব পরিকল্পনা প্রধানমন্ত্রী নিয়েছেন, তাতে অচিরেই বাংলাদেশ উন্নয়নশীল দেশ থেকে উন্নত দেশের পরিণত হবে। এলএবাংলাটাইমস/আইটিএলএস